অনুসন্ধান রিপোর্ট যশোর অফিস॥ জঙ্গি-সন্ত্রাসীরা দেশে হামলার প্রস্তুতি নিলেও গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় বেশ কয়েকটি বড় বিপদ এড়ানো গেছে। তবে বর্তমান আইন শৃঙ্খলা বাহিনী থানা পুলিশ মাদক ও জঙ্গীদমন অভিযান কেন্দ্র করে দুই হাতে কামিয়ে নিচ্ছে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা। দেশ ব্যাপি শুরু হয়েছে অনিয়ম. দুর্নীতি আর মারো ধরো খাও। এরপর দেশব্যাপী মাদক সন্ত্রাসী, জঙ্গিবিরোধী সাঁড়াসী অভিযান শুরু হয়। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে বেশ কয়েকটি জঙ্গী আস্তানা গুড়িয়ে দেওয়া হয়। নিহত হন দেশের বেশ কয়েকজন জঙ্গী। বর্তমানে দেশে এখন জালাও পোড়াও ধরো মারে ভয় না থাকলেও পুলিশের ভাষা ধর ধর, এই তোর অস্ত্র কোথায়, দশ লক্ষ টাকা দে না দিলে ২০টি মামলা দিয়ে চালান দিবো। গ্রাম গঞ্জে সাধারন মানুষ এখন পুলিশ আতংকে দিন যাপন করছে। সূত্রে জানা যায় বর্তমান যশোর জেলার পুলিশ মাদকদ্রব্য ও জঙ্গী সাঁড়াষী অভিযানে পুলিশ কর্তৃক সাধারন মানুষ হয়রানীর শিকার হচ্ছে। যশোর সদর এর ১৩ নং কচুয়া ইউনিয়নের সান্তসৃষ্ট সাধারন কিছু মানুষের নামে জামাত জঙ্গির তালিকায় নাম দেয়া হয়েছে। তবে তালিকাটা পকেটে সীমাবদ্ধ। এই তালিকা নিয়ে সাধারণ পোশাকধারী কোতয়ালী মডেল থানার পুলিশ সকাল-বিকাল ঐ তালিকাভুক্ত কৃষকদের পরিবারের উপর অমানুষিকভাবে নির্যাতন করে আসছে। কচুয়া ইউনিয়নে জামাত ও শিবির যোগদানের লোক রয়েছে কথা সত্য তাদের নামে মামলা রয়েছে, তাহাদের হয়রানির পাশাপাশি সাধারন মানুষের হয়রানি করা হচ্ছে। এই সকল দারোগারা হলো এস, আই শরিপ, এস, আই, সাইফুল ইসলাম, এস, আই, কায়েম, এস, আই মঞ্জুরুল ও মোস্তফা, হাফিজুর। সঙ্গে রয়েছে কনেস্টবল মজিবুর। প্যাকেট তালিকাভুক্ত কৃষকদের নিকট প্রতিনিয়ত টাকা নিতে আসে দাবিকৃত টাকা না দিলে বলতে থাকে ধরতে পারিলে দশটি পেন্ডিং মামলা দিয়ে চালান দিবে বলে হুমকি দিয়ে থাকে। তালিকাভুক্ত কৃষকদের বাড়ীর হাঁসের ডিম, গাছের লিচু ও নগদ টাকা আদায় করে আসছেন পুলিশ প্রমাসন। ১৩ নং কচুয়া ইউনিয়নের সাধারন মানুষের জনসেবা না করে করছে শোষন পুলিশের নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।