তুরাগ থানার ছাত্রলীগের নতুন কমিটিতে আছেন মাদকাসক্ত, বিবাহিত, বহিষ্কৃত, মামলার আসামিসহ বিতর্কিত ইমামুল হাসান(শান্ত)। ২০০৬ সালে ইমামুল হাসানের চাচা হানিফ আলী ছিলেন তুরাগ থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক। এক যুগের মাথায় তার ভাতিজা ইমামুল এখন ছাত্রলীগের তুরাগ থানার কমিটির সহসভাপতি।
ছাত্রলীগের একাংশ নতুন কমিটি তার বিরুদ্ধে এমন নানা অভিযোগ তুলেছে। কমিটি থেকে এসব ‘বিতর্কিতদের’ বাদ দেওয়া এবং ‘যোগ্যদের’ পদে বসানোর দাবি ত্যাগী নেতা কর্মিদের।
কমিটিতে বিতর্কিতদের জায়গা হওয়ার পেছনে আর্থিক লেনদেন ও স্বজনপ্রীতি হয়েছে বলে অভিযোগ । তাঁদের মুখপাত্র ছাত্রলীগের হোসেন বলেন, মহানগরের উত্তরের সাধারণ সম্পাদকের প্রত্যক্ষ ইন্ধন ছাড়া বিতর্কিতরা কমিটিতে কোনোভাবেই জায়গা পেতেন না। এখানে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রলীগের মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান হৃদয় বলেন, ‘আমি বিব্রত। আগে এমন অভিযোগ আসেনি। কমিটি ঘোষণার আগে অভিযোগ আসা শুরু হয়।
ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের ৫-এর গ ধারা অনুযায়ী বিবাহিত ব্যক্তি সংগঠনের কমিটিতে স্থান পাবেন না। অথচ বিবাহিত হয়েও সহসভাপতি পদ পেয়েছেন ইমামুল হাসানের(শান্ত)। এ বিষয়ে তিনি দাবি করেন, বিয়ে করে তিনি বিষয়টি অন্যদের মতো ধামাচাপা দিয়ে রাখেননি। আর রাজনীতিতে সুযোগ করে দেওয়ার জন্য সংগঠন ছাড় রয়েছে।
এ বছরের কর্মিটিতে তিনি সভাপতি হিসাবে রয়েছেন তবে ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের ৫-এর গ ধারা অনুযায়ী বিবাহিত ব্যক্তি সংগঠনের কমিটিতে স্থান পাবেন ।কেন্দ্রীয় কর্মিটির এক প্রভাবশালী নেতার রসানলে বহাল হয়ে কর্মিটিতে আসবে স্বপ্ন দেখেন ।
গত-০৬/১১/২১ইং রাত ১০:৩০ মি: উত্তরা কিং ফিসার বারের সামনে মদ খেয়ে মাতলামী করার অপরাধে আমজনতার হাতে বে-ধর মার খেয়ে থাকেন ইমামুল হাসানের(শান্ত)।
স্থানীয় এলাকাবাসী অভিযোগ করেন ইমামুল হাসানের(শান্ত) মাদক ব্যবসায়ের সাথে জরিত রয়েছে।
এ বিষয়ে ইমামুল হাসানের(শান্ত) সাথে বার বার দেখা করতে চাইলে তাকে পাওয়া যায়নি।