নৌ-প্রকৌশলী মির্জা সাইফুর বরখাস্ত চার্জশীট শিগগিরই

0
545

অপরাধ বিচিত্রা: নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরের বহু বিতর্কিত জাহাজ জরিপকারক ও পরীক্ষক মির্জা সাইফুর রহমানকে অবশেষে সাময়িক বরখাস্ত করেছে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়। ঘুষের টাকাসহ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) গ্রেফতারের প্রায় দেড়মাস পর ৬ অক্টোবর তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। জানা গেছে, ঘুষের টাকাসহ গ্রেফতার মির্জা সাইফুরকে ২৫ নভেম্বর মঙ্গলবার থেকে তিন দিনের রিমান্ডে দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদ করার পর আদালত তাকে কারাগারে পাঠিয়েছে। শিগগিরই তার বিরুদ্ধে চার্জশীট প্রদান এবং তদন্তাধীন অভিযোগ নিস্পত্তি করে সম্পদবিবরনী তলব করবে দুদক। জাহাজের সার্ভে সনদ এবং পরীক্ষার্থীদের পাশ করিয়ে অবৈধ সুবিধা গ্রহণসহ ২ লাখ টাকা ঘুষ নেয়ার ব্যাপারে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ কালে চাঞ্চল্যকর তথ্য পাবার কথা জানা গেছে। তিনি বিভিন্ন অনিয়ম এবং ঘুষ গ্রহনের কথা স্বীকার করেছেন। দুদকের ঢাকা বিভাগীয় পরিচালক  মো: আখতার হেসেন মামলার তদন্ত তদারক করছেন। তদন্ত করছেন সহকারী পরিচালক আবদুল ওয়াদুদ এবং মনিরুল ইসলাম। দুদকের একটি টিম গত ২ সেপ্টেম্বর নৌপরিবহন অধিদপ্তরে অভিযান চালিয়ে ঘুষের দুই লাখ টাকাসহ শিপ সার্ভেয়ার মির্জা সাইফুর রহমানকে গ্রেফতার করে। জাহাজের সার্ভে সংক্রান্ত সনদ দেওয়ার জন্য তিনি ঘুষ নেন।

এক অভিযোগকারীর কাছ থেকে সুনির্দিষ্ট তথ্য পেয়ে দুদক অভিযান পরিচালনা করে। এদিকে নৌঅধিদপ্তরের মহা-পরিচালক কমডর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম মির্জা সাইফুরের গ্রেফতারের প্রেক্ষাপট উল্লেখ করে মন্ত্রণালয়ে একটি পত্র  দেন। সে চিঠিকে পুঁজি করে মির্জা সাইফুরকে রক্ষার চেষ্ঠায় নামে সিন্ডিকেট। এব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষন করলে দুদকের একজন দায়িত্বশীল কমকর্তা বলেছেন, মহাপরিচালকের পত্রের বর্নিত বিষয় দুদক আইনের ১৯ (৩) এবং ২ নং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারানুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

দুদক আইন অনুযায়ী অপরাধ সংঘঠনের সময় হাতে নাতে গ্রেফতারের ব্যাপারে কোন বাধা  নেই দুদক আইন অনুসারে। এদিকে সাইফুরের দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ দুদক গত ছয় বছর আগে তদন্ত শুরু করলেও  মন্ত্রণালয়কেন্দ্রীক সিন্ডিকেটের অসহযোগিতার কারণে তা শেষ করে মামলা দায়ের করতে পারেনি। দুদকের চাহিত তথ্য সরবরাহের পরিবর্তে নৌঅধিদপ্তর নানা টালবাহানার মাধ্যমে ইতোপূর্বে সময় ক্ষেপন কৌশল অবলম্বন করা এর মূল কারণ। তাছাড়া পিনাক-৬ এবং মিরাজ-৪ নৌদুর্ঘটনায় দেড় শতাধিক যাত্রীর প্রানহানির জন্য মির্জা সাইফুর বিভাগীয় তদন্তে অভিযুক্ত হয়েছেন।

এসম্পর্কিত একটি মামলা উচ্চ আদালতে বিচারাধীন থাকা সত্বেও মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের সহায়তায় তিনি পদোন্নতি পেয়েছেন। মন্ত্রণালয়ের আপত্তি থাকা সত্বেও তাকে পদোন্নতি দেয়ার কথা জানা গেছে।  সূত্র জানায়, নৌ পরিবহন অধিদপ্তরে মির্জা সাইফুর দুনীতির বরপুত্র হিসেবে পরিচিত।

তার বিরুদ্ধে অভ্যন্তরীণ নৌ-যান সার্ভে এবং রেজিস্ট্রেশনে ভয়াবহ দুর্নীতি ও জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে। নকশা ছাড়াই ভূয়া ও জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে নৌযান রেজিস্ট্রেশন করে সরকারের কোটি কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। এমনকি চার দশকের পুরনো জাহাজ নতুন দেখিয়ে রেজিস্ট্রেশন প্রদান করেছেন। এসব নিয়ে দুদকে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ।

কিন্তু আইনের ফাঁক গলে বারবার তিনি পার পেয়ে গেছেন। অনদিকে তথ্য জালিয়াতি করে এনওসি পদানের মাধমে বিদেশেজনবল পাঠিয়ে দেশের মর্যাদা ক্ষুন্ন এব রাষ্টীয় রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ রয়েছে দুদকের তদন্তের আওতায়। এর মধে বেশ কয়েকজনকে  বেআইনীভাবে এনওসি প্রদানের মাধ্যমে আদম ব্যবসার বিষয়টি বাপক চাঞ্চল সস্টি করে।

অপরদিকে সাইফুরের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ হচ্ছে ২০০৪ সালের ৪ আগস্ট মুন্সিগঞ্জের মাওয়া ঘাটের কাছে পদ্মায় লঞ্চডুবিতে শতাধিক যাত্রীর প্রাণহানির ঘটনায় তার সংশ্লিষ্টতা। অভিযোগ মতে, পিনাক-৬ নামের ওই নৌ-যানটিতে অনেক ত্রুটি থাকা সত্ত্বেও মির্জা সাইফুর অবৈধভাবে এটিকে দফায় দফায় যাত্রী পরিবহনের অনুমতি দিয়েছিলেন। তার আগে ওই বছরের মে মাসে মুন্সিগঞ্জে এম ভি মিরাজ-৪ নামে একটি লঞ্চ ডুবে ৫৬ জনের প্রাণহানি ঘটে।

যান্ত্রিক ত্রুটিপূর্ণ ওই নৌ-যানটিরও সার্ভের দায়িত্বে ছিলেন মির্জা সাইফুর। এসব অভিযোগে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। উচ্চ পর্যায়ে দেনদরবারের মাধ্যমে বরখাস্ত আদেশটি এক পর্যায়ে প্রত্যাহার করা হলে পরে ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে উচ্চ আদালতের নির্দেশে প্রত্যাহার আদেশটি স্থগিত করা হয়।

দুদক সূত্র মতে, শিপ সার্ভেয়ার মির্জা সাইফুরের বিরুদ্ধে ত্রুটিপূর্ণ নৌযান নিবন্ধন এবং অবৈধভাবে সার্ভে সনদ দিয়ে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ তদন্তে তথ্য প্রমাণ মিলেছে। এর মধ্যে এমভি বোরহান কবির যার প্রাক্তন নাম এমভি জয়খান-৫ এবং এম.এল বাদল প্রাক্তন নাম এম.এল রুমা নৌযান দুইটি প্রায় চার দশকের পুরনো।

স্ক্র্যাপ করার পরিবর্তে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে সেগুলো নতুন হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে। অন্য অভিযোগের মধ্যে রয়েছে নৌযানগুলির গ্রসটন কম ধরে সরকারের লাখ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেয়া হয়েছে। নৌযান গুলির নকশার সাথে বাস্তব কাঠামোর কোন মিল নেই। অনেক নৌযানের ডক সনদ এবং ভ্যাট আদায়ের ছাড়পত্র ভূয়া। তবে এ তদন্তকে ভিন্নখাতে নিতে শুরু থেকেই একটি চক্র তৎপর।

এরা বিভিন্ন কূট কৌশলের মাধ্যমে প্রকৃত সত্যকে আড়াল করতে চাইছে। দুদকের একটি চিঠির প্রেক্ষিতে সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের গৃহীত পদক্ষেপে এ অভিযোগ দৃঢ়তা পেয়েছে। জানা গেছে, মির্জা সাইফুরের বিরুদ্ধে নৌ-যান রেজিস্ট্রেশন প্রদান করে রাজস্ব ফাঁকি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধানের স্বার্থে সহায়তা চেয়ে ২০১৬ সালের ১৫ আগস্ট তৎকালীন সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের মহা-পরিচালককে একটি চিঠি দেয় দুদক। দুদকের উপ-পরিচালক শেখ আবদুস ছালাম স্বাক্ষরিত ওই চিঠির সঙ্গে ৫৭টি নৌযানের তালিকা সংযুক্ত করে সেগুলো সরেজমিন যাচাইয়ের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়।

একই সঙ্গে নৌ-যান রেজিস্ট্রেশন কাজে পারদর্শী তিন সদস্য বিশিষ্ট টিম গঠন করে অবহিত করার জন্য চিঠিতে উল্লেখ করা হয়। ‘বিষয়টি অতীব জরুরী’ উল্লেখ করে চিঠিতে আরো বলা হয়, নিয়োজিত প্রকৌশলীদের সাথে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে বাস্তব যাচাই কাজের তারিখ নির্ধারণ করা হবে। এদিকে ২০১৬ সালের ২১ আগস্ট প্রকৌশলী ও শিপ সার্ভেয়ার মো: মুঈন উদ্দিন জুলফিকারকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে সমুদ্র পরিবহন অধিদফতর। কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন মো: হুমায়ুন কবির এবং মো: শাহরিয়ার হোসেন।

সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের তৎকালীন মহা-পরিচালক কমোডর এম জাকিউর রহমান ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে কমিটিকে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত করে সুপারিশসহ প্রতিবেদন পেশ করার নির্দেশ দেয়া হয়। সে তদন্ত রিপোর্ট আলোর মুখ দেখেনি। অভিযোগ রয়েছে, দুদকের চিঠির প্রেক্ষিতে সমুদ্র পরিবহন অধিদফতর কমিটি গঠন করলেও সেটি ছিল আইওয়াশ। কেননা, দুদকের চিঠিতে রেজিস্ট্রেশনকৃত নৌ-যানগুলো সরেজমিন যাচাইয়ের জন্য পারদর্শী সার্ভেয়ার বা প্রকৌশলীর সহায়তা চাওয়া হয়।

অর্থাৎ দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা সমুদ্র পরিবহন সংশ্লিষ্টদের সাথে নিয়ে নিজেরা প্রতিটি নৌযান স্বচক্ষে দেখবেন। অথচ  সংশ্লিষ্টরা দুদককে পাশ কাটিয়ে নৌপরিবহন  অধিদপ্তরের পৃথক তদন্ত শাক দিয়ে মাছ ঢাকার কৌশল ছিল বলে সংশ্লিষ্ঠরা জানান।

এছাড়া উপ-পরিচালক আবদুস সালামের পিআরএল পরবতি তদন্ত কমকর্তা উপ-পরিচালক মো: শামসুল আলম আরেকটি চিঠি দেন নৌ মহা-পরিচালককে। সে চিঠির বাপারেও সন্তোষজনক সহায়তা দেয়া হয়নি অধিদপ্তর থেকে। পরিচালক মনজুর মোর্শেদ বর্তমানে অভিযোগ তদন্ত করছেন। গ্রেফতার মির্জা সাইফুরের দুর্নীত এবং জালিয়াতির অভিযোগ ১৪ বছর আগে মন্ত্রণালয়ের বিভাগীয় তদন্তে প্রমানিত হয়। তার বিরুদ্ধে অভ্যন্তরীণ নৌ-যান সার্ভে এবং রেজিস্ট্রেশনে ভয়াবহ দুর্নীতি, নকশা ছাড়াই ভূয়া ও জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে নৌযান রেজিস্ট্রেশন করে সরকারের কোটি কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ প্রমানিত হয়েছে। এমনকি চার দশকের পুরনো জাহাজ নতুন দেখিয়ে রেজিস্ট্রেশন প্রদান করেছেন।

এসব নিয়ে দুদকেও রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। মন্ত্রণালয়ের আনুকুল্যে  এবং আইনের ফাঁক গলিয়ে  তিনি বারবার পার পেয়ে গেছেন। গ্রেফতার হবার আগেও মির্জা সাইফুর সদম্ভে প্রচারণা চালাতেন যে, মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ উদ্ধৃতন মহলের সঙ্গে সখ্যতা থাকায় কেউ তার ব্যাপারে অীভযোগ করে সুফল পাবেনা বরং তাকেই ঝামেলায় পড়তে হবে।

জানা গেছে, মির্জা সাইফুরের বিরুদ্ধে নৌ-যান রেজিস্ট্রেশন প্রদান করে রাজস্ব ফাঁকি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধানের স্বার্থে সহায়তা চেয়ে ২০১৪ সালের ২১ অক্টোবর এবং ২০১৬ সালের ১৫ আগস্ট সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের মহা-পরিচালককে একটি চিঠি দেয় দুদক। দুদকের উপ-পরিচালক শেখ আবদুস ছালাম স্বাক্ষরিত ওই চিঠির সঙ্গে ৫৭টি নৌযানের তালিকা সংযুক্ত করে সেগুলো সরেজমিন যাচাইয়ের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। একই সঙ্গে নৌ-যান রেজিস্ট্রেশন কাজে পারদর্শী তিন সদস্য বিশিষ্ট টিম গঠন করে অবহিত করার জন্য চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।

‘বিষয়টি অতীব জরুরী’ উল্লেখ করে চিঠিতে আরো বলা হয়, নিয়োজিত প্রকৌশলীদের সাথে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে বাস্তব যাচাই কাজের তারিখ নির্ধারণ করা হবে। তার পিআরএর এর পর তদন্তে দায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক মো: শামসুল আলম ২০১৮ সারের ৪ ফেব্রুয়ারী দুদক মহা-পরিচালকের কাছে অপর এক পত্রে চাহিত প্রতিবেদন প্রদানের অনুরোধ জানান।

অধিদপ্তর থেকে প্রতিবেদন দেয়া হয়েছে কীনা তা জানা যায়নি। উক্ত উপ-পরিতালকের পিআরএল পরবর্তি অভিযোগ তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে দুদক পরিচালক মনজুর মোর্শেদের ওপর। তদন্তে এখনও গতি আসেনি বা মামলা দায়ের করা হয়নি বলে জানা গেছে। ধিদপ্তর থেকে প্রতিবেদন দেয়া হয়েছে কীনা তা জানা যায়নি। উক্ত উপ-পরিতালকের পিআরএল পরবর্তি অভিযোগ তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে দুদক পরিচালক মনজুর মোর্শেদের ওপর। তদন্তে এখনও গতি আসেনি বা মামলা দায়ের করা হয়নি বলে জানা গেছে।

এদিকে ২০১৬ সালের ২১ আগস্ট প্রকৌশলী ও শিপ সার্ভেয়ার মো: মুঈন উদ্দিন জুলফিকারকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে সমুদ্র পরিবহন অধিদফতর। কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন মো: হুমায়ুন কবির এবং মো: শাহরিয়ার হোসেন। সমুদ্র পরিবহন অধিদফতরের তৎকালীন মহা-পরিচালক  এম জাকিউর রহমান ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে কমিটিকে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত করে সুপারিশসহ প্রতিবেদন পেশ করার নির্দেশ দেয়া হয়। সে তদন্ত রিপোর্ট আলোর মুখ দেখেনি।

এছাড়া উপ-পরিচালক আবদুস সালামের পিআরএল পরবর্তি তদন্ত কর্মকতা আরেকটি চিঠি দেন নৌ মহা-পরিচালককে। সে চিঠির বাপারে সন্তোষজনক সহায়তা দেয়া হয়নি। অনদিকে তথ্য জালিয়াতি করে এনওসি পদানের মাধমে বিদেশেজনবল পাঠিয়ে দেশের মযাদা ক্ষুন্ন এব রাষ্টীয় রাজস্ব ফাকির অভিযোগ রয়েছে দুদকের তদন্তের আওতায়। এর মধে  ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারী মো: আয়ুব আলীকে আইডি এনওসি ২০১৬/৬৫৭ এবং এমডি নাসিরকে ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর ৭২৭০ নম্বর  এনওসি  প্রদানের বিষয়টি ফাঁস হবার পর ব্যাপক চাঞ্চলের  সৃস্টি হয়। ভূয়া তথ্যে এধরণের এনওসি প্রদান নজিরবিহীন।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

seventeen − twelve =