এসআই মোখলেছ ও ক্যাশিয়ার মোফাজ্জলের স্বর্গরাজ্য না’গঞ্জ পুরানো সিআইডি অফিস

0
662

নাঃগঞ্জ থেকে ঘুরে এসে জাকির খানঃ
স¤স্রতি নাঃগঞ্জ সি আইডির পূরানো অফিসটি পরিত্যাক্ত হিসাবে পরে থাকায়, দুনম্বার পুলিশ সদস্য এ এস আই মোখলেছ ও সি আইডির ভূয়া পুলিশ পরিচয় নামধারী ক্যাশিয়ার মোফাজ্জলের টরচার সেল হিসাবে ব্যবহার হচ্ছে বলে গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এখানে উল্লেখ্য মোফাজ্জল ১২/১৪ বৎসর যাবৎ নাঃগঞ্জ সি আইডি পুলিশের র্সোচ হিসাবে পর্দাপণ করে এখন তিনি ক্যাশিয়ার হিসাবে নাঃগঞ্জ জেলায় বেশ খ্যাতি অর্জন করেন, যার ফলে কোথাও কোথাও সি আইডির অফিসার পরিচয় দিতে ও দিদ্বাবোদ করেননা। কিছু ব্যবসায়ীয় জানিয়েছেন, ডি আই জি, এস পি, ও সি এছাড়া সাংবাদিকসহ বড় বড় র্কমর্কতা মোফাজ্জলের পকেটে থাকে বলে ব্যবসায়ীদের নিকট প্রচার করেন। ক্ষমতার জোরে কোন ব্যবসায়ী চাঁদা দিতে অনিহা করলে, ১০ বছর জেলে ডুকিয়ে দেয়ার হুমকি প্রধান করেন। যার গোপন রের্কট প্রতিবেদক কাছে রয়েছে।

 

এছাড়া মোফাজ্জলের চাঁদাবাজির স্থান, টাকার ফিগার, কোন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে কত টাকা আদায় করেন তারও বেশ কিছু রেকড প্রতিবেদক কাছে রয়েছে। তাছারা মোফাজ্জলের চাঁদাবাজির পিছুনে গাইড দিচ্ছেন নারায়নগঞ্জ সি আইডির এ এস আই মোখলেছ এবং হেড কোয়াটারে রয়েছেন একজন পিএ। আরো একজন গর্ডফাদার আর তিনি হচ্ছেন এডিশনাল এস পি যিনি নাঃগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ ও নরসিংদির দায়ত্ব রয়েছেন। এবং প্রতিমাসে মোফাজ্জল সি আইডি হেড কোয়াটারে যাদের ম্যাণেজ করতে যান তাহা যদি কেহ দেখার ইচ্ছা পোষণ করে থাকেন, তাহলে সি আই ডি হেড কোয়াটারের সি সি ক্যামেরায় ভিডিও ফুটেজ দেখলে আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে। এছাড়া নাঃগঞ্জ জেলায় কোন ব্যবসায়ীর কাজ থেকে কত টাকা আদায় করছেন তার ফিরিস্তি ও আমাদের দপ্তরে এসে পৌচেছে, চাদাবাজি করতে গিয়া মোফাজ্জল সহ সি আই ডির ৪/৫ জন পুলিশ সদস্য মামলাও খেয়েছেন তাতে আসামি হয়েছেন এ এস আই জুয়েল বর্তমানে ভাবর্মরিক্ত খারাপ দেখে নাঃগঞ্জ সদর থানার পুষ্টিং নিয়েছেন। আশ্রাফ, কাইম, মল্লিক ও মামলার বাদী ওয়াসিম, ফতুল্লার তেল চোর ইকবাল চৌধুরীর আত্বীয় বলে জানা যায়। উক্ত মামলার তদন্তবার দেয়া হয়েছে ফতুল্লা থানার ভার প্রাপ্ত কর্মর্কতা কামাল উপর। তার সাথে কথা বলে জানা যায়, চোরাই তেল উদ্ধার না করে এক লক্ষ ছিতাত্তুর হাজার টাকা নিয়ে জাওয়ার কারণ কি? বিষয়টি গভিরে তদন্ত করে জানা জানাবেন বলে, আমাদের প্রতিবেদককে জানিয়েছেন। এখানেই শেষ নয়, বর্তমানে মোফাজ্জল সি আইডির অসাধু পুলিশ অফিসার এ এস আই মোখলেস কে নিয়ে নাঃগঞ্জ জেলা দ্বাপিয়ে ভেরাচ্ছেন। তার দ্বায়িত্বে, যে সকল থানা রয়েছে তাহল, রূপগঞ্জ, আরাই হাজার, সোনার গা, বন্দর , সিদ্দিরগঞ্জ, নাঃগঞ্জ সদর এবং ফতুল্লা থানা। নাঃগঞ্জ জেলার এই ৭ টি থানা এলাকার অবৈধ ব্যবসায়ীদের কাজ থেকে সাপ্তাহিক এবং মাসিক চাদা আদায় করে জাচ্ছেন দীর্ঘ ১২/১৪ বছর। আজ পর্যন্ত তার কোন পিছু পা দিতে হয়নি। অনেক পুলিশ সদস্য মোফাজ্জলের কারনে বদলি হয়ে অন্য অন্যত্র গেছেন কিন্তু মোফাজ্জলের চাদাবাজি থেমে থাকেনি। জানা যায় মোফাজ্জলের ডান হাত ছিল ইনেস্পক্টর মাসুদ করিম তাকে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ প্রশাসনিক কারণে বরিশাল রেঞ্জে বদলি করেন। বদলি ঠেকাতে দশলক্ষ টাকা বাজেট করেছিলেন। কিন্তু বদলি ঠেকাতে পারেননি। অনুসন্ধাণে জানা যায়, তাকে নাঃগঞ্জ সি আইডি ক্যাম্পে ফিরিয়ে আনার জন্য সি আইডি হেড কোয়াটারে এখনও দৌড়যাপ চলছে। শুধু তাই নয় এখনও তার মাধ্যমে ইনেস্পক্টর মাসুদ করিমকে বিকাশের মাধ্যেমে টাকা পাঠানো হয় বলে জানা যায়। এর কারণ হচ্ছে মাসুদ করিমের দ্বারা মোফাজ্জল লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়েছে, যার ফসল নাঃগঞ্জ বাবুরাইল এলাকায় ৫ তলা বাড়ি, ফতুল্লা রোসেং হাউজিং এলাকায় মসজিদ গলির শেষ মাথায় সাতশতাংশ জমির উপর নির্মাণ করেছেন একটি বাড়ি। নাঃগঞ্জ লঞ্চগাট এলাকায় বেশ কয়েকটি মটর র্পাসের দোকান তার মধ্যে অন্যতম দোকান হচ্ছে ম্যারাডোনা। এছাড়া তার স্ত্রীর নামে রয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকার ব্যাংক ব্যালেন্স হুন্ডির মাধ্যমে ভারতে টাকা পাচার এবং বৎসরে ৬/৭ বার ভারতে যাতায়াত করেন। মোফাজ্জলের পাসর্পোট চেককরলে বিষয়টি ফাস হয়ে যাবে। প্রতি দিন মোফাজ্জলের ২ লিটার মদ পান করতে হয়। নাঃগঞ্জ লিকো লিমিটেড ওসেন কোম্পানি থেকে সি আইডি অফিসারের নাম বলে ফতুল্লা নিজ বাড়িতে আফাজ উদ্দিন/ও আপছু নিয়ে মাদক সেবন করেন বলে জানা যায়। তাছাড়া নাঃগঞ্জ পুরানো সি আইডি অফিসের জানালার ইটের গামনি দিয়ে জানালা বন্ধ করে ঘরে তুলেছেন টরচার সেলে সেখানে এ এস আই মোখলেছকে নিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের ফোনে ডেকে এনে মারদর করে টাকা পয়সা আদায় করা হয় বলে জানা যায়। আশে পাশের লোক জন জানিয়েছেন, অনেক পূর্বেই এখান থেকে অফিস ক্লোচ করা হয়েছে, কিন্তু এ এস আই মোখলেছ ও মোফাজ্জল, লোকজন এনে ভয় ভিথি দেখিয়ে টাকা পয়সা আদায় করে ছেড়েদেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানিয় জনৈক ব্যাক্তি উল্লেখ করেন, একটি সরকারী অফিস বিল্ডিংএর উন্নয়ন মুলক কাজ করতে হলে সরকারি ভাবে টেন্ডার ডাকতে হবে কিন্তু মোখলেছ এবং মোফাজ্জল আইনের নিয়ম নিতির তোয়াক্কা না করে পূরানো জানালা ভেংগে ফেলে দিয়ে ইট দিয়ে বন্ধকরে দেয়ার কারণ কি? তাদের উদ্দেশ্য একটি যত রকম অপর্কম আরাল আছে অহা করার জন্য জানালা বন্দ করেন, এখনেই শেষ নয় আরো গভিরে অনুসন্দান চলছে। তাছাড়া উক্ত বিষয় গুলির উপর যে সকল প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে তাহা অপরাধ বিচিত্রা নেটে প্রকাশ হয়েছে, যার ফলে দুর্নীতি দমন কমিশন হেল্প ডেক্স নাম্বারে-১০৬ জানানো হয়েছে বিষয়টি তারা আমলে নিয়ে অনুসন্দান করবেন বলে জানিয়েছেন। তাছাড়া সি আইডি হেড কোয়াটার তদন্দ পূবর্ক ব্যবস্থা নিবেন বলে অভিঞ্জ মহল মনে করেন। কারণ, মোফাজ্জল এর মত একজন চাঁদাবাজীর কারণে সি আইডি পুলিশের ইমেজ এর উপর আগাত ও বদনাম হোক এটা কারো কাম্ম নয়। আর গভিরে অনুসন্দান চলছে। বিস্তারিত দেখুন আগামি সংখ্যায়।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

five × four =