তাসমিয়া জেসমিনঃ দ্বিতীয় লন্ডন বাংলাদেশের সিলেট জেলা। ব্যয় বহুল ও সৌখিন শহর সিলেট সবারই জানা কথা। সিলেট বাসী আয় যেমন ব্যায়ও তেমন ব্যাপোরোয়া।ধনী হওয়ার আকাংখা সবারই আছে। এই আশা করে যারা এখনও অর্থবিত্তে পিছিয়ে আছে তারা মেতে উঠে জুয়ার নেশায়। সিলেট জেলার প্রায় প্রতিটি অঞ্চলে জুয়ার জমজমাট জুয়ার মঞ্চ। তার মধ্যে মৌলবী বাজার থেকে শ্রীমঙ্গল ঢাকা রোডে ৮ কিঃমিঃ দূরে মৌলবী বাজার থানাধীন গিয়াস নগরের আকবর পুরে মাহাতাবের ২ নং বাড়ির ওঠানে ঘেরাও দিয়ে চালাচ্ছে ভয়ংকর ওয়ানটেন জুয়া। ওসি মৌলবী বাজার মাহাতাবকে দিয়ে চালাচ্ছে এই জুয়ার আসর।অনুসন্ধানে জানা যায় এলাকা বাসী শত চেষ্টা করেও এর কোন প্রতিকার পায়নি।
অসহায় এলাকা বাসী আরও দরিদ্র হয়ে পড়ছে। তাদের ঘরে লেগে থাকে নিত্য ঝগড়া-ঝাঠি, অশান্তি, দারিদ্রতার কারণে ছেলে মেয়েদের পড়া শুনা বন্ধ হয়ে শিক্ষার হার কমছে। সরকার যেখানে ক্ষুদা দারিদ্র মুক্ত শিক্ষিত উন্নয়ণ শীল ডিজিটাল দেশ গড়ার জন্য ধ্রীর প্রত্যয়ের সাথে লড়ছেন সেখানে দায়িত্ব প্রাপ্ত ওসিদের লালসার কারণে সরকার পিছিয়ে পড়ছে অনেকাংশে। সরকার আর সৎ জনগণ দেশের এক প্রান্তে টানছে উন্নয়নের রসী অন্যদিকে প্রশাসনের এসব অসাধু কর্মকর্তা লোভে অন্ধ হয়ে রসির অন্য প্রান্তে যে কারণে দেশ এক ধাপ এগিয়ে গেলে তারা টেনে নিয়ে যাচ্ছে দশধাপ পিছনে। ওসি মৌলবী বাজার তাদের একজন। তার উপরি আয়ের হিসাব নেই যত পায় তত চায়। এলাকার চাঁদাবজী, ছিন্তাই, চুরি ডাকাতি মাদক ব্যবসায়ী নারী ব্যবসায়ী সব গুলো থেকেই ওসি মৌলবী বাজারের হিসাব ছাড়া আয়। তার পর ও তার এই জুয়ার ব্যবসা। সুচতুর ওসি মৌলবী বাজার তার তীক্ষ্ন বুদ্ধি দিয়ে ডিআইজি, ডিসি, পুলিশ সুপারের চোখ ফাঁকি দিয়ে গত ৬ মাস ধরে চালাচ্ছে এই ভয়ংকর ওয়ানটেন। যার ফলে ধ্বংস হচ্ছে যুব সমাজ। অসহায় এলাকাবাসীর দাবী তাদের কে জুয়া, মাদক মক্ত পরিচ্ছন্ন পরিবেেশ বসবাস করার উপযোগী করে দেওয়া।