এম.পি.চৌধুরীঃ
জীবে দয়া করে যেজন সেবিছ ঈশ্বর-চিরনন্দিত বাক্যটি সামনে রেখে দেশের-জনদরদী ও সমাজ সেবকদের পথ চলা। মানুষ বাঁচে তার কর্মে বয়সে নয়। কর্ম যদি ভালো হয় তবেই সে নিজেকে স্থান করে নিতে পারে সকলের হৃদয়ে। শহরের প্রতিটি মহলায় সড়কবাতী স্থাপন/পানি নিস্কাশনে ড্রেনেজ সহ আর সি সি রাস্তা/বিশুদ্ধ পানি সরবাহ/অত্যাধনিক কাম অডিটোরিয়াম, পৌর ঈদগা ময়দান স্থাপন করে নজীরবিহীন দূষ্টান্ত স্থাপন করেছেন সবুজবাগের হৃদয়ে। সরকারী উন্নয়ন ও অনুদান, নিজেস্ব উন্নয়নের পাশাপাশি-ইউজিপি, বিএমডিএফ, এর অর্থায়নে জলাবদ্ধতা নিরশনে ড্রেনেজ ও ডালাই রাস্তা নির্মান কাজ চলছে প্রতিটি মহলায়। ড্রেন সহ রাস্তা নির্মান কাজ সমাপ্ত করেছেন। অসহায় পরিবার কে আর্থিক সহযোগীতা, প্রতিবন্ধিদের সাহায্য, মেধাবীদের বৃত্তি প্রধান, গরীব ও অসহায় শিক্ষার্থীদের পড়া লেখার সুযোগ করে দেওয়া সহ সকল প্রকার নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে সবুজবাগের নেতা হিসেবে পেতে চায় সবুজবাগবাসী। মামলা জটিলতার দীর্ঘ বছর অভিবাবকহীন থাকায় অপরিকল্পিত ভাবে ঘড় বাড়ী রাস্তা ঘাট নির্মান হওয়ার ফলে কোন কোন মহলায় গনবসতি থাকায় ঐ সকল মহলার রাস্তা ঘাট অব কাঠামো উন্নয়ন সহ পানি নিস্কাশনে ড্রেনেজ নির্মান করতে অনেকটা হিমসিম ক্ষেতে হয়েছে সবুজবাগের। সবুজবাগের এলাকার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব ছাদেক আলী মাতব্বরের, কনিষ্ঠ পুত্র ও সবুজবাগের কৃতি সন্তান আকবর হোসনে রিপন ফিরে আসার পর সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, মাদক, ছিনতায়, দুর্নীতি, জমি দখল বন্ধ হয়ে গেছে। এলাকার যেখানে সমস্য সেখানেই তিনি সমাধানের জন্য হাজির হয়ে যান। আকবর হোসনে রিপন বলেন, সবুজবাগবাসীর সহযোগীতায় অল্পদিনে এতো উন্নয়ন সম্ভব হচ্ছে। আমার উন্নয়নের অসমাপ্ত কাজ গুলি সমাপ্ত করে আধুনিক ডিজিটাল সবুজবাগের রুপান্তর করায় আমার মূল লক্ষ্য। আজ তারই একান্ত প্রচেষ্টা ও পরিশ্রমে সবুজবাগ প্রথম শ্রেনীর কাতারে রুপান্তর হয়েছে। নিত্য নতুন উন্নয়নের পরিকল্পনায় তিনি চলছেন সবুজবাগের মঙ্গল কামনায়। তিনি সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী ও কমিশনার গোলাম হোসেন ও আশরাফুজ্জামান ফরিদ ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল সবুজবাগবাসীকে।
হোম মতামত সাক্ষাৎকার বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব ছাদেক আলী মাতব্বরের কনিষ্ঠ পুত্র ও সবুজবাগের কৃতি সন্তান আকবর...