গডফাদার আতর আলী শামীম সিন্ডিকেটের কারিশমা নারী দিয়ে সংবাদকর্মী বিরুদ্ধে মামলা

0
934

রাজধানী মহাখালি এলাকার অপরাধ চক্রের গডফাদার আতর আলি ও শামিম বাহিনীর অপকর্ম অব্যাহ্ত ভুইফোর সংগঠন গুলোর প্লেট ও টোকেনে চলছে অবৈধ অটোরিক্সা বানিজ্য। এবং প্লেট ও টোকেনে অবৈধ অটোরিক্সা থেকে চাদাবাজি করে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা।

মহাখালীর, সাততলা, ওয়ারলেস গেট, নিকেতন, সমস্ত এলাকা জুড়ে অপরাধ চক্রের গডফাদার আতর আলী, জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক, অটো শামীম,  নাপিত সবুজ বাহিনীর বিরুদ্ধে গত ৩১.০৮.২০ তারিখে অপরাধ বিচিএায় একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়। সংবাদ প্রকাশে কারনে সংবাদকর্মী স্বাধীনের উপর নেমে আসে অমনবিক নির্যাতন ও মাদক, ধর্ষন এর নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে থাকে স্বাধীনের বিরুদ্ধে।

সংবাদ দেখে মহাখালি বনানীর গড ফাদার আতর আলি ও শামিম বাহিনীরা বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করেন সংবাদকর্মি স্বাধীনকে। এ বিষয় স্বাধীন আলাপ করতে চাইলে তারা বিভিন্ন প্রকার হুমকি দিতে থাকে। গত ০৭.০৯.২০ তারিখ বিকালে অপরাধ চক্রদের মোবাইল নাম্বার থেকে সংবাদকর্মীকে কল করে তার অবস্হা জেনে বলেন কাউন্সিলার নাসিরের অফিসে দেখা করতে, সংবাদকর্মী দেখা করতে অস্বিকার করলে জানে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। এবং ২-৩ ঘন্টা পর মহাখালী বক্স ইনর্চাজ এসআই রাজিব তালুকদার এরিয়া থেকে স্বাধীনকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায় ২৪ মহাখালী আমতলী, হাজী হাসমত ম্যানশন ১ম তলায় আসালে শামীমে এবং আতর আলী ও তাদের বাহিনী ব্লাক বাবুল, সবুজ, অটো আলামিন, বুলু জাকির, ফরমা রবিন, বাটো কবির, উজ্জল, ফরমা ইলিয়াস, এস কে আলোম ও ওমর ফারুক ওরফে কেরু সহ আরো অনেকেই স্বাধীনকে ঘিরে ফেলে। এবং সংবাদকর্মী স্বাধীনের দু’হাত চেপে ধরে ও শামীমের কমরে থাকা পিস্তল সংবাদকর্মী স্বাধীনের বুকে চেপে ধরে বলে, কাউন্সিলার অফিসে যেতে হবে। এবং স্বাধীন যেতে না চাইলে আতর আলির হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে তার শরীলে আঘাত করে। এবং অপরাধীরা সংবাদকর্মী স্বাধীনকে জোরপূর্বক কাউন্সিলার অফিসে নিয়ে যাবে বলে পিটিয়ে টেনে-হেচরে নিয়ে যায়।  কিন্তু  কাউন্সিলার অফিসে না নিয়ে গিয়ে তারা ওর্য়ালেস গেট প্রদীপ সংখ ক্লাব ও সেন্টারে নিয়ে যায়।অতঃপর অপরাধীরা সংবাদকর্মী স্বাধীনকে মহাখালী ওর্য়ালেস গেট প্রদীপ সংখ ক্লাব ও সেন্টারের নীচ তলা পৌছালে অপরাধীদের হাতে থাকা লাঠি দিয়ে সবুজ, ফরমা ইলিয়াস, ব্লাক বাবু, ভাগিনা রুবেল, ওমর ফরুক ওরফে ফেরু সহ আরো কয়েকজন মিলে সংবাদকর্মী স্বাধীনকে এলোপাথারী মারধর করে শরীরে বিভিন্ন অংশে জখম করে। সংবাদকর্মী স্বাধীন মাটিতে পরে গেলে ছাএলীগের তুহিনের হাতে থাকা লাঠি দিয়ে সংবাদকর্মী স্বাধীনের শরিরের বিভিন্ন অংশে পেটাতে এবং তার শরিরের উপরে উঠে দুপা দিয়ে লাথি মারেন। এরপর কমিউনিটি সেন্টারের দোতালায় নিয়ে গিয়ে অপরাধ চক্ররা সবাই মিলে  সংবাদকর্মী স্বাধীনকে পুনরায় মারধর করেন। তারপর তাদের মধ্যে দু’জন সংবাদকর্মী স্বাধীনকে বাথরুমে নিয়ে যায়। এবং তার মুখে পিস্তল ঢুকিয়ে শামীম বলে যে, তোর প্রকাশিত সংবাদ ভুল বলে সংবাদ প্রকাশ করেছিস এটা বলে সংশোধিত সংবাদ প্রকাশ না করা হলে সংবাদকর্মী স্বাধীনকে জানে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। তাদের সাথে থাকা শিরিন ও শান্তা সংবাদকর্মী স্বাধীনকে বাথরুম থেকে এনে রুমে নিয়ে বলে তোকে মিথ্যা ধর্ষনের মামলা দিবো। সংবাদকর্মী স্বাধীন মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করবে না বললে আবারও অপরাধ চক্ররা মিলে মারপিট শুরু করে এতে সংবাদকর্মী স্বাধীন অজ্ঞান হয়ে পরে। পরবর্তীতে তার জ্ঞান ফিরলে ফরমা ইলিয়াস ও সবুজ মিলে সংবাদকর্মী স্বাধীনের প্যান্টের পকেটে ইয়াবা ট্যাবলেট ঢুকানোর চেষ্টা করে। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয় এবং মাদক মামলা থেকে নিজেকে বাঁচাতে নিজের শরীরের সমস্ত কাপর চোপর খুলে ফেলেন সংবাদকর্মী স্বাধীন। এসমস্ত ঘটনা কমিউনিসেন্টারের সিসি ফুটেজে আছে।

অপরাধীরা সংবাদকর্মী স্বাধীনের কাছ থেকে জোরপূর্বক ১০০/-(একশত) টাকার ৪টি নন জুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্পের স্বাক্ষর রাখেন এবং সংবাদকর্মী স্বাধীনের র্বহৃত মোবাইল স্যামসাং Duos সেটটি ভেঙ্গে ফেলে ওসাওমী  সেটটি থেকে তাদের বিরুওদ্ধে খাকা সকল তথ্য প্রমান ফ্লাশ মেরে মুছে ফেলেন। সংবাদকর্মী স্বাধীনে থেকে সাংবাদিকতার আইডি কার্ড, জাতীয় পরিচয় পএ এবং নহত ৯,৯৫০ টাকা রেখে দেন। নন জুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্পে স্বাক্ষর রেখে সংবাদকর্মী স্বাধীনকে রাত ১১:০০ টায় বনানী থানার এসআই আহসান হাবীব উদ্ধার করেন। কিন্তু যাদের কথা ছিলো উদ্ধার করা বরং তারাই উল্টো অপরাধীদের সাথে হাসিউল্লাসে ব্যস্ত ছিলো। মহাখালী সাততলা বস্তি ৫ নং বিটইনর্চাজ এসআই বিশ্বজিৎ ও রাজিব তালুকদারকে জানালার বাহিরে দেখা গেছে বলে জানান সংবাদতকর্মী স্বাধীন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য যায়। গত ০৮.০৯.২০ তারিখে সকাল ১০:০০ টায় ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসার শেষে বাসায় আসেন।

সংবাদকর্মী স্বাধীন তার আত্মীয়-স্বজন সহ এলাকার লোকজকে উক্ত বিষয়টি জানান। পরবর্তীতে এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিরা এ বিষয়টি সমাধান করে দিবে বলে জানান। কিন্তু পরবর্তীতে স্থায়ী ভাবে মীমাংসা করতে না পারায় সংবাদকর্মী স্বাধীন বাধ্য হয়ে গত ১০.০৯.২০ তারিখে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা করতে গেলে থানা কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায় করার পরামর্শ দেয়। এবং সংবাদকর্মী স্বাধীন ১৫.০৯.২০ তারিখে আদালতে গিয়ে ৩০৭/৩২৩/৩২৫/৩৫০/৩৫২/৩৬৪/৩৯২/৪০৬/৪২০/৫০৬ ধারা অপরাধী চক্রদের বিরুদ্ধে মামলা করেন।এবং সি. আর মামল নাম্বর ৭৬৯।

এবং পুলিশ পাহারায় নির্যাতন প্রসঙ্গে গত ৩০.০৯.২০ তারিখে আসাদুজামান খান কামাল এমপি মাননীয় স্বরাষ্টমন্ত্রী ও গত ০১.১০.২০ তারিখে আইজিপি মহোদয়ের কাছে সুষ্ঠতদন্ত চেয়ে লিখিত অভিযোগ করেন সংবাদকর্মী স্বাধীন। অভিযোগ নাম্বার SL-১৩৫২

মাদক ও অস্র ঠেকিয়ে সংবাদকর্মী স্বাধীনকে দমন করা গেলো না। কি নেই আতর আলী ও শাশীম চক্রের কাছে? নারী থেকে শুরু করে কাউন্সিলর, পুলিশ, সাংবাদিক, দলিও ক্যাডার সকল কিছুই আতর আলী ও শামীমের কেরামতির কাছে বন্দী। তার কারন কী? এখন তারা নিজেরাই নামধারী সাংবাদিক দিয়ে মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করে। এবং সংবাদকর্মী স্বাধীনে বিরুদ্ধে নারী ও শিশু মামলা দিয়ে ফাসানোর চেষ্টা করেন, মামলা নং ৫০। আতর আলী ও শামীম শিরিনকে দিয়ে নারী ও শিশু মামলা দিয়ে সংবাদকর্মী স্বাধীনকে ফাসানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের ধারণা ছিল অস্ত্র ঠেকিয়ে  মাদক দিয়ে স্বাধীনকে ফাসিয়ে দিবে। কিন্তু সেটি তারা পারে নি এবং তাদের অপকর্মের জন্য বনানী থানার ওসি নুরে আজম মিয়া তাদেরকে পাত্তাই দেয়নি। এবার নামধারী কিছু সাংবাদিকদের সহযোগিতা নিয়ে স্বাধীনের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করছে।

২০ নং ওয়ার্ড জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি ফরিদ খান এলাকার কারো অজানা নয় । কিন্তু সংবাদকর্মী লিখেছেন জাতীয় শ্রমিক লীগের ২০ নং ওয়ার্ড সভাপতি মিজানুর রহমান শামীম, যা হাস্যকর..

এবং তিনি লিখছেন কড়াইল শ্রমিকলীগের সভাপতি দেলোয়ারের কাছ থেকে নাকি স্বাধীন ১০,০০০ হাজার টাকা চেয়েছিলো এবং কিছু সাঙ্গ-পাঙ্গদের নামক উল্লখ্য করেছেন। এবং  সংবাদকর্মী স্বাধীন নাকি মহাখালী সাততলায় বসবাস করে। অপরাধীদের পক্ষ নিয়ে যাদের নামের রানিং মামলা চলছে তাদের সাফাই গেয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। সংবাদকর্মী স্বাধীন তার বক্তব্যে বলেন, সকল বিষয় উপস্থাপন করা হবে জনসম্মুখে সংবাদ প্রকাশকে কেন্দ্র করে যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছিল অথচ কাউকে আমি চিনিনা! অপরাধীদের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। রিপোর্টার ভাইয়ের কাছে প্রশ্ন ছিল এতদিন কোথায় ছিল আপনার নীতি নির্ধারিত রিপোর্ট? আজ আমি মামলা করেছি আমাকে দমন করার জন্য আপনারা এই কৌশল ব্যবহার করছেন তাই তো! বিএনপির দেলোয়ার কে বানিয়েছেন জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি যাদের প্রোগ্রামের বিএনপি ব্যানারের ছবি সহকারে আমি সংবাদ প্রকাশ করেছি! অথচ অপরধীদের পক্ষে সাফাই করা কি অপরাধ নয় এলাকা বাসি বলাবলি করছে বলে জানাযায়। অনুসন্ধান করে দেখা যায় ডিসি মোশতাক সাহেব  গুলশান জুন এ থাকা অবস্থায় আতরআলী সবুজ বাহিনী কিশোর গ্যাং পলাতক ছিলো। টোকেন বাণিজ্য, সরকারি গ্যাস , বিদ্যুৎ চাদাবাজী সহ নানা অপকর্মের মূল হোতাদের পক্ষ নেওয়াও অপরাধ।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

four × three =