আহসান উল্লাহ্ মাষ্টার জেনারেল হাসপাতালের সীমাহীন দুর্নীতিতে ভরে গেছে। প্রতিটা বিভাগে টাকা ছাড়া কোন কাজ হয় না। ফলে সাধারন রোগীরা অহসায় হয়ে পড়ছে। এই হাসপাতালে খাবারের মান খুবই নিম্নমানের। অনেক রোগী হাসপাতালর খাবার খেতে পারে না বলে অনেক রোগীরা অভিযোগ করেন। এই হাসপাতালের ইমারজেন্সি মেডিকেল অফিসার ডাক্তার মোঃ মাসুদ রানার যোগসাজশে হাসপাতালের ভিতরে নিম্ন আয়ের মানুষের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে কৌশল অবলম্বন করে জটিল রোগের কথা বলে মোটা অংকের ঘোষগ্রহণ সহ বিভিন্ন ধরনের সার্টিফিকেট বাণিজ্যের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এমনকি সাধারন রোগীরা সেবা নিতে আসলে তাদের সাথে অসুভআচারন করে আসছে। বিশস্তসূত্রে জানা যায়, জামাইবাজার তাহার অফিসে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে সরকারী হাসপাতালের প্যাড ব্যবহার করে সার্টিফিকেট দেদারছে বিক্রি করে আসছে এবং সরকারী ঔষধগুলো বিভিন্ন পন্থায় অবলম্বন করে দালালদের মাধ্যমে পাচার করে যাচ্ছে এতে করে সাধারন অসহায় রোগীরা চরম ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক রোগী জানায়, আমার আম্মা অসুস্থ আমার একটি সার্টিফিকেট প্রয়োজন, সে জন্য ডাঃ মাসুদ রানা মোটা অংকের টাকা দাবী করে। অসহায় ঐ রোগী নিরুপায় হয়ে হাসপাতাল থেকে ফিরে সাংবাদিকদের শরণাপন্ন হয়ে কান্নাজড়িত কন্ঠে ওনার দুর্নীতির সব তথ্য প্রকাশ করে। অপরাধ বিচিত্রায় চোখ রাখুন। ডাঃ মাসুদ রানার অনিয়ম, দুর্নীতির চিত্র ও দালালচক্রসহ বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য নিয়ে থাকবে আরেকটি প্রতিবেদন।