গাজীপুর জেলার কোনাবাড়ী বাস স্ট্যান্ডের এর পাশে হোটেল ড্রীমল্যান্ড (আবাসিক) মোহম্মদ আলী প্লাজা (২য় ও ৩য়) তলা, হোটেল মুন (আবাসিক) মতিউর রহমান প্লাজার পিছনে জি,এম মার্কেট (২য় তলা) কোনাবাড়ী, ও হোটেল রোজ গার্ডেন (আবাসিক) ১৮৫, মোগরখাল বাইপাস, গাজীপুর এর প্রতিটি আবাসিক হোটেলে প্রতিদিন ২০/২৫ জন প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্ত বয়স্ক মেয়ে রেখে ম্যানেজার এবং মালিকগণ এই ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। এই অসামাজিক ব্যবসার ফলে অত্র এলাকার সাধারণ জনগনসহ উঠতি বয়সের যুব সমাজ এই অসামাজিক কাজে লিপ্ত হচ্ছে বলে জানা যায়। এ ব্যাপারে এলাকার লোকজন অসামাজিক কাজ না করার জন্য হোটেল কর্তৃপক্ষকে বল্লেও তারা এ বিষয়ে কোন কর্ণপাত না করে বরং ঐ সকল লোকদের হুমকি ধামকি দেয় বলে জানা যায়। তারা আরো বলে আমরা কি ব্যবসা করি বা না করি সেটা আপনাদের দেখার প্রয়োজন নেই। এ ব্যাপারে প্রশাসন আছে তারাই দেখবে বলে জানাই হোটেল মুন আবাসিকের মালিক নাছির মিয়া।
এছাড়া হোটেল ড্রীম ল্যান্ড আবাসিকটি অবস্থিত মোহম্মদ আলী প্লাজায়, এই মোহম্মদ প্লাজা একটি নাম করা মার্কেট এ মার্কেটের (২য় ও ৩য়) তলায় চলে এই অসামাজিক কার্য্যকলাপ। এই মার্কেটে ঐ এলাকার অভিবাবক ও মেয়েরা প্রতিনিয়ত তাদের বিভিন্ন ধরনের পন্য ক্রয় করতে অনেক ভদ্র মহিলা তাদের ছেলে/ মেয়ে নিয়ে গেলে এই মার্কেটের মধ্যে দিয়ে ড্রীম ল্যান্ড আবাসিকে উপরে উঠার সিঁড়ী রয়েছে ঐ সিড়ি দিয়ে সবসময় অসামাজিক কাজের লোকজন যাতায়াত করতে থাকে যার ফলে অনেকেই এ বিষয় লজ্জায় মুখ ঢেকে চলাফেরা করে। এছাড়া বাইপাস হোটেল রোজ গার্ডেন আবাসিকে অনেক কম বয়সী ছেলে মেয়েদের যাতায়েত করতে দেখা যায়। এ বিষয় রোজ গার্ডেনের ম্যানেজার মনিরুজ্জামানকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বিষয়টি হাস্যকরভাবে বলেন, এটা আমাদের ব্যবসা, আমরা ব্যবসা করতে বসেছি। কে এলো আর না এলে এটা আমাদের দেখার বিষয় নয়। আমরা টাকা পেলেই হলো, যা দেখার প্রশাসন দেখবে। আপনার কিছু বলার বলার থাকলে প্রশাসনকে বলুন। এরপর তিনি আর কোন কথা বলতে নারাজ।