আওয়ামীলীগের পক্ষে শোবিজ তারকাদের মানববন্ধন

0
181

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা নিয়ে শঙ্কিত শোবিজের নানা অঙ্গনের আওয়ামী ঘরানার তারকা-শিল্পিরা ।হরতাল অবরোধ বন্ধের প্রতিবাদে শনিবার ১৮ অক্টোবর ২০২৩ সকালে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে সমাবেশ করেছে শিল্পী সমাজ। এ তালিকায় রয়েছে অভিনয়শিল্পী, সংগীতশিল্পী, নির্মাতা, প্রযোজক, সুরকার ও সংগীত পরিচালকরা পরিচয়দানকারী অনেকে। 

সরকার পক্ষীয় উজ্জল অনুজ্জল তারকারা অবিলম্বে দেশে আগুন সন্ত্রাস বন্ধ করার দাবী জানান।

‘ধ্বংসের বিরুদ্ধে শিল্পী সমাজ’ -এই স্লোগানে শাহবাগে মানববন্ধন করে শিল্পী ও কলাকুশলীরা।

মনববন্ধনে তারা বলেন, জনগণের পেটে লাথি মেরে কোনোভাবেই জনগণের জন্যে কাজ করা যায় না। হরতাল অবরোধের মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতি জনগণের ক্ষতি করছে। নিম্নবিত্তদের তারা হত্যা করছে আগুন সন্ত্রাসের মাধ্যমে।

তারা বলেন, পুলিশ, সাংবাদিক নিহত, আহত হচ্ছে। দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে ।এতে নতুন প্রজন্মের কাছে নেতিবাচক রাজনীতিকে তুলে ধরছে। আমরা এটা চাই না।

আওয়ামী পন্হী এই শিল্পিরা কলা কৌশলীরা শেখ হাসিনাতেই আস্থা এই স্লোগান নিয়ে শিল্পীরা বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীন রাষ্ট্রের বিপক্ষে যারা ছিলো তাদের সাথে বসে স্বাধীনতা বিনির্মাণ করা যায় না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই সরকারের আমলে দেশ পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াচ্ছে। আর ঠিক সেই সময়েই এদেশের সেই উন্নতিকে বাধাগ্রস্ত করে অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে তারা।

এসবের তীব্র নিন্দা জানিয়ে শিল্পীরা একসাথে লড়ে এই ভাংচুরের খেলা প্রতিহত করবে বলেও প্রতিবাদ সমাবেশ হুঁশিয়ার করা হয়।মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন রিয়াজ, ফেরদৌস, খায়রুল আলম সবুজ, তুষার খান, অভিনেত্রী শম্পা রেজা, নিমা রহমান, শমী কায়সার, তারিন জাহান, তানভীন সুইটি, নিপুণ আক্তার, উর্মিলা শ্রাবন্তী কর, নির্মাতা মুশফিকুর রহমান গুলজার, সালাহউদ্দিন লাভলু, মিলন ভট্টাচার্য, গায়ক এসডি রুবেল এবং গায়ক ও সংগীত প্রযোজক ধ্রব গুহসহ প্রমুখ। শাহবাগে অনেককে এমন মন্তব্য করতেও শোনা গেছে, সুপার ফ্লুপ হয়ে এরা এখন যদি রাজনীতিতে এসে মমতাজের মতো ভাগ্যের পরিবর্তন করা যায় এই ধান্দা আর কী!

জাতীয় পার্টি র্নির্বাচনে যাবে কি না সে সিদ্ধান্ত জানা যাবে দু’এক দিনের মধ্যে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ গত কয়েক বছর নির্বাচনের আগে আলোচনায় থাকা জাতীয় সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি (জাপা)এবারও বরাবরের মতো আলোচনার কেন্দ্রে। দলটি আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যাবে কি যাবেনা তা জানা যাবে দুই একদিনের মধ্যে। দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে যৌথসভা শেষে নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চ পর্যায়ের একটি সূত্র। সূত্রটি আরো বলেছে, এখন পর্যন্ত ডায়ালগের কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

ডায়ালগের বিষয়ে বিএনপির অবস্হান স্পষ্ট নয়। এছাড়া  সরকারি দল ডায়ালগের বিষয়টি প্রত্যাখান করেছে।

এরকম একটা অবস্থায় আমাদের দল নির্বাচনে যাবে কি না, সে প্রশ্নটা সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। আমরা দুই একদিনের মধ্যে সিনিয়র নেতাদের নিয়ে, প্রয়োজনে প্রেসিডিয়ামের মিটিং ডেকে দলী…

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

6 + fourteen =