রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানাধীন মাতুয়াইল রহমতপুরের বাসিন্দা মঞ্জুরা পারভীন ডালিয়া, পিতা: মো: মোসতাকিন। উক্ত ব্যাক্তি একজন সেফটি মাল্টি পারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লি: যাহার গভ:রোজি: নং ৪৭০/৯৯ এর গৃহক। হিসাব নং ৯৬৭১ গত ২৪/১০/২০১৮ ইং তারিখে ৬৩৫০০ টাকা ঋন নেয় মঞ্জুরা পারভীন। গার্মেন্স ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য। ব্যবসায় লোকসান হওয়ার কারনে নিয়মিত কিস্তী দিতে পারেনি।
গত ২২/০১/২০২০ইং তারিখে সেফটি মাল্টিপারপাস অফিস হইতে ১৫/২০ জন ব্যাক্তি লাটিসোটা নিয়া গৃহক পারভীন এর বাসায় ও গার্মেন্সে প্রবেশ করেন এবং গামের্ন্সের মেসিং পত্র ভাঙচুর করে। এছাড়াও ঋন গৃহীতার বড় ভাইকে কিলঘুষি মারে এবং তাকে টানা হেচরা করে গাড়ীতে তুলে নেয়ার চেষ্টা চালায় ঐ ব্যাক্তির আত্নচিৎকারে আশে পাশের লোকজন এগিয়ে আসলে দুরুত্ব পালিয়ে যান। এ বিষয়ে মঞ্জুরার বড় ভাই মো: মুকুল সংবাদ কর্মীদের জানায় সেপটির ম্যানেজার ফজলুল করিম রিপোন, এড়িয়া ম্যানেজার-ফাতেউল্লা সহ ৪/৫ জনকে চিনি বাকি গুলো ভাড়াটিয়া গুন্ডা। উক্ত গুন্ডা বাহেনীরা গার্মেন্সে ও বাড়িতে প্রবেশ করে ঐ সময় আমার বোনের গার্মেন্সের দামি দামি মেশিং ভাঙচুর করে প্রায় ২০ লক্ষ টাকার মেশিং ভাঙচুর করে বর্তমানে গার্মেন্স বন্ধ রয়েছে। এ বিষয়ে থানা কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করেছি এবং ঐ সন্ত্রাস বাহিনীর বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে। এ বিষয়ে সেফটির গৃহক ঋন দাতা মঞ্জুরা পারভীন ডালিয়ার সাথে কথা বলে তিনি জানায় আমি ২০১৫ সালে সেফটি মাল্টি পারপাস থেকে প্রথম ত্রিশ হাজার টাকা ঋন গ্রহণ করি এবং পরিশোধ করি পুনরায় গত ২৪/১০/২০১৮ সালে আমি ৬ লক্ষ টাকা ঋন নেই গার্মেন্সে ব্যবসার উপর অনেক লস খাই তারপরও কিস্তী দিয়ে আসছিলাম হঠাৎ কয়েকদিন কিস্তী দিতে পারিনী সময় মত। আমি বেসিক ব্যাংকের কয়েকটি ব্লাইন্ড চেক জমা দিয়ে সেফটি থেকে ঋন নিয়া থাকি। হঠাৎ করে অফিসের কয়েক জন কর্মকর্তা ও কিছু ভাড়াটিয়া গুন্ডা নিয়া আমার গার্মেন্সে ও বাড়ি ঘরে হামলা চালায় এমনকি আমার ভাইকে লাঠিসোটা দিয়ে মার পিট করে। আমার ৫ বছরের ভাতিজাও আহত হন ঐ শিশু বাচ্চার গলা টিপে ধরে। আমার ভাইর ও ভাতিজার চিৎকার শুনে আশে পাশের লোকজন এগিয়ে আসে। লোকজন এগিয়ে না আসলে হয়তো সন্ত্রাসীরা আমার ভাই ও ভাতিজাকে হত্যা করে ফেলতো। গার্মেন্সের মেশিনগুলো ভাঙচুর করে এবং বাড়ির অনেক জিনিসপত্র বাঙচুর করে সন্ত্রাস বাহিনীরা। গার্মেন্সের মেশিন পত্র লুটপাট ও ভাঙচুর করে প্রায় বিশ লক্ষ টাকার ক্ষতি করে তারা। এ বিষয়ে মামলা করার জন্য থানা কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করেছি এবং মামলার প্রস্তুতি চলছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা গেছে যুদ্ধ অপরাধী মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী দেলোয়ার হোসেনই সাইদির ছেলে মাসুদ সাইদির সংগঠন আলফালা উক্ত সংগঠনের রেজি নং ৪৭০/৯৯ দেশে যখন জামায়েত শিবির দরপাক শুরু হয় এবং সাইদি পরিবারের কোথায় কি আছে এবং কোন সংগঠনের সাথে জড়িত আছে খোজ নেয়া শুরু করে গোয়েন্দা সংস্থা ঐ মুর্হুতে আলফালা সংগঠন হইতে সরে যান দেলোয়ার হোসেন সাইদির পুত্র মাসুদ সাইদী। পরবর্তিতে একটি চক্র ঐ রেজি নং ৪৭০/৯৯ দিয়া সেফটি নামকরণ করে বিভিন্ন স্থানে শাখা অফিস দিয়ে মাল্টিপারপাস এর ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। সেফটির ২৫টি শাখা অফিস আছে। এ বিষয়ে সুত্রাপুর জোন সমবায় সমিতির এড়িয়া কর্মকর্তার সাথে কথা বললে তিনি সংবাদ কর্মীদের জানায় যে নামে রেজিষ্ট্রশন হয় ঐ নামেই সারা বাংলাদেশ শাখা অফিস দিয়ে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে আর যদি এমনটাই হয় রেজিষ্ট্রশন নেয়া হয়েছে যে নামে ঐ নাম পরিবর্তন করে নতুন নাম ব্যবহার করছে অন্য নামে সেটি বে আইনি এবং ঐ সংগঠন ভূয়া, আমরা প্রমান পাইলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নিব।