মোঃ সেলিম উদ্দীন, দক্ষিণ জেলা প্রতিনিধিঃ দেশের ব্যস্ততম গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে সৃষ্ট গর্তের কারণে যান চলাচলে ধীরগতিতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে যানবাহন সমূহকে। নিম্নমানের বিটুমিন ব্যবহারের মাধ্যমে মহাসড়কের সংস্কার কাজের কারণেই এমনটা ঘটছে বলে অভিযোগ জনসাধারনের।
চট্টগ্রাম থেকে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার যেতে ১৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই মহাসড়কের সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, চন্দনাইশ অংশের বিভিন্ন এলাকায় অসংখ্য ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এতে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চালকরা। মহাসড়কে পাথর, বিটুমিন ও খোয়া উঠে গিয়ে সৃষ্ট ছোট-বড় গর্তের কারণে যান চলাচলে ধীরগতিসহ ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ব্যস্ততম গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে চলাচলকারী যানবাহন ও মানুষদের।
সংস্কার কাজে পুরোনো খোয়া ও নিম্নমানের বিটুমিন ব্যবহার করার ফলেই সামান্য বৃষ্টিতে মহাসড়কের এসব অংশ দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
এসব অভিযোগ অস্বীকার করে দোহাজারী সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন সিংহ জানান, বৃষ্টিতে মহাসড়কে বেশ কিছুতে এলাকায় গর্ত হয়েছে। ইতিমধ্যে বিভাগীয়ভাবে সড়ক মেরামতের জন্য সওজর তিনটি ট্রাক কাজ করছে।
দ্রুততম সময়ে ভালো মানের বিটুমিন সহ নির্মানসামগ্রী ব্যাবহার করে টেকসই ভাবে দেশের ব্যস্ততম ও গুরুত্বপূর্ণ এই মহাসড়কের সংস্কার কাজ চালানোর দাবী সাধারণ মানুষের।