আমির হামজা : ধামরাইয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বাথুলীর এক্রেল লোড ষ্টেশনে চাঁদাবাজী বেড়েই চলছে । আর চাঁদাবাজদের গডফাদার হলেন রেগনাম রিসোর্স লিমিটেডের মালিক জনি । এদের লিজের চুক্তি সময় সিমা শেষ হলে ও এরা একদল সস্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে স্কেলে গাড়ী থামিয়ে চাঁদা আদায় করছে । এদের সহযোগীতা করছে থানা হাইওয়ের পুলিশ ।
যে কারনে অসহায় গাড়ি চালকরা অভিযোগ করে ও কোন উপকার পাচ্ছে না বরং উল্টো শাররীক নির্যাতিত হতে হচ্ছে অনেক চালকদের ঐ চাঁদাবাজদের হাতে । মাসে কোটি টাকার চাঁদাবাজি খেলা হচ্ছে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বাথুলীর লোড-আন লোড স্কেলে । সরকার এক দিকে হারাচ্ছে রাজস্ব অন্যদিকে বাড়ছে অপরাধ ,দুর্নিতী ও অনিয়ম । থানা পুলিশ ,স্থানীয় প্রশাসন, মিডিয়া কর্মী ও রাজনৈতিক নেতাদের সাথে এই চাঁদাবাজদের সর্ম্পক থাকায় এরা চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে নির্বিঘেœ। ্এক্্েরল লোড ষ্টেশনের নামধারী ম্যানেজার চাঁদাবাজ তুষার মিয়ার সাথে এ প্রতিনিধির কথা হলে তিনি বলেন ,্ পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলে আমাদের কিছুই হবে না কারন আমরা সবাইকে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে চলি । ভারি যানবাহন স্কেলে লোডিং হলে হাইওয়ে পুলিশ গাড়িগুলোর নামে ভেহিক্যাল আইনে মামলা না দিয়ে উল্টো চাঁদাবাজদের সহযোগীতায় চাদা আদায় করছে । নিরাপত্তা প্রহরী নামধারী কয়েকজন চাদাবাজদের সাথে আলাপ হলে তারা অপরাধ বিচিত্রাকে জানান , তাদেরকে ২৪ মাস ধরে বেতন ভাতা দিচ্ছে না রেগনাম রিসোর্স লিমিটেড তাহলে প্রশ্ন হল তারা কোন লাভে থাকছে এক্্েরল লোড ষ্টেশনে। সন্ধ্যার পর এক্্েরল লোড ষ্টেশনে শুরু হয় এক অন্ধকার জগত আর এই জগতে গডফাদার রেগনাম রিসোর্সস লিমিটেডের মালিক জনির নেতৃত্বে রাতে চষে বেড়ান একদল চাাঁদাবাজ। এই এক্্েরল লোড ষ্টেশন নিয়ে স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিকে দুর্নিতী, অনিয়ম ও চাঁদাবাজীা প্রতিবেদন প্রকাশ হলে ও প্রশাসনের উর্দ্বতন কর্মকতারা আইনি কোন প্রদক্ষেপ না নিয়ে অজ্ঞাত কারনে নিরব ভুমিকা পালন করছে।