চট্টগ্রামের চকবাজার থানার ওসির কম দক্ষতায় এখানে নারী ব্যবসা থেকে শুরু করে সব ধরনের মাদক দ্রব্য, চুরি-ডাকাতি, ছিন্তাই, চাঁদাবাজী,খুন রাহাজানি এসব যেন এলাকা বাসীর নিত্য সঙ্গী।পুরো চকবাজার এলাকা যেন ত্রাসের র্স্বগরাজ্য।রক্ষক এখানে ভক্ষক রক্ষা করার নেই কেউ ।এতকিছুর পরও জুয়া ব্যবসা তার আর একটি ব্যবসা।
চকবাজার ডিসি রোড চাঁন মিয়া মুন্সি লেইন বামúার কলোনী আনোয়ারের বাড়ীতে নেওয়াজ টুটুল,পশ্চিম বাকলিয়া ডিসি রোড জামান বিল্ডিংয়ের পিছনে জামাল সাহেবের ছেলে আনিছুল হকের বাড়িতে জুয়ারু মহিউদ্দিন,এবং চকবাজার বাগান বাড়ির কুজারা পাড়া মাছ বাজারে ফকরুল ও বক্কর,চকবাজার আনিশা হোটেলে জুয়া এবং অসামাজিক র্কাযকলাপ দুটাই চলেছে। ওসি নুরুল হুদার যোগসাজেশে জুয়ারুরা বসিয়েছে ২৪ ঘন্টার জুয়ার মেলা। নগরীতে চকবাজারকে ডাক্তার পাড়া বলা হয় এবং একাধিক স্কুল কলেজ ও শপিংমল থাকাতে এটা ঘনবসতি র্পূণ এলাকা এখানে যেমন শিল্পপতি রয়েছে তেমনি সল্প আয়ের লোক আছে। ২৪ ঘন্টা জুয়ার কারনে অল্প আয়ের সাধারন মানুষগুলো পথে বসতে শুরু করেছে। এবং ঝগড়া-বিবাদ সংসার ভাঙ্গা লেগেই আছে। অর্থের অভাবে শিক্ষার হার কমছে লক্ষনীয় ভাবে । সরকার যেখানে নিরক্ষর, দারিদ্র মুক্ত ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে বদ্ধ পরিকর সেখানে জুয়ারুদের দাবানলে ধ্বংসলীলা চলমান। যেসকল ছাত্রছাত্রী স্কুল কলেজে যেতে পারছে শব্দ দোষণের কারনে সেসব ছাএছাএীদের পড়া-শুনার ক্ষতি হচ্ছে । এবং মসজিদে মুসল্লিদের নামাজে ব্যাঘাত হচ্ছে। আমাদের ছেলে মেয়ে নিয়ে আমরা অস্বাভাবিক জীবন জাপন করছি আর যুব সমাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে বলে এলাকা বাসীর দাবী| জুয়ারুদের সাথে কথা বললে তারা বলে আমরা একা ব্যবসা করছি না। আপনারা প্রসাশনের সাথে কথা বলেন এখানে এসে ঝামেলা করবেন না। এখানে ২৪ ঘন্টা ১২ মাস জুয়ার র্বোড চলে কেউ কিছু করতে পারলো না আপনারা আসছেন আজাইরা বক বক করতে । দ্বিতীয় বার আসলে ওসির র্নিদেশ আছে ল্যাংটা করে বেঁধে পিটাবো । সারা বাংলাদেশে জুয়া চলে সেগুলো নিয়ে ভাবেন ভাল চাইলে এখানে আর আসবেন না। চকবাজার থানাতে মুঠো ফোনে জনতে চাইলে অফির্সাস ইনর্চাজ বলে আপনাকে চিনতে পারলাম না থানায় আসেন বলে ফোন রেখে দেন। আর থানায় গেলে ঘন্টার পর ঘন্টা ওসির জন্য বসে থাকতে হয় তার স্বাক্ষাত পাওয়া যায় না ।নিরাপত্তা বাহিনির একটি হলো হল পুলিশ ‘ দেখাব আলোর পথ রাখিব নিরাপদ, এ কথাটির বিপরীত ব্যবহার করছে পুলিশ। এত সুযোগ সুবিধার পর ও অলরাউন্ডার পুলিশের চাহিদার শেষ নেই ।