আমির হামজা: ঢাকার ধামরাইয়ে অনুমোদন বিহীন অবৈধ ইটভাটার রহমরমা ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে প্রশাসনের সহযোগীতায় একটি সিন্ডিকেট চক্র।এই সিন্ডিকেট চক্রটি নিজেদের ইচ্ছে মত প্রশাসনকে ম্যানেজ করে অবৈধ ইটভাটার সংখ্যা দিন দিন বাড়িয়েই তুলছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আবাসিক জনবসতি কৃষি জমি ও ফলজ গাছ রেহাই পাচ্ছে না অবৈধ ইট ভাটার কারনে। ভাটার বিষাক্ত ধুলাবালি, কালো ধোঁয়া ও আগুনের তাপে ধংস হয়ে যাচ্ছে এলাকার সবুজ বনজ সম্পদ মরুভুমিতে পরিনত হচ্ছে ফসলি জমি। অন্য দিকে বিশে^ মহামারি করোনার মধ্যে শ^াস কষ্ট জনিত রোগে ভুগছে শিশুসহ সব বয়সের মানুষ গুলো ।পরিবেশ সংরক্ষন আইন অমান্য করে এক শ্রেনীর প্রভাবশালী সিন্ডিকেট চক্র জনস্বাস্থ্যর জন্য ক্ষতিকর ভাটা তৈরি করছে। ধামরাইয়ে পরিবেশ ধংসকারী অবৈধ কর্মকান্ড চলতে থাকলে অচিরেই এক মহাবিপর্য শুরু হতে পারে এমন আশংকায় স্থানীয় এলাকাবাসী।
ধামরাই উপজেলার ১৬টি ইউনিয়নে প্রায় ৩ শতাধিক ইটভাটায় তারা ফসলি জমির মাটি কেটে ইট তৈরি করছে। এ দিকে এই অবৈধ ভাটাগুলো নিয়ন্ত্রন করে ধামরাইয়ে তথা কথিত নামধারী ইট ভাটা মালিক সমিতি।
এই সমিতি ভাটাগুলো থেকে বাৎসরিক চাঁদা নেন শুধু প্রশাসন থেকে শুরু করে সবাইকে ম্যানেজ করার জন্য ।লাভবান হচ্ছে অবৈধ ভাটার মালিক ও তথা কথিত নামধারী মালিক সমিতির নেতারা।আর সরকার হারাচ্ছে লাখ লাখ টাকার রাজস্ব।
এ ব্যাপারে ইট ভাটা মালিক সমিতির সাধারন সম্পাদক আব্দুর রশিদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওযা যায়নি। এ ব্যাপারে ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউ এন ও)সামিউল হক বলেন খোঁজ খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।