১। জাল দলিল বানানো।
২। মালিকানার অতিরিক্ত জমির দলিল সম্পাদন করা।
৩। মালিকানার অতিরিক্ত জমি লিখে নেওয়া।
৪। পূর্ব বিক্রয় বা হস্তান্তর গোপন করে জমি বিক্রি করা।
৫। বায়নাকৃত জমি নিয়ে পুনরায় চুক্তিবদ্ধ হওয়া।
৬। ভুল বুঝিয়ে দানপত্র তৈরি।
৭। সহ-উত্তরাধিকারীকে বঞ্চিত করে নিজ নামে অধিক জমির দলিল তৈরি।
৮। সহ-উত্তরাধিকারীকে বঞ্চিত করে নিজের প্রাপ্যতার অধিক জমি বিক্রি করা।
৯। জমির অবৈধ দখল।
১০। সহ-উত্তরাধিকারীর জমি জোরপূর্বক দখলে রাখা।
১১। অবৈধভাবে মাটি কাটা, বালি উত্তোলন ইত্যাদি।
১২। জলাবদ্ধতা তৈরি করা।
১৩। বিনা অনুমতিতে ভূমির ওপরের স্তরের (টপ সয়েল) মাটি কাটা।
১৪। অধিগ্রহণের আগে জমির মূল্য বাড়ানোর উদ্দেশ্যে অতিরিক্ত মূল্যে দলিল নিবন্ধন করা।
১৫। জনসাধারণের ব্যবহার্য, ধর্মীয় বা দাতব্য প্রতিষ্ঠানের জমি দখল করা।
১৬। বিনা অনুমতিতে পাহাড় বা টিলার পাদদেশে বসতি স্থাপন।
১৭। রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার কর্তৃক জমি, ফ্ল্যাট হস্তান্তর ইত্যাদি সম্পর্কিত অপরাধ।
১৮। সরকারি, বেসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের জমি বেআইনি দখল করা। ১৯। নদী, হাওড়, বিল ও অন্যান্য জলাভূমির শ্রেণি পরিবর্তন করা।
২০। অবৈধ দখল গ্রহণ ও দখল বজায় রাখতে পেশিশক্তি প্রদর্শন করা।
২১। সন্নিকটবর্তী ভূমি মালিকের ভূমির ক্ষতিসাধন ও
২২। এ সংক্রান্ত অপরাধ সংঘটনে সহায়তা বা প্ররোচনা দেওয়া। ভূমি মন্ত্রণালয় বলেছে, মতামত পাওয়ার পর এসব অপরাধের সঙ্গে আরও অপরাধের ধরন যুক্ত হতে পারে।