হায়রে নীলফামারী ও কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি যেখানে শুধুই দুর্নীতি আর দুর্নীতি সাধারন গ্রাহকদের বছরের পর বছর শুধুই ভোগান্তি

0
1287

রিপোর্ট করেছেন মোঃ আবু সুফিয়ান অপরাধ বিচিত্রা কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী। বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বিদ্যুৎ খাতকে বিশেষ ভাবে প্রাধান্য ও গুরুত্ব প্রদান করেছেন এবং সারা বাংলাদেশে প্রতিটি গ্রামেগঞ্জে সাধারন মানুষের ঘরে ঘরে সরকারী খরচে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখেছেন। কিন্তু কিশোরগঞ্জ ও নীলফামারী জেলার কতিপয় অসাদু দালাল কর্মকর্তা/কর্মচারিদের ভয়াবহ দুর্নীতির কারনে সরকারের স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাওয়ার সম্ভবনাই বেশি। অনুসন্ধানে জানা যায়, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কিশোরগঞ্জে ও নীলফামারীর দালাল ও কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের অনিয়ম আর ভয়াবহ দুর্নীতি গ্রাহকদের চরম ভোগান্তি আর ভোগান্তি এমনকি অকালে প্রান হারানোর করুন পরিনতি ও লক্ষ করা যাচ্ছে। যেমন-কিশোরগঞ্জ থানার বড়ভিটা ইউনিয়নের মেলাবর গাজারী পড়া গ্রামের নিরীহ গ্রাহকদেরকে অল্প সময়ের মধ্যে জরুরী ভাবে বিদ্যুৎ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ট্রান্সফরমার খুটি ও অন্যান্য সরাঞ্জাম সরবরাহ করার কথা বলে প্রতারণা মূলক ইঞ্জিনিয়ার মনিরুজ্জামান মিন্টু ও ইঞ্জিনিয়ার ওবাইদুল হক দালাল আবতাবুলের সাথে আতাঁত করে দীর্ঘ দিন ধরে দফায় দফায় লক্ষ্যাধিক টাকা হাতিয়ে নিয়ে অত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। শুধু তাই নয় এই দালাল আবতাবুল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা/ কর্মচারিদের যোগ সাজসে বড়ভিটা ইউনিয়নের টটুয়ারডাঙ্গা নামক সোলায়মান প্রাক্তন মেম্বারের পাড়ায় জরুরী ভাবে দ্রুত বিদ্যুৎ দেয়ার নামে নিরীহ গ্রাহকদের নিকট হতে প্রায় দুই লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে জানা যায়। দীর্ঘ বছর গ্রাহক হয়রানি ও ভোগান্তির পর গত কয়েক মাস আগে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। সেখানে ৮১ জন গ্রাহকের নিকট হতে অবৈধ ও অন্যায়ভাবে গরীব দুখী গ্রাহক প্রতি জনের নিকট হতে ৫ হাজার করে টাকা নিয়ে গ্রাহকদের মারাত্মক ক্ষতি সাধন করেছেন বলে অনুসন্ধানে জানা যায় । কতৃপক্ষের নিকট অভিযোগ করা সত্বেও দৌড়াত্ম আরো বেড়েছে। দালাল ছাড়া পল্লী বিদ্যুতের কোন কাজ হয়না বলে অনুসন্ধানে জানা যায়। এই আবতাবুল দালাল গত ০৮/০৯/২০১৬ খ্রিঃ বড়ভিটা বড়ডুমুরিয়া গ্রামের বড়বাড়ি হতে দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহ করার নামে ইঞ্জিনিয়ার মনিরুজ্জামান মিন্টু ও আবতাবুল লোক দেখানো পোলের মাপ দিয়ে ৫ হাজার টাকা উৎকোচ দাবি করেন এবং নগদ ২ হাজার টাকা নিয়ে যায়। পল্লী বিদ্যুতের দালাল আবতাবুল (সর্বত্র জি.এম নামে পরিচিত) রনচন্ডী ইউনিয়নের ০১ নং ওয়ার্ডের হিন্দু পাড়ার অসহায় নিরীহ গ্রাহকদের নিকট হতে জরুরী ভাবে বিদ্যুৎ দেয়ার নামে মোটা অংকের টাকা চুক্তি করে, ৫০ হাজার টাকা আবতাবুল ও কর্মকর্ম/কর্মচারীরা সুকৌশলে হাতিয়ে নেয়। বিগত ৩/৪ বৎসর হতে গ্রাহকদের চরম ভোগান্তির পর গ্রাহককে সান্তনা দেওয়ার জন্য লোক দেখানো কয়েকটি বিদ্যুৎ খুটি কয়েক মাস পূর্বে ফেলে রাখা হয়েছে। আবতাবুল দালালের কথা একেবারেই নিখুত, কিন্তু গ্রাহকরা পায়নি বিদ্যুৎ। এমনকি চুক্তির টাকা পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত বিদ্যুৎ দেয়া হবে না বলে দালাল আবতাবুল (জি, এম নামে পরিচিত) হুমকি দেন। রনচন্ডি ইউনিয়নের একই ওয়ার্ডের চৌধুরী পাড়ার নিরীহ অসহায় গ্রাহকদের দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহের নামে ইঞ্জিনিয়ার মনিরুজ্জামান মিন্টু ও দালাল আবতাবুল সুকৌশলে ০২/০৯/২০১৬ খ্রিঃ রোজ শুক্রবার ২১ হাজার টাকা প্রতারণার মাধ্যমে সুকৌশলে হাতিয়ে নেয়। দালাল আবতাবুল এই দাপট দেখায় যে তার দাপট দেখলে সত্যি সত্যি পল্লী বিদ্যুতের জি, এম মনে হয় তাছাড়া দালাল আবতাবুল নীলফামারী, কিশোরগঞ্জের পল্লীবিদ্যুৎ অফিসের সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীরা আবতাবুলের পকেটে, কারন এই আবতাবুল কিশোরগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ অফিসে কর্মকর্তাদের চেয়ারে বসে গ্রাহদের সাথে কথা বলে ও অফিসের কাজ করে প্রমাণ স্বরুপ যার ছবি এখনও অপরাধ বিচিত্রার হাতে। জি, এম নামে পরিচিত এই, ক্ষমতাধর আবতাবুল তার অতীত জীবনে অন্যের দোকানে মাইকের অপারেটর হিসেবে অতি কষ্টে জীবিকা নির্বাহ করে। তার ভাগ্য বদলানোর এমাত্র জায়গা নীলফামারী, পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি যেখানে শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। ইঞ্জিনিয়ার মনিরুজ্জামান মিন্টু ও ইঞ্জিনিয়ার ওবাইদুলের ছত্র ছায়ায় আবতাবুল দালাল জিরো থেকে হিরো। সে এলাকার মধ্যে জি, এম নামে পরিচিত। তার কথা বড়ই নিখুত তাই তাকে ছাড়া কেউ পায়না সহজে বিদ্যুৎ। পল্লীবিদ্যুৎ দুর্নীতিবাজদের এক সোনার খনি, তাই দালাল সহ কর্মকর্তা/ কর্মচারীরা এখন অনেক বড় ধনী। যেমন-নীলফামারী, কিশোরগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির গাড়াগ্রাম টেপার হাটের পল্লী বিদ্যুৎ অভিযোগ কেন্দ্রে দুর্নীতি বাজ আতিকুর রহমান লাইন টেকনিশিয়ান অর্থের লোভে অবৈধভাবে দাপট ওয়ালা দালাল নূর আলমকে গনেশের বাজার এলাকায় সংযোগ দেওয়ার জন্য কয়েকটি মিটার তার হাতে তুলে দেন যা সম্পূর্ন ভাবে অবৈধ। দালাল নূর আলম উক্ত মিটার সংযোগ দেওয়ার জন্য নিয়ম বর্হিভুত ভাবে বিদ্যুতের খুটিতে উঠে এবং সংযোগের তার সংযোগ দিতে গিয়ে বাধাঁর মুখে পড়েন। এমতাবস্থায় সংযোগ দিতে না পারায় দাপট ওয়ালা দালাল নূর আলম ক্ষুব্ধ হয়ে নিয়ম ও আইনের তোযাক্কা না করে ক্ষমতা দেখিয়ে লাইন কেটে দিয়ে অত্র এলাকায় ২/৩ দিন বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাখেন এতই ক্ষমতা ধর এই দালাল নূর আলম এর খুটির জোর কোথায় তা কতৃপক্ষের খতিয়ে দেখা দরকার। আজ ও টেপার হাটের ইনচার্জ লাইন টেকনিশিয়ান আতিকুর রহমান তার শক্তিশালী খুটির জোরে আজও বহাল তবিয়তে আছেন। এমনকি দালাল নূর আলম দাপটের সাথে কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সঙ্গে প্রতিনিয়ত বীর দম্ভে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কতৃপক্ষ আজও দালাল ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহন করেন নাই। এটাই কি পল্লী বিদ্যুতের নিয়ম ? একজন দালাল ক্ষিপ্ত হয়ে কিভাবে পল্লী বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিতে পারেন, কি ভাবে লাইন টেকনিশিয়ান নিজ দায়িত্বের মিটার দালালের হাতে তুলে দিয়েছেন কতৃপক্ষ খতিয়ে দেখবেন কি ? তাছাড়া টেপার হাট অভিযোগ কেন্দ্রের লাইন টেকনিশয়ান ফারুক (বর্তমানে সাময়িক ভাবে রবখাস্ত) প্রতি মিটরে নতুন সংযোগ দেওয়ার সময় প্রতি মিটরে অবৈধ ভাবে ৩০০/- হতে ৫০০ টাকা পর্যন্ত গ্রাহকের নিকট হতে উৎকোচ গ্রহন করতেন। উৎকোচ দেওয়া নাহলে গ্রাহকদের হয়রানীর জন্য দীর্ঘ মিটার ফেলে রাখা হত। এই দুর্নীতিবাজ ফারুক, সে কখনই বুঝতো না গ্রাহকের সুখ দুঃখ। ০৭ নং রনচন্ডী ইউনিয়নের ২নং ওয়র্ডের দালাল পাড়া, গ্রামের মোঃ অলির বাড়িতে অবৈধ ভাবে লোক দেখানো মিটার বসাইয়া দালালের কলাকৌশলে যত খুশি তত বিদ্যুৎ সরবরাহ করার ব্যবসা করা হত, কিন্তু ব্যবহার মত বিল আসতো না। যাহা বিদ্যুৎ চুরির অন্যতম কৌশল। এই চোরাই সংযোগ দেয়ার জন্য দালাল আইনুল ও দালাল আইনুলের সহকারী দালাল আসাদুল হক অবৈধ পন্থায় পল্লী বিদ্যুৎকে ফাকি দিয়ে এভাবেই অর্থ উপার্জন করে থাকেন। সংযোগ দিয়ে থাকেন। তাহারা এভবেই অবৈধভাবে প্রচুর অর্থ উপার্জন করে থাকেন, তবে কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুতের কোন কর্মকর্তা/ কর্মচারীর সংশ্লিষ্টটা না থাকলে এভাওে অবৈধ সংযোগ দেয়ার দালালরা সাহস কখনই পেত না। চলতি বছর জুন মাসে নীলফামারীর জি, এম সাহেবেকে অবৈধ সংযোগের ব্যাপারটি স্থানীয় কতিপয় গ্রাহক গোপনে অভিযোগ করেন। এমতাবস্থায় জি, এম সাহেব তড়িৎ গতিতে কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিকে লাইন বিচ্ছিন্ন করার নির্দেশ দেন এবং অবৈধ গ্রাহকের অল্প কিছু আর্থিক জরিমানা করেন। কিন্তুকর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেন নাই। এভাবে চলে দালাল আর কর্মকর্তা/কর্মচারীদের অবৈধ উপার্জনের মহড়া। এজন্যই কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির দুর্নীতির আখড়া। গ্রাহকদের কছে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের কত যে সম্মান, তাই দালাল সহ কর্মকর্তা/কর্মচারীরা হয় ধনবান, যেমন-নীলফামারী কিশোরগঞ্জ থানার সিংঙ্গের গাড়ী গ্রামে (পীরের বাড়ী এলাকা) কুখ্যাত দুর্নীতি বাজ দালাল আঃ কাইয়ুম দীর্ঘদিন কিশোরগঞ্জ থানা এলাকার বিভিন্ন ইউনিয়নে সহকারী দালাল নিযুক্ত কওে নিরীহ গ্রাহকদেরকে দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহ করার প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে অবৈধ ভাবে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন, যা অনুসন্ধানে জানা যায়। এই দুর্নীতিবাজ কাইয়ুমের হাত থেকে দিন-মজুর নয়, ভিক্ষুক পর্যন্ত রেহাই পায় নাই বলে জানা যায়। এই দুর্নীতিবাজ আঃ কাইয়ুম এর সংগে নীলফামারী জেলা ও কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সঙ্গে ভীষন সত্যতা রয়েছে। ফলে কুখ্যাত দুর্নীতি বাজ আঃ কাইয়ুম যা খুুশি তাই করতে পারেন। তার জলন্ত প্রমান অত্র এলাকার সিঙ্গের গাড়ী (পীরের বাড়ী এলাকা) বাজারে মাত্র ১ টি মিটার দিয়ে প্রায় ৪০ টি দোকানে অবৈধ সংযোগ দেয়া হয়। যাহা সম্পূর্ন নিয়ম বর্হিভূত ও অবৈধ। এই প্রতিটি সংযোগ হতেপ্রতি ইউনিটে ২০-২৪ টাকা করে গ্রহণ করা হয়। এই অবৈধ বাণিজ্যে একাধারে দীর্ঘদিন চলে। ঘটনাটি অপরাধ বিচিত্রার অনুসন্ধানে জানা যায়। এ ব্যাপারে নীলফামারীর তখনকার জি, এম এনসের আলী সাহেবকে ঘটনাটি অবগত করা হলে অবৈধ সংযোগ বন্ধ করে দেন। কিন্ত সুষ্ঠুতদন্তের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কোন কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কোন প্রকার ব্যবস্থা গ্রহন করা হয় নাই। একাধিক সূত্রে জানা যায়, ঐ অবৈধ মিটারের ব্যবসা আঃ কাইয়ুম অতি গোপনে এখোনো চালিয়ে যাচ্ছে। কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লাইন ম্যান বাবু সুভাষ চন্দ্র ও অফিসের বিল প্রস্তুত কারক এবং দালাল সহ কিশোরগঞ্জের ০৭ নং রনচন্ডী ইউনিয়নের উত্তর পাড়া এলাকার বকেয়া বিল আদায়ের নামে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন গ্রাহকদের নিকট হতে লাইন বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়ে জোর-জুলুম করে, এমনকি তর্ক-বিতর্কের মাধ্যমে লাইন না কাটার জন্য প্রতিটি বকেয়া গ্রাহক এর নিকট হতে ৪০০-৫০০ টাকা আদায় করে নেন। এই লাইনম্যান বাবু সুভাষ চন্দ্র কৌশলে টাকা খাওয়া তার অভ্যাস। নীলফামারী জেলা ও কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির দালাল ও কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের শুধুই অবৈধ উপার্জন মোটা অঙ্কের টাকা ছাড়া ট্রান্সফরমার হয় না পরিবর্তন। যেমন-কিশোরগঞ্জ থানার বড়ভিটা ইউনিয়নেরে ০৫ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ বড়ভিটা গ্রামের জনাব মকছুদার পুলিশের (অবঃ) বড়িসংলগ্ন বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার পরিবর্তন করার জন্য গরীব দুঃখী খেটে খাওয়া গ্রাহকের নিকট হতে পল্লী বিদ্যুতের দালাল শ্রী গজেন চন্দ্র এরমধ্যমে কর্মকর্তা/কর্মচারীরা ২০,০০০ টাকা উৎকোচ গ্রহন করে। দীর্ঘদিন হয়রানির পর চলতি সেপ্টেম্বর মাসে উক্ত ট্রান্সফরমারটি পরিবর্তন করা হয়। কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আবেদন ঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির দায়িত্বরত কর্মকর্তা/কর্মচারীরা এতই ধান্ধাবাজ যে, কোন গ্রামে গ্রাহকদের কোন সমস্যা হলো কিনা বা কোন দুর্ঘটনা হলো কিনা শোনার জন্য অফিসিয়াল ফোনটি পর্যন্ত রিসিভ করার সময় নাই। তাই গাড়াগ্রাম ও রনচন্ডী উভয় ইউনিয়নের সীমানায় বেশ কয়েকজন সাধারন মানুষ মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে কর্মকর্তা/ কর্মচারীদের দায়িত্বের অবহেলায়। যা নিয়ে কিশোরগঞ্জ, নীলফামারীতে এখনো ষরগম অবস্থা। দায়িত্বে অবহেলার এত বড় ঘটনার পরেও কুখ্যাত দুর্নীতি বাজ ফারুক, রুবেলের বিরুদ্ধে শুধুমাত্র সাময়িক বরখাস্ত ছাড়া আর কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে জানা যায়। দুর্ঘটনা প্রবন এলাকায় অপরাধ বিচিত্রার অনুসন্ধানী টিম উপস্থিত হলে স্বজন হারা রা দাবি জানান যে, ঘাতকদের উপযুক্ত বিচার চাই। কিন্তু বাস্তবে কি বিচার হয়েছে? এই হচ্ছে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে পল্লী বিদ্যুৎ সামিতির দায়িত্বের অবনতি, যা কখনও কখনও গ্রাহকের মৃত্যুই হয় শেষ পরিনতি ইঞ্জিঃ মনিরুজ্জামান মিন্টু এর দুর্নীতির তথ্য সহ (ফলো আপ চলবে)

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

16 − nine =