এবার রৌমারীতে ধানের আয় কম দামে বাম্পার ৯ থেকে ৯৫০ টাকা এতে কৃষকের ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবে কিন্তু দরিদ্র মানুষদের সর্বনাশ

0
1540

মাজহারুল ইসলাম রেীমারী কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :
কুড়িগ্রাম জেলার   রেীমারী উপজেলায় ধানের আয় কম দামে অনন্য বছরের তুলনায়  অনেক বেশি ৮৫০ টাকা  থে শুর করে ১ হাজার টাকা ধানের বর্তমানে আমাদের ঈড়ি-বোরো ধানের বিক্রয় ও ক্রয়মূল্য. রেীমারী ও রাজিবপুরের হাট বাজারে সরেজমিনে গিয়ে বাজার ঘুরে জানা গেছে ধানের ।
এবার রেীমারী উপজেলায় ধান চাষের লক্ষ্য মাত্রা ছিলো. ৯ নয় হাজার ৪ শত ৯৫ হেক্টরআর ইড়ি-বোরো ধানের চাষ হয়েছে।  লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে একশত হেক্টর কম. ৯  নয় হাজার ৩ শত ৯৫ হেক্টর এতে লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে কমে গেছে ১০০ হেক্টর  ।অপরদিকে রেীমারী উপজেলায় ইড়ি-বোরো  ধান উৎপাদনের লক্ষ্য. মাত্রা হলো ৪৫ হাজার মেট্রিকটন।তবে রেীমারীর কৃষকের ধানের উপর নেক ব্লাসট রোগের হামলার শিকার হয়েছে শত করা ৯০ জন কৃষক।সেই জন্য ধানের বাজারে টাকার সময়ই আগুন লেগেছে দরিদ্রদের কপালে। আবার কাটাকুটির শেষে আসবে ভয়ঙ্কর ভয়াবহ বন্যা সেসময় কি হবে দরিদ্র হতভাগা মানুষদের এটাই এখন ভাবার বিষয় হয়ে দাঁরিয়েছে। তারপর রেীমারীতে এবার   কৃষকের কত মেট্রিকটন ইড়ি ও বোরো  ধান উৎপাদনে সমকক্ষ হতে পেরেছে। আর কতটুকু ধান পাচ্ছে সেই বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে রেীমারীর নিয়মিত ধান চাষী সদর ইউনিয়নের ইচাকুড়ি গ্রামের কৃষক ইন্তাজ আলী মেমবার সাবেক সে জানান. এবার প্রতি বিঘায় ধান পেয়েছি ২০/ ৩০ মন তাহলে বিঘাতে কমে গেছে ২৫/থেকে ১৫ মন ধান. যাদুর চর ইউনিয়নের আলগার চর গ্রামের  ধান চাষী রবিউল ইসলাম. আলহাজ্ব  আববাস আলী কৃষক জানান এবার পুলাপানের খাওয়ামু কি এহেন ভাইবা সারা পাইতাছি না কারণ জানতে চাইলে.বলেন ধানের আয় তো নাই তারপর গরর খুরেরও অভাব এইজন্যই ধান কাটলাম নইলে কামলারও যেমন দাম মনেই চায়না ধান কাটিয়ে বাড়িতে আনি এমন মন্তব্য এবারের কৃষকের আরও জানায় এক বিঘা জমির ধান কাইটা বাড়িতে আনতে খরচ হয়েছে ৭.৮ হাজার টাকা আর অতীতের খরচ সহ হিসাব করলে দাম বেশি হলেই লাভ কি খাওয়ার ধানই হয়না বিক্রি করমু কই থেকে। তবে কোনো কৃষকই অনন্যা বছরের মতো এবার ফসল পায়নি এখন এইটাই জানার বিষয় সারা বছর ঘরের ধান খেয়ে অনেকেই ধান বিক্রি করে সংসারের উন্নয়ন কাজে বেবহার করে থাকে  এবার. কি সেটুকু সম্ভব। তবে  ধানের আয় একদম কম কিন্তু দামে আকাশ পাতাল বেবধান হয়েছে তবু  ক্ষতি স্বাধীত হয়েছে হাজার হাজার হেক্টর জমির ফসল।রাজিবপুর উপজেলার ধান চাষের  লক্ষ্য. মাত্রা  ছিলো ২৪ শ ৮০ আশি  হেক্টর। লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে কমে চাষ হয়েছে ২৩০০ শত হেক্টর জমিতে ইড়ি ও বোরো  ধান। আর রাজিবপুর উপজেলায় কৃষকের ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৩০০ হেক্টর জমির সফল। আর  উৎপাদনের লক্ষ্য মাত্রা ১১ হাজার মেট্রিকটন.।

রেীমারী ও রাজিবপুর উপজেলার দায়িত্বরত কৃষি  কর্মকর্তা সামসুল আলম এর সাথে কথা বলে এই দুই উপজেলার  কৃষকের  ক্ষয়ক্ষতির বিষয় গুলো নিশ্চিত হওয়া এবং জানা গেছে।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

fifteen − seven =