ধামরাই (ঢাকা ) প্রতিনিধি :
ঢাকার ধামরাইয়ে লেগুনা পরিবহনে জিপির নামে এখন ও চাঁদাবাজী বন্ধ হয়নি ।
জানাগেছ, ধামরাই উপজেলার ইসলামপুর টু ধানতারা ,নবীনগর টু ধামরাই , নবীনগর টু কুশুরা , কাওয়ালীপাড়া টু বালিয়া ৪ টি রোডে অবৈধ ভাবে রেজিষ্ট্রেশন,ও ফিটনেস বিহীন লেগুনা গাড়ী চলাচল করছে । দীর্ঘদিন ধরে এই লেগুনা গাড়ী থেকে চিহৃত একদল চাঁদাবাজ প্রকাশ্যে টাকা উঠাচ্ছে । প্রতিটি লেগুনা থেকে প্রতিদিন চাঁদাবাজদের চাঁদা দিতে হচ্ছে ১৭০ টাকার উপরে । ্্্্্্্্্এই‘ রোডে লেগুনা চলাচল করছে ২০০টি উপরে। উপজেলার ৪ টি রোডেই লেগুনা পরিবহন থেকে সন্ত্রাসীরা চাঁদা আদায়ের কাজ এখন ও অব্যাহত রেখেছ্।ে স্থানীয় প্রশাসন রয়েছে নিরব ভুমিকায় ,যেন দেখার কেউ নেই, ধামরাইতে পরিবহন সেক্টরে চলছে রাম রাজত্ব কায়েম। কোন লেগুনার চালক যদি চাঁদাবাজীর বিরুদ্বে প্রতিবাদ করে তাহলে ঐ চাঁদাবাজরা তাকে মারধর সহ প্রান নাশের হুমকি দিয়ে তার লেগুনা চলাচল বন্ধ করে দেয় । এই অবৈধ লেগুনা পরিবহন মহাসড়কে চলাচল নিষিদ্ব থাকলে ও প্রশাসনকে অর্থের বিনিময়ে ম্যানেজ করে চালিয়ে যাচ্ছে । এদিকে লক্ষ, লক্ষ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছে সরকারকে। অন্য দিকে অদক্ষ চালকের কারনে বেড়েই চলছে সড়ক দুর্ঘটনা । নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক এক লেগুনার চালক জানান, প্রতিদিন জিপির নামে চাঁদা দিচ্ছি আবার এর পাশা পাশি মাসে ২ দিন থানায় কাজ করে যাচ্ছি তার পরে ও আমরা রোডে নানা ভাবে হয়রানি শিকার হচ্ছি কেন। ধামরাইয়ে পরিবহন সেক্টরে চাঁদাবাজদের কারনে লেগুনা গাড়ীর মালিক ও শ্রমিকরা তাদের গাড়ী রোডে চলাচল বন্ধ করে দেওয়ার এখন উপক্রম হয়ে পড়েছে । এই লেগুনা পরিবহনের চাদাঁবাজীর টাকা গুলি যাচ্ছে কোথায় এই প্রশ্ন এখন ধামরাইয়ের সচেতন মহলের । লেগুনা পরিবহনে চাঁদাবাজী নিয়ে স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিকে একাধিক বার সংবাদ প্রকাশ হলে ও প্রশাসন কোন আইনগত ব্যাবস্থা না নিয়ে উল্টো চাাঁদাবাজদের দিকে সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কারন এই লেগুনা পরিবহনের চাঁদাবাজীর টাকা যাচ্ছে স্থানীয় প্রশাসনের পকেটে ।
া