বিএনপির জনসভা পন্ড: সরকারের অর্জন

0
341

শেখ হাসিনার সরকারের মেয়াদ শেষের শেষক্ষনে ঢাকায় ২৮ অক্টোবর সরকারী দলসহ প্রধান ২ দলের লাঠি হাতে শান্তি সমাবেশ, মহাসমাবেশ, সমাবেশ শেষ সাজ সাজ অবস্হায় লাঠি সোঠা নিয়ে নির্বিঘ্নে সরকারী দল তাদের শান্তি সমাবেশ শেষ করেছে। সরকারের প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপির মহাসমাবেশ শুরুর কিছু সম‌য়ের মধ্যেই তাদের সমাবেশস্থল রনক্ষেত্রে পরিনত হয়। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে মহা সমাবেশস্হল থেকে তাদেরকে ত্যাগ করতে বাধ্য হতে হয়েছে। জামাআত তাদের পূর্ব ঘোষিত সমাবেশের অনুমোতি না পেলেও শক্তিমত্তার সাথে বিপুল সংখ্যক লোকের উপস্থিতি ঘটিয়ে তাদের সমাবেশ সফল করেছে। পুলিশের সাথে কিছুটা ধাওয়া পাল্টা হলেও তা ব্যাপক ভিত্তিক রূপ লাভ করে নি। সুশৃংখলতার সাথেই তারা তাদের প্রোগ্রাম শেষ করেছে। সমাবেশ শেষে ডিবি প্রধান হারুনের সাংবাদ মাধ্যমে দেয়া বক্তব্যে এর প্রমান মিলে।

আওয়ামীলীগ সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তার পূর্ব ঘোষিত ঘোষণা অক্ষরে অক্ষরে ক রক্ষা করেছেন।১৬ অক্টোবর ২০২৩ আওয়ামীলীগ অফিসের সামনে যুবলীগের এক সমাবেশে বিএনপিকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, সরকারবিরোধী ‘চূড়ান্ত আন্দোলনে’ বিএনপি ঢাকা অবরোধের মতো কর্মসূচি দিতে চাইলে ‘পরিণতি’ ভালো হবে না।

তিনি ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরের কাহিনী স্মরণ করিয়ে বলেছিলেন, বিএনপির পরিণতি ‘এর চেয়ে খারাপ হবে’।

ঐ সভায় তিনি আরো বলেছিলেন, “আমরাও প্রস্তুত আছি, অবরোধ করলে বিএনপি অবরুদ্ধ হয়ে যাবে।“

২৮ অক্টোবর ২০২৩ বিএনপির মহাসমাবেশ নিখুত পরিকল্পনায় ভুন্ডল করে মাঠ ছাড়া করে ওবায়দুল কাদের তার কথা রক্ষা করেছেন বলেও মনে করেন অনেকে।

সরকারের কৌশলী নীতি পরিবর্তনশীল।আগামী নির্বাচনে আবার কোন কৌশল ঠিক করে রেখেছে তা এমূহুর্তে বলা মুশকিল তবে নতুন এমন কৌশল প্রয়োগ হবে যা কারোই জানা নেই।

ঐতিহাসিক বিচার বিবেচনায় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এ মহাসমাবেশ পাল্টা সমাবেশকে অগ্নি পরিক্ষার ২৮ অক্টোবর হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।এই মহাসমাবেশে আপাত বিএনপির পরাজয় হিসাবে দেখা হলেও সরকার তার কৌশলে ভয়নকভাবে পরাজিত হয়েছে বলেও মনে করছেন অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

 অপরদিকে, ২৮ অক্টোবর রাতেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে সরকার ভিসা রিস্ট্রিক্টশনের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছে।

এদিকে, কয়েক দিন পরই শেখ হাসিনা সরকারের মেয়াদফুর্তি। মেয়দ ফুর্তির মহেন্দ্রক্ষনের পরই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। শেখ হাসিনার অধিনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক সকল প্রক্রিয়া প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে। সরকারী দল এবং মিত্রজোট সাংবিধানিক গনতন্ত্র রক্ষার অজুহাতে  নামকাওয়াস্ত গনতান্ত্রিক একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত করে টানা চতুর্থ বারের মতো ক্ষমতারোহনের সকল প্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত। এমন একটি টার্নিং পয়েন্টে বিএনপি ও সমমনা মিত্রদের একটি মহাসমাবেশ সরকারের সংগত কারনেই ভয়, আতংক,দুঃচিশ্চিন্তার কারন হয়েছে বলে মনে করছেন অনেক রাজনীতি পর্যেক্ষক। এই কারন আরো অনেক বেশী গভীরে বলেও মনে করছেন কেউ কেউ।

গত বছর থেকে বানিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগী এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ মিত্র ইইউ  জোট একটি গ্রহ‌‌ণযোগ্য, স্বচ্ছ, অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার বিষয়ে সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের সাথে আলোচনা চালিয়ে আসছে। শেখ হাসিনা বার বারই তার অধিনে একটি স্বচ্ছ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে তাদেরকে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। তবে তিনি গত দুইটি নির্বাচনে দিল্লির ফরমূলায় যে দৃষ্টান্ত স্হাপন করেছেন, তাতে আগামী নির্বাচনে যে নতুন আরেকটি ফাদ তৈরী করে রাখেন নি এমন প্রশ্নও করছেন অনেকে। এ প্রসংগে অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, তিনি নিজের নির্বাচনি আসনেই ঐতিহাসিক নজির বিহীন ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। তার নির্বাচনী এলাকায় দলীয় প্রধান হিসেবে তিনি ব্যাপক জনপ্রিয় এ কথা বলা যেতেই পারে কিন্তু সেখানে বিরোধী দল কোন ভোট পাবে না এটি কী করে সম্ভব? শেখ হাসিনার অধিনে নির্বাচনে স্বচ্ছতার বড় নমুনা আর কী হতে পারে এমনও মন্তব্য করেছেন অনেকে।

শেখ হাসিনার অধিনে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে যেতে কোন বিরোধিতা বা আপত্তি করার  সাহস পেত না অথবা বিরোধিতা করতো না যদি তিনি এমন নির্বাচনের উদাহরণ দেখাতে পারতেন।তবে তার সে সুযোগ ছিলো বলেও কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন।

শেখ হাসিনার এই দুর্বলতার সুযোগটি শক্তিশালীভাবে লুফে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা মিত্ররা। গত কয়েক মাস যুক্তরাষ্ট্রসহ ইইউর বাংলাদেশ প্রতিনিধিদের তৎপরতা বিশেষ লক্ষণীয় হলেও শেখ হাসিনা তার অবস্হানে অনড়। অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা যেহতু একটি অবাধ, সুষ্ঠ, গ্রহযোগ্য ও অংশ গ্রহণ মূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান বিষয়ে সরকারের সাথে দেন-দরবার চালিয়ে যাচ্ছে, এ কারনে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্রশক্তিদের এভয়েড করে চীন রাশিয়া, ভারতের বলয়ে টিকে থাকার চেষ্টা করছে শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা চীন-রাশিয়া, ভারতের পেছন শক্তির বলে এতটা শক্তির সাথে আমেরিকা এবং মিত্রশক্তিকে বৃদ্ধাংগুলি প্রদর্শন করে ক্ষমতায় টিকে থাকার চেষ্টা করে যাচ্ছে বলেও অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক মত দিয়েছেন।

এদিকে আওয়ামী ঘরানার বিশ্লেষকরা বলেছেন, শেখ হাসিনার বংগবন্ধু কন্যা তিনি খুব সহজে নতি শিকার করবেন, এমটা বিশ্বাস করা খুব কঠিন। তিনি যে সিদ্ধান্ত নেন তা যে কোন মূল্যে হোক বাস্তবায়ন করে থাকেন।

তবে এ যাত্রায় বিএনপির আন্দোলন সফল্য কী আসবে, আর কী আসবে না এই হিসাবের সময় এখনো অপেক্ষেয়মান, জামাআত টিকে থাকবে কি থাকবে না এটিও প্রশ্ন সাপেক্ষ। যুক্তরাষ্ট্র সহ পশ্চিমাদের বাংলাদেশ বিষয়ক স্ট্রট্রেজি যদি অপরিবর্তিত থাকে, সে ক্ষেত্রে শেখ হাসিনাকে তার দীর্ঘ দিনের একঘুয়ামীর জন্য ভয়াবহ খেসারত দিতে হতে পারে বলেও মনে করছেন অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

২০১৮ সালে বিদেশী কুটনৈতিক মিশনগুলো নির্বাচন নিয়ে যদিও তৎপর ছিলো তবে ভারতের দৃশ্যমান আওয়ামীলীগের পক্ষে জোড়ালো তৎপরতা ছিলো বিশেষ উল্লেখযোগ্য। সে যাত্রায় অন্যান্য কুটনৈতিক মিশনগুলো আওয়ামী পক্ষীয় ভারতীয় অবস্হানকে ছাড় দেওয়ার নীতিকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন বলে মত দিয়েছেন অনেক কুটনীতি বিশেষজ্ঞ।

এবার ভারতের গোপন কোন মিশন রয়েছে কিনা তা স্পষ্ট নয়, তবে এবার ভারতের প্রকাশ্য বিশেষ কোন তৎপরতা লক্ষিত হচ্ছেনা।এ অন্চলের ভারতের বিশেষ মিত্র আওয়ামী লীগ। খুব সহজে আওয়ামীলীগকে ভারত হেরে যেতে দিবে এমনটাও মনে করছেন না কুটনৈতিক ঐ বিশ্লেষকরা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রকে কয়েক দফাই ধমকের মতো করে ইংগিত দিয়েছেন। যা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য প্রেস্টিজ ইস্যু।

 প্রধানমন্ত্রী হয়তো এমন ভেবেছেন যে, আরব দেশগুলো যেমন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের পাশ কাটিয়ে দিব্যি সগৌরবে টিকে আছে, তিনিও হয়তো সেভাবে টিকে যাবেন। আরব দেশগুলোর সাথে  যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ এবং বাংলাদেশের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে অবস্হাটা সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রকৃতির বলেই মনে করছেন অনেক কুটনীতি বিশেষজ্ঞ।

তারা বলেছেন যে, বাংলাদেশের জিও পলিটিক্স যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্রদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ তবে আরব দেশগুলোর মতো গুরুত্বপূর্ণ নয়।বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভীত টিকে আছে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্রশক্তিদের উপর নির্ভর করে। যে কারনে এখন পর্যন্ত আমেরিকা এবং ইইউ সন্তুষ্টি অসন্তোষ্টি বাংলাদেশের জন্য একটি বিশেষ ফ্যাক্টর হিসেবে বিবেচিত।অপর দিকে চীন, রাশিয়া, ভারতে বা়ংলাদেশের রফতানী বানিজ্যে বিশেষ কোন ভুমিকা নেই আর যা আছে তা আমদানীর তুলনায় কিছু না।বাংলাদেশ যদি চীন, রাশিয়া, ভারতের মতো মজবুত ভীতের উপর থাকতো তাহলে পশ্চিমা শক্তির সাথে বাংলাদেশ শক্তিও কুলিয়ে উঠে টিকে থাকতে পারতো, বাংলাদেশ এখন যা করছে তা শেখ হাসিনার বিশ্ব রাজনৈক  দৃষ্টিভংগীগত অদূর দর্শিতায় এবং ভারতের আস্কারা ও এক চাটিয়া বাংলাদেশ থেকে সুবিধা আদায়ের লোভ বলেও মন্তব্য করেছেন অনেকে।

অনেকে আবার এও বলেছেন, বাংলাদেশ নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের যে পলিসি রয়েছে তারা যে কোন মূল্যে হোক তা বাস্তবায়ন করেই তাদের মিশন শেষ করবে নতুবা নয়।

 গত পনের বছর বিরোধীদের রাজনৈতিকভাবে দমনে “প্রশাসনিক নিখুত দক্ষতা” দেখাতেও স্বক্ষম হয়েছেন।

“২০১৩ ও ২০১৮” সালে শেখ হাসিনার অধিনে অনিষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচন যে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের নজির রেখেছেন তা দেশের ও আন্তর্জাতিক মহলের বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে।এই নির্বাচনকে শতাব্দীর “সেরা একচাটিয়া কৌশলী” নির্বাচনের উদহারন হিসেবেও দেখেছেন অনেক রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক।

 সরকারের কৌশলী নীতি পরিবর্তনশীল।আগামী নির্বাচনে আবার কোন কৌশল ঠিক করে রেখেছে তা এমূহুর্তে বলা মুশকিল তবে নতুন এমন কৌশল প্রয়োগ হবে যা কারোই জানা নেই। এই নির্বাচন এবং পনের বছরের শাসন ব্যবস্থায় বিরোধী রাজনৈতিকদের দমন পিড়ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো বার বার উদ্ভেগ প্রকাশ করেছে।

এছাড়া এই পনের বছরে  খোলা জায়গার “মুক্ত রাজনৈতিক আলোচনা সমালোচনা সাধারণ মানুষ ভুল করেও করতে সাহস হারিয়েছে”। চায়ের দোকান, লোকাল বাস, অন্যান্য পাবলিক প্লেসসমুহে এক সময় রাজনৈতিক “আলোচনা সমালোচনায় মুখর” থাকলেও এখন তা লক্ষণীয় নয়।বর্তমান সরকারের আমলে মানুষের গনতান্ত্রিক অধিকার বলতে যা বোঝায়, বলা যায় সাধারন মানুষ তা ভুলে যেতে বসেছে।দীর্ঘ এই শাসনামলে প্রশাসনের সর্বস্তরে  রাজনৈতিকভাবে বিশেষায়িত হয়েছে যা গনতান্ত্রিক পরিবেশে ভয়াবহ রূপ ধারন করেছ বলে উল্লেখ করেছেন অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক।  রাজনৈতিকভাবে গত পনের বছর মামলা, হামলা ও নির্যাতনের

মাঠ পর্যায়ের বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকার বা সমজাতীয় সরকারের অধিনে প্রতিষ্ঠা বিষয়ে অনড় ।দলটির এখন একমাত্র একটিই দাবী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন।এ দাবী বাস্তবায়ন করা হলেই বিএনপিসহ গনতন্ত্রকামী সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো আগামী নির্বাচনে অংশ গ্রহন করবে নতুবা তারা শেখ হাসিনার অধিনে জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহন করবে না। শেখ হাসিনার সরকার গত দুইটি নির্বাচনে তার অধিনে কোন গ্রহনযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এমন বিশ্বস্ততার স্বাক্ষর রাখতে পারেননি বলে দাবী করছেন বিএনপি এবং নির্বাচনমূ‌খী দলগুলো।

বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দল সমূহের সরকার পতনের একক দাবী এবং এই দাবী আদায়ের অনমনীয় অবস্হান বিপরীতে সরকারী দলেরও সংবিধান রক্ষায় শেখ হাসিনার অধিনে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের কঠোর অবস্হান সরকারের মেয়াদের শেষান্তে দেশ একটি রাজনৈক দুর্যোগের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করছেন রাজনৈক পর্যবেক্ষক মহল।এ দিকে ২৯ অক্টোবর ২৮ অক্টোবরের সমাবেশের অতর্কিত ভাবে বানচাল করে দেওয়া ও এক দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে ১ দিনের সকাল সন্ধা হরতাল পালন করেছে। সরকার ২৮ অক্টোবরের ঘটনার অজুহাতে বিএনপির মহাসচিব সহ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাকে আটক করেছে।মেয়াদ শেষ হওয়ার মাত্র কয়েকদিন আগে বিরোধী রাজনীতিতে জোর প্রয়োগ ও বিরোধী সিনিয়র নেতাদের গ্রেফতার আগামী নির্বাচন অনেক বেশী অগ্রহণ যোগ্যতার দিকে হাটছে বলেও মনে করছেন অনেকে।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

4 × four =