প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে জাতীয় রিকসা-ভ্যান শ্রমিক লীগের মানববন্ধন

0
757

অবি ডেস্ক: ৬ জুলাই, ২০১৯, রোজ-শনিবার, সকাল-১১ ঘটিকায় জাতীয় রিকসা-ভ্যান শ্রমিক লীগের উদ্যোগে বিভিন্ন সড়কে রিকসা চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার, রাজধানীতে যানজট নিরশনকল্পে অবৈধ রিকসা উচ্ছেদ, অনুমোদন বিহীন ব্যাটারী চালিত রিকসা চলাচল বন্ধ, মুক্তিযোদ্ধাদের নাম ব্যবহার করে রিকসা মালিকদের মাঝে বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধা সংগঠনের নামে প্লেট-টোকেন সরবরাহকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ ও ৬/১১/২০০১ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাথে সমজোতা চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন সংগঠনের সভাপতি মোঃ আজাহার আলীর সভাপতিত্বে জাতীয় প্রেসক্লাবে চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে ঘোষনাপত্র পাঠন করেন, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইনসুর আলী। বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি মোঃ আবুল হোসেন, যুগ্ম-সম্পাদক মোঃ রেজাউল করিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মোশারফ হোসেন। কর্মসূচীর সাথে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ রিকসা ও ভ্যান মালিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আর.এ. জামান।

মানববন্ধন বিভিন্ন সড়কে রিকসা চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করা হলে আগামী ১১ জুলাই ২০১৯ইং তারিখ, রোজ-বৃহস্পতিবার, সকাল-১১ ঘটিকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে রিকসা-ভ্যান মালিক-শ্রমিক মহাসমাবেশ ও সমাবেশ শেষে মিছিল সহকারে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সমীপে স্মারকলিপি পেশ কর্মসূচী ঘোষনা করা হয়।

ঘোষনাপত্র

বিভিন্ন সড়কে রিকসা চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার, রাজধানীতে যানজট নিরশনকল্পে অবৈধ রিকসা উচ্ছেদ, অনুমোদন বিহীন ব্যাটারী চালিত রিকসা চলাচল বন্ধ, বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধা সংগঠনের নামে প্লেট-টোকেন ব্যবহৃত রিকসাগুলো আটক ও ৬/১১/২০০১ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাথে সমজোতা চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে ০৬ জুলাই ২০১৯, রোজ-শনিবার, সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয় রিকসা-ভ্যান শ্রমিক লীগের সভাপতি মোঃ আজাহার আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন কর্মসূচীতে উপস্থিত সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত রিকসা-ভ্যান শ্রমিক লীগের নেতৃবৃন্দ, ইলেকট্রনিক্স ও মিডিয়ার সাংবাদিক, ফটোসাংবাদিক এবং সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাবৃন্দ সর্বপ্রথমে সালাম ও শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন।

আজকের এই মানববন্ধন থেকে আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, গত জুন মাসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাননীয় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী জনাব ওবায়দুল কাদের এমপি ঢাকা শহর যানজট নিরশন করার জন্য ২ মাসের সময় নির্ধারণ করে অবৈধ যানবাহন উচ্ছেদ করার যে ঘোষনা করেছিলেন, ঘোষনাটি বর্তমান সময়ের উপযোগী। উক্ত ঘোষনাকে অত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই। পক্ষান্তরে রিকসা সহ অবৈধ যানবাহন উচ্ছেদের পরিবর্তে গত ৩ জুলাই ২০১৯ইং তারিখ ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে অনুষ্ঠিত সভায় মাননীয় মেয়র গাবতলী থেকে আজিমপুর, সায়েন্সল্যাব থেকে শাহবাগ, কুড়িল থেকে খিলগাঁও হয়ে সায়েদাবাদ পর্যন্ত আগামী ৭ জুলাই ২০১৯ইং তারিখ হতে রিকসা চলাচল বন্ধ ঘোষনা করেছেন। এই ঘোষনার ফলে সরকারের বিরুদ্ধে বিশাল জনগোষ্ঠীকে আন্দোলনের মুখে ঠেলে দেওয়ার সামিল। উক্ত ঘোষনায় ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নিবন্ধিত ৮৮ হাজার বৈধ রিকসা-ভ্যান উল্লেখিত সড়কগুলিতে চলাচল করবে কিনা সেটা পরিস্কারভাবে উল্লেখ করেন নাই। বিভিন্ন সড়কে রিকসা চলাচল বন্ধ করার পূর্বে ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন, মালিক-শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি, নগর পরিকল্পনাবিদ ও অন্যান্য সংস্থার প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে আলোচনা করে ঢাকা মহানগরে কতগুলো রিকসা চলাচল করবে সেটা নির্ধারণ করার প্রয়োজন আছে। এবং বিকল্প কাজের ব্যবস্থা না করে রিকসা শিল্প বন্ধ হলে লক্ষ লক্ষ চালক-মালিক বেকার হয়ে বিভিন্ন অসামাজিক কর্মকা-ে জড়িত হয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিপূর্বে রাজধানীতে ব্যাটারী চালিত রিকসার সংখ্যা যখন কম ছিল, অত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে ব্যাটারী চালিত অনুমোদন বিহীন রিকসা বন্ধ করার জন্য বারবার আবেদন-নিবেদন করার পরও কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করার ফলে বর্তমানে রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় লক্ষাধীক ব্যাটারী চালিত অনুমোদনহীন রিকসা চলাচল করছে এবং ব্যাটারী চালিত রিকসা হতে টোকেন বানিজ্যের নামে প্রতি মাসে প্রায় ১০ কোটি টাকা অসাধু ব্যক্তিরা ব্যাটারী চালিত রিকসার মালিকদের নিকট হতে হাতিয়ে নিচ্ছে।

প্রিয় সাংবদিক বন্ধুরা,
বিগত ০৬/১১/২০০১ সালে অভিবক্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাথে রিকসা-ভ্যান মালিক-শ্রমিক, পুলিশ প্রশাসনের সাথে ৩৫ হাজার রিকসা ও ৮ হাজার ভ্যান গাড়ীর নতুন লাইসেন্স ইস্যু করার জন্য সমঝোতা চুক্তি হয়। উক্ত চুক্তি বাস্তবায়নের আন্দোলনে ২০০২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি ওসমানী উদ্যানের সমাবেশে বিভিন্ন এলাকা হতে মিছিল নিয়ে আসার সময় ২৮৭ জন রিকসা মালিক-শ্রমিকদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত শ্রমিকদের মুক্ত করে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তৎকালীন বিরোধী দলের নেতা জননেত্রী শেখ হাসিনা মুক্তি পাওয়া রিকসা শ্রমিকদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন এবং ঢাকার প্রথম নির্বাচিত মেয়র প্রয়াত মোঃ হানিফ সাহেবকে চুক্তিমোতাবেক লাইসেন্সগুলো ইস্যু করার অনুরোধ করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, তৎকালীন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি আব্দুস সালাম খান, সাধারণ সম্পাদক শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার, বিশিষ্ট শ্রমিক নেতা হাবিবুর রহমান সিরাজ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। কিন্তু অত্যান্ত দুঃখের বিষয় অদ্যবধি পর্যন্ত বিগত ০৬/১১/২০০১ সালে অনুষ্ঠিত সমঝোতা চুক্তি বাস্তবায়ন হয় নাই।

প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুরা,
অত্র সংগঠনের প্রাথমিক জরীপ অনুযায়ী বৈধ ও অবৈধ মিলিয়ে রাজধানীতে ৩ লক্ষ রিকসা-ভ্যান চলাচল করছে। যার সাথে ৬ লক্ষ চালক, রিকসা শিল্পের সাথে ঢাকা মহানগরীতে বসবাসকারী আনুমানিক ৬০ লক্ষ লোক রিকসার উপার্জিত অর্থ দিয়ে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। যেমন এর সাথে জড়িত- রিকসার বডি মিস্ত্রী, হুড মিস্ত্রী, রেসকিং কোম্পানী, হ্যান্ডেল কোম্পানী, চ্যাসিস কোম্পানী, স্প্রী কোম্পানী, এক্সেল কোম্পানী, বিয়ারিং কোম্পানী, টায়ার কোম্পানী, টিউব কোম্পানী, রিং কোম্পানী, গিয়ার কোম্পানী, চেইন কোম্পানী সহ বিভিন্ন ধরনের কোম্পানী, ঢাকার ছোট ছোট বাড়ীওয়ালা, মুদি দোকান, চা দোকান, গ্যারেজ মালিক সহ অনেকে জড়িত রয়েছে। এবং প্রতিদিন ৩ লক্ষ রিকসা চালক দৈনিক প্রায় ৫০০ টাকা হারে আয় করে, যার দৈনিক পরিমান ১৫ কোটি। ৩ লক্ষ মালিক দৈনিক ১০০ টাকা হারে ৩ কোটি টাকা জমা পায়।

প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা,
আপনারা জানেন সরকার প্রতি বছর গ্রাম বাংলার অবকাঠামোর উন্নয়নে কোটি কোটি টাকার থোক বরাদ্দ দিয়ে থাকেন। ঠিক তেমনিভাবে রিকসা শিল্প হতে দৈনিক ১ জন রিকসা শ্রমিকের উপার্জিত অর্থ ৫০০ টাকা হারে ৪৫০ কোটি টাকা ও মালিকরা ১০০ টাকা হারে ৯০ কোটি টাকা। বাৎসরিক শ্রমিকরা ৪৯৫০ কোটি টাকা ও মালিকরা ৯৯০ কোটি টাকা গ্রাম বাংলা অবকাঠামো উন্নয়নে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখে। অতীতের সরকারগুলো যখনই বিভিন্ন সড়কে রিকসা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সাবেক বিরোধী দলের নেত্রী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা রিকসা শ্রমিকদের পাশে থেকে রিকসা চলাচল অব্যাহত রেখেছে।

অর্থাৎ রিকসা একটি দুর্ষনমুক্ত পরিবহন। রিকসা শিল্পকে উচ্ছেদ নয়, এই শিল্পকে নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, সিটি কর্পোরেশন, পুলিশ প্রশাসনের সমন্বয়ে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।

রিকসা চালকদের লাইসেন্স ছাড়া রিকসা চালানো সিটি কর্পোরেশন রিকসা বাই-ল এর ১৯নং ধারামতে দন্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু ইতিপূর্বে ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে হতে রিকসা-ভ্যান চালক লাইসেন্স প্রদানের জন্য একাধিকবার আবেদন-নিবেদন করার পরেও রিকসা চালকদের লাইসেন্স প্রদান করা হয় নাই। যার ফলে সরকার লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে।

প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুরা,
আপনারা নিশ্চয়ই অবগত আছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে ১৬ই ডিসেম্বর বাঙ্গালি জাতি বিজয় লাভ করে। বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা’র সরকার ৭১’র রনাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান স্বরূপ মাসিক ভাতা, চিকিৎসা, বাসস্থান, ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া-চাকুরী সহ বিভিন্ন প্রকারের সুযোগ সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কিছু অসাধু ও মধ্যস্বত্বোভাগী ব্যক্তিরা মুক্তিযোদ্ধাদের নাম ব্যবহার করে রিকসা শিল্পে অরাজকতা সৃষ্টি করে আসছে। যা অত্যান্ত দুঃখ্যজনক।

প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুরা,
নি¤েœ দাবিসমূহ ঃ

০১। বিভিন্ন সড়কে রিকসা-ভ্যান চলাচল বন্ধ করার পূর্বে ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রদত্ত ৮৮ হাজার রিকসা-ভ্যানের মালিকানা লাইসেন্স বাতিল না করা পর্যন্ত সকল সড়কে রিকসা-ভ্যান চলাচল করার সুযোগ দিতে হবে।
০২। অবৈধ রিকসা সহ অন্যান্য যানবাহন উচ্ছেদ অভিযান জোরদার করতে হবে।
০৩। রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অনুমোহনহীন ব্যাটারী চালিত রিকসা চলাচল অবিলম্বে নিষিদ্ধ ঘোষনা করতে হবে।
০৪। বিকল্প ব্যবস্থা না করে রিকসা চলাচল বন্ধ করার ঘোষনা প্রত্যাহার করতে হবে।
০৫। বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধা সংগঠনের নামে প্লেট-টোকেন ব্যবহৃত রিকসাগুলো আটক করতে হবে।
০৬। রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে রিকসা চলাচলের জন্য পৃথক বাইলেন তৈরী করতে হবে।
০৭। ১৯৮৬ সালে সিটি কর্পোরেশনের অডিন্যান্স অনুসারে ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নিবন্ধিত রিকসা-ভ্যানগুলো নির্বিঘেœ চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে।

০৮। ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের শর্তাবলী অনুযায়ী রিকসা চালক লাইসেন্স প্রদান করতে হবে।
০৯। রিকসা-ভ্যানের মালিকানা লাইসেন্স নবায়ন করা সহ কর্মসূচী পরিচালনা করার জন্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে পৃথক দপ্তর গঠন করতে হবে।
১০। বিগত ০৬/১১/২০০১ সালে সিটি কর্পোরেশন, পুলিশ প্রশাসন, রিকসা-ভ্যান মালিক-শ্রমিকদের সাথে সমঝোতা চুক্তি মোতাবেক ৩৫ হাজার রিকসা ও ৮ হাজার ভ্যান গাড়ীর নতুন লাইসেন্স ইস্যু করতে হবে।

প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুরা,
আপনারা নিশ্চয়ই অবগত আছেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরাজমান সমস্যার সমাধানের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

আজকের এই মানববন্ধন হতে বাংলার নির্যাতিত-নিপিড়ীত ও সমাজের অবহেলিত অমানুষিক পেশায় নিয়োজিত রিকসা-ভ্যান শ্রমিকদের সর্বশেষ ঠিকানা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট আকুল আবেদন, লক্ষ লক্ষ রিকসা-ভ্যান মালিক-শ্রমিকদের বিরাজমান সমস্যা সমাধান করার জন্য মহাত্মনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

ধন্যবাদান্তে-

মোঃ আজাহার আলী

মোঃ ইনসুর আলী)

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

four × one =