সুলতান মাহ্মুদঃ ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডে অবৈধ স্থাপনা না ভেঙ্গে অদৃশ্য ইশারায় উৎছেদ অভিযানকারীদের নিয়ে ফিরে গেল সড়ক ও জনপদের ডিভিশনাল ইঞ্জিঃ সাখাওয়াত। ফতুল্লা থানার ভুইগড়ের মামুদপুর এলাকার সড়ক ও জনপদের সরকারী জমিসহ ব্যক্তি মালিকানা জমি আদালতের আদেশ অমান্য করে জবর-দখল করে অবৈধ স্থাপনা করে সন্ত্রাসী কাদের গং।
ভোক্তভোগী আমজাদ হোসেনের আবেদনের প্রেক্ষিতে তদন্ত করে, মাপঝোপ করে সত্যতা পেয়ে সড়ক ও জনপদ নারায়ণগঞ্জ অফিসের কর্মকর্তাগন উচ্ছেদ অভিযান চালায় কিন্তু অদৃশ্য হাতের ইশারায় অবৈধ স্থাপনা না ভেঙ্গে ফিরে যায় ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার সাখাওয়াত। এব্যাপারে এস ডি সাখাওয়াতলে কল করলে তিনি কল ধরে বলেন, আমি মিটিং আছি, মিটিং শেষ করে কল করছি কিন্তু তিনি এই নিউজ করা পর্যন্ত কোণ কল করেন নাই।
অফিশিয়ালভাবে তদন্ত করে সার্ভেয়ার মাপঝোপ করে স্কেস করে ও রিপোর্ট দাখিল করে ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ারের নিকট। ডিভিশনাল ইঞ্জিনিয়ার রিপোর্ট দেখে স্বাক্ষর করে নির্বাহী প্রকৌশলীর নিকট প্রেরন করে এবং ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ ফোর্স নিয়ে গত ২৩ মার্চ বিকালে ভাঙতে এসে না ভেঙ্গে ভলে যায় উতচ্ছেদকারী দল। কি কারনে? কিসে ইশারায় অবৈধ স্থাপনা না ভেঙ্গে চলে যায় তার তথ্যের অনুসন্ধানে জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশনের টিম নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে সাক্ষাত করতে যাবে বলে জানা যায়।
নির্বাহী প্রকৌশলী শাহানা ফেরদৌস বলেন, “বিবাদী পক্ষের আপত্তির কারনে উৎচ্ছেদকারী দল অবৈধ স্থাপনা না ভেঙ্গে ফিরে চলে আসে। আজ দুই পক্ষের লোককে ডেকে কথা বলে জেলা প্রশসকের সার্ভেয়ার ব্যবস্থা করে উভয় পক্ষের আমিন রেখে আমার অফিস্র সার্ভেয়ার সঠিক মত মাফঝোপ করে অবৈধ স্থাপনা ভেঙ্গে দিব।“ এক পর্যায়ে শাহানা ফেরদৌস বলেন, “মন্ত্রী মহোদয়ের নির্দেশ আছে কোন স্থাপনা না ভাঙ্গার।“ নির্দেশ মৌখিক না লিখিত এর প্রশ্নের উওরে তিনি বলেন “মৌখিক।“