ইসলামি ব্যাংক এর এক কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান তিনি ইসলামি শরীয়ত মোতাবেক পরিচালিত। ইসলামি মতবাদের বিশ্বে ইসলামি ব্যাংকের শাখার ভাবমূর্তী ক্ষুন্ন করছেন। ইসলামী ব্যাংক এর কর্মকর্তা বিভিন্ন গ্রাহকদের বিয়ের প্রলোভণ দেখিয়ে অর্থ আত্নসাৎ এবং অগনিত নারীদের অভিযোগ তিনি অর্থলোভি, নারী ও মাদকাসক্ত, গ্রাহকের অর্থ আত্নসাৎ এবং নারী পাচার ইত্যাদি অভিযোগ আছে বলে জানা গেছে। ভুক্তভূগীরা প্রেস ক্লাবের সামনে তার বিরুদ্বে মানব বন্ধন করবে বলে জানিয়েছেন ।
প্রথমআলো সম্পাদকের বন্ধু পরিচয় দানকারী নারী মাদকাসাক্ত ইসলামি ব্যাংকের কর্মকর্তা কে এই মনিরুজ্জামান । কোন ভুক্তভূগী তার দ্বারা প্রতারিত, অর্থ আত্নসাৎ, সম্ভ্রমহানী হয়েছেন, মান সম্মানের ভয়ে কাউকে কিছু বলতে পারছেন না।গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, নারী ও শিশু নির্যাতন ,মাদক, সন্তাস, অর্থ আত্নসাৎ, অর্থ পাঁচার, নারী পাঁচারকারীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। স্বরাষ্ট মন্ত্রী বলেছেন, অপরাধী যতই ক্ষমতাধারী হউক না কেনো কাউকে ক্ষমা করা হবে না ।এই সুদ্বাচার উক্তিকে উপেক্ষা করে এক শ্রেনী দুর্নীতিবাজ ক্ষমতাকে অপব্যবহার করেই চলেছেন।ইসলামি ব্যাংকের কর্মকর্তা কে এই মনিরুজ্জামান তার তথ্য প্রমানাদি সহ অপরাধ বিচিএার সাথে যোগাযোগ করুন , প্রয়োজনে তার নাম ঠিকানা গোপন রাখা হবে।