এ.এস. রাসেল ও এ.এসআই. হাশেমের নিরহ লোকদের ফাসানো ও ইয়াবা ব্যবসা জমজমাট?

0
1104

চট্টগ্রাম বাকলিয়া থানা কর্মরত অসাধু পুলিশ এ.এস. রাসেল ও এ.এস.আই. হাশেমের নিরহ লোকদের ফাসানো ও ইয়াবা ব্যবসা জমজমাট অভিযোগে জানাজায় বাকলিয়া থানার এস. আই. রাসেল ও এ.এস.আই. হাশেমের নির্যাতন প্রতিনিয়েতে নতুন ব্রীজ চাকতাই এলাকায় সাদা পোষাকে রাস্তা ও দোকান আবাসিক কলনিতে ইয়াবা তলশির নামে নিজেদের পকেট থেকে ইয়াবা দিয়ে পাষানো ও চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে। সুত্রে জানাজায় তাদের নিজস্ব সোর্স দ্বারাই এসব মাদক, ইয়াবা ব্যবসা ও জোয়া আসরসহ ব্যবসা করা পুলিশ কর্মকর্তার নামে কলঙ্খ, সরজমিনে দেখা যায় গত ১৫/১১/২০১৬ ইং বিকাল ৬ ঘটিকায় সময় উক্ত নামধারী দুই পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে এ.এস.আই. রিদওয়ান এর সঙ্গে আরো ও তিনজন ফোর্স সহ চাকতাই নতুন রোড এক কলনি থেকে জাকির নামে এক ব্যক্তিকে ডেকে নিয়ে অস্ত্র ও ইয়াবা দিয়ে চালান করার ভয় দেখিয়ে থানায় আটক, স্থানীয় লোকজন জাকিরকে গ্রেপতার শোনার পর রাত ১১টায় থানায় হাজির হয়ে কোন সুরহার না পেয়ে, পরে ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে পরের দিন ১৬ই নভেম্বর ৮৮ কোর্টে চালান করা হয়। এটা কি পুলিশের আইন? স্পোর্টে এ দেখা যায় বিভিন্ন সময় এ.এস.আই. হাশেম সাদা পোশাকে চাকতাই নতুন ব্রীজ এলাকায় নীরহ নারী পুরুষকে ইয়াবা তলাশি করে না পেয়ে বিভিন্ন অজুহাত ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা দাবি। বিশেষ সুত্রে জানাযায় বাকলিয়া এলাকার প্রকৃত অপরাধকারী যারা তারাই এই দুই অসাধু পুলিশ কর্তাদের মাধ্যমে নীরহ লোকদেরকে পাষানো, করে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ছাড়া এই হচ্ছে তাদের কাজ। অন্যদিকে আবাসিক কলনি বসবাসকারী রোহিঙ্গারা টেকনাফ কক্সবাজার থেকে ইয়াবা পাচার সহযোগী বাকলিয়া থানার দুই পুলিশ কর্তা। বর্তমান মাদকদ্রব্য অধিদপ্তর নিয়েন্ত্রনে অভিযানে বাকলিয়া থানার এ.এস.আই. রিদওয়ান দুই নারীসহ হাজার ইয়াবা টেবলেটসহ গ্রেপ্তার বলে যানাযায়। চলবে

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

two × two =