নিরাপত্তা নিশ্চিত করে দ্রুত নাবিকদের জাহাজ থেকে নামিয়ে আনার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন জাহাজটির মালিক বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের নির্বাহী পরিচালক পীযুষ দত্ত তিনি বলেন, নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নাবিকদের নিয়ে আসতে চাই। জাহাজের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করব। নাবিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নিয়ে আসার ব্যাপারে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সরকার কাজ করছে। কী প্রক্রিয়ায় আনা হবে সে ব্যাপারে মন্ত্রণালয় কাজ করে বলে আশ্বাস দিয়েছেন
তিনি বলেন, হামলায় ‘জাহাজের নেভিগেশন ক্ষতি হয়েছে। যেহেতু জাহাজ নোঙর করা অবস্থায় হামলা হয়েছে, তাই চলাচলের যোগ্য কিনা তা এখনই বলা সম্ভব না । আপাতত জাহাজের ক্ষতি হয়েছে এটুকু নিশ্চিতভাবে বলতে পারি। জাহাজ চলতে পারবে কিনা তা টেস্ট করার আগে বলা যাবে না। হয়তো চলার জন্য কিছু কাজও করতে হবে।
যুদ্ধ জোন ঘোষণার পরেও কেন জাহাজ সেখানে গেল- এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেখানে আরও ২০-২২টি জাহাজ আছে। বিভিন্ন শর্ত পূরণ করেই জাহাজটি যেতে দেওয়া হয়েছে। ২৮ জন নাবিক জাহাজেই আছেন। আর মারা যাওয়া নাবিকের মরদেহও জাহাজের রয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত নিরাপত্তা নিশ্চয়তার বিষয়টি না আসবে ততক্ষণ পর্যন্ত জাহাজে থাকাই নিরাপদ। এ কারণেই নাবিকদের জাহাজে রেখেছি।
তিনি আরো বলেন, জাহাজের নাবিকরা আতঙ্কে রয়েছেন। এই আতঙ্ক তো আমরা ইগনোর করতে পারব না। ওদের মানসিক অবস্থাটা আমাদের বুঝতে হবে। তাদেরকে নিরাপদে উদ্ধার করার জন্য যথাসাথ্য চেষ্টা কর