নারায়ণগঞ্জ সি আইডির ক্যাশিয়ার মোফাজ্জলের গডফাদার বির্তকিত ইন্সেপেক্টর মাসুদ করিম ও সাইফুল বরিশাল বিভাগ বদলি বদলি ঠেকাতে দশ লক্ষ টাকার বাজেট মোফাজ্জলের

0
944

বিশেষ প্রতিবেদকঃ
নারায়ণগঞ্জ সিআইডির সোর্স/ক্যাশিয়ার মোফাজ্জলের গডফাদার ডিএমপির বির্তর্কিত ইন্সেপেক্টর মাসুদ করিম ও সাইফুল ইসলাম বরিশাল জেলায় বদলি। বদলি ঠেকাতে মোফাজ্জল দশ লক্ষ টাকার বাজেট ঘোষণা, এছাড়া সিআইডি হেড কোয়াটারে দৌড়জাপ শুরু করে দিয়েছেন। বদলি ঠেকাতে প্রচার চালাচ্ছেন প্রয়োজনে মটর পার্সের তিনটি দোকানের একটি বিক্রি করে হলেও বদলি ঠেকাবে এ ব্যাপারে মরনপন চেষ্ঠা করে যাচ্ছে ক্যাশিয়ার মোফাজ্জল, কারন ক্যাশিয়ার মোফাজ্জল সিআইডি পুলিশের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। এ সকল অপরাধ সংক্রান্ত রির্পোট অপরাধ বিচিত্রা প্রত্রিকায় পর পর তিনটি রির্পোট প্রকাশ পেলে সিআইডির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার দুষ্টি গোচর হলে কর্তৃপক্ষ ইন্সেপেক্টর মাসুদ করিম ও সাইফুলকে বরিশাল রেঞ্জে বদলি করেন। কিন্তু মোফাজ্জল বিভিন্ন লোকের কাছে বলে বেরাচ্ছেন যত টাকা লাগে বদলি ঠেকাবে। এ ব্যপারে সিআইডি হেড কোয়াটারে চলছে দৌড়াজাপ। এ নিয়ে অনুসদ্ধানে জানা যায় মোফাজ্জল মাসুদ করিম ও সাইফুল ইসলামকে পুজি করে ১৫/২০ কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। এই অবৈধ টাকার লোপ শামলাতে না পেরে বদলি ঠেকাতে মরিয়া মোফাজ্জল। অবৈধ টাকা দিয়ে মোফাজ্জল নারায়ণগঞ্জ বাবুরাইল ৫ তলা বাড়ি নির্মান করেছেন। ফতুল্লা রোসিং হাউজিং সাত শতাংশ জমির উপর টিনসেট বাড়ি নির্মান করেছন এবং নারায়ণগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় তিনটি মটর পার্সের দোকান ক্রয় করেন, এছাড়াও হুন্ডির মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা ভারত পাচার করে থাকেন। শুধু তাই নয় বছরে ৭/৮ বার ভারত যাতায়াত করে থাকেন এবং নিজ স্ত্রী নামে রয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকার ব্যাংক ব্যালেন্স। এ সকল সম্পদের পিছনে রয়েছেন ইন্সেপেক্টর মাসুদ করিম ও সাইফুল ইসলাম ও এএস আই মোখলেছুর রহমান। তবে এখানে উল্লেখ্য যে এএসআই মোখলেছের ডিউটি সিআইডি হেড কোয়াটার ডিআইজি মহাসিন সাহেবের সাথে। কিন্তু নারায়ণগঞ্জে বাসা থাকার অজুহাত দেখিয়ে নারায়ণগঞ্জ সিআইডির ক্যাশিয়ার মোফাজ্জলের সাথে হাতে হাত মিলিয়ে মানুষকে ব্লেক মেলিং করে মামলার বয় দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মোখলেছ ও মোফাজ্জল। এর প্রমান পেতে হলে মোফাজ্জল ও এএসআই মোখলেছের মোবাইল লিস্ট ধরে টানদিলে বেরিয়ে আসবে যে মোফাজ্জল ও মোখলেছ দৈনিক কত বার কথা বলে। অনুসন্ধান করেলে আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে। এভাবে মোখলেছ ডিআইজি মহাসিন সাহেবের চোখ ফাঁকি দিয়ে আন অফিসিয়ালি নারায়ণগঞ্জ সিআইডির ক্যাশিয়ার মোফাজ্জলের সাথে হাত মিলিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। যে সকল স্থান থেকে বয় ভিতি দেখিয়ে চাঁদা আদায় করছেন তার আংশিক তুলে দরছি। নতুন পাওয়া অভিযোগ এবং কোন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে কত টাকা আদায় করছে তাহা জন সম্মুখে তুলে ধরছি। নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকার এস ও রোডের চোরাই তেল ব্যবসায়ী স্বপন দশ হাজার টাকা, বাছেদ দশ হাজার টাকা, মামুন দশ হাজার, ইকবাল দশ হাজার, বাচ্চু দশ হাজার, বাচ্চুর ভাই পনের হাজার, মহিউদ্দিন দশ হাজার, আরিফ দশ হাজার, এবার আসা যাক বরমা শীলরোড মেহেদি পনের হাজার, স্বপন মিয়া পাঁচ হাজার, মাসুম বিশ হাজার, গলাকাটা কাসেমের বাগিনা মজিবর দশ হাজার সিরাজ ভান্ডারী দশ হাজার, এছাড়াও তেল চোর সম্রাট খাজা ত্রিশ হাজার, তানজীল বিশ হাজার, জসিম দশ হাজার, এছাড়া নারায়ণগঞ্জ পলিথিনের অবৈধ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি বাবুলের কাছ থেকে বিশ হাজার, মাদক ব্যবসায় সেন কম্পানি বিশ হাজার, কেরু কম্পানী বিশ হাজার, সিদ্ধিরগঞ্জ নুর চোরাই তেল পাঁচ হাজার, মারুপ পাঁচ হাজার, মারপ পাঁচ হাজার, এ দ্বারা নাঃগঞ্জ ৫নং ঘাট তেল ব্যবসায়ী আব্দুল্লার কাছ থেকে প্রতি মাসে দশ হাজার টাকা, এছাড়া সোলারগাঁ থানা, রূপগঞ্জ, আড়াই হাজার, বন্দর, ফতুল্লা থানা এলাকার অবৈধ ব্যাবসায়ীদের তালিকা পূর্বে পর পর তিন সংখ্যায় প্রকাশ করা হয়েছিল, প্রতি মাসে সপ্তাহিক ও মাসিক চাঁদা হিসেবে ১০/১২ লক্ষ টাকা চাঁদা আদায় করছেন এছাড়া প্রতি সপ্তাহে তেলের গাড়ি কভার্ড ভান মাল বোঝাই ট্রাক সহ বিভিন্ন পরিবহন রাতের আধারে আটক করে মামলার ভয় দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা আদায় করার অভিযোগ রয়েছে। দীর্ঘ ১৪/১৫ বছর যাবৎ মোফাজ্জল নারায়ণগঞ্জ ডি আইটি পুলিশের মাথায় লবন রেখে খেয়ে যাচ্ছেন প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা এবং সাপ্তাহিক ও মাসিক চাদা আদায় করার জন্য মোফাজ্জল আরো ৫/৬ জন লোক নিয়োগ দিয়েছেন। এ সকল অপকর্মের নিশ্চয় নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা থেকে প্রকাশিত সপ্তাহিক আপরাধ বিচিত্রার পত্রিকায় দুর্নিতির চিত্র তুলে দরা হয় কিন্তু ইন্সেপেক্টর মাসুদ করিম ও সাইফুলকে বদলি করা হয়। কিন্তু মোফাজ্জল মোখলেস বহল তারিয়তে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে এ ব্যাপারে কতৃপক্ষ কোন আইন গত ব্যবস্থা নেয় হচ্ছেনা এ বিষয়ে অভিজ্ঞ মহল থেকে অভিযোগ এসেছে যে দুর্নিতি দমন কমিশন দৃষ্ঠি দিলে মোফাজ্জল এর দুটি বাড়ি ও তিনটি মটর পার্সের দোকানের টাকার উৎস কোথায় তাহা বেড়িয়ে আসবে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন। এছাড়া অপরাধ বিচিত্রার একটি দল গোপনে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন বিস্তারিত দেখার জন্য আগামী সংখ্যায় চোখ রাখুন অপরাধ বিচিত্রায়।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

thirteen − 1 =