১। আগে সালাম দিন।
২। হাসিমুখে কথা বলুন।
৩। শুনুন বেশি, বলুন কম।
৪। তামাশার ছলেও কখনো মিথ্যা বলবেন না।
৫। ভুল হলে বিনয়ের সাথে sorry বলুন।
৬। অকারণে বেশি হাসবেন না।
৭। ধীরে ধীরে বুঝিয়ে কথা বলুন।
৮। আগে অন্যের কথা শুনুন,তারপর নিজে বলুন।
৯। কোনো বিষয়ে অধিক তর্কে জড়াবেন না।
১০। কারো কাছে নিজেকে বড় প্রমান করার চেষ্টা করবেন না।
১১। রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
১২। কেও ভুল করলে ক্ষমা করুন।
১৩। ছোট বড়ো সবাইকে সম্মান করুন।
১৪। কথা দিয়ে কথা রাখবেন।
১৫। পোশাকে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন।
১৬। পারলে খাওয়ান,জোর করে খাবেন না।
১৭। খাবার সামনে এলে আগে অন্যকে দিন।
১৮। মুখ ও শরীর গন্ধমুক্ত রাখুন।
১৯। চরিত্র সুন্দর রাখুন।
২০। ব্যবহারে নম্রতা বজায় রাখুন।
জীবন চলতে থাকে, যারা তোমাকে ছেড়ে চলে যায় তাদের পিছনে ছুটো না। এটা সর্বশক্তিমানের পরিকল্পনা। তিনি সঠিক সময়ে সঠিক মানুষকে পাঠাবেন, ধৈর্য ধরুন। ইনশা আল্লাহ্
”নিশ্চয়ই তিনি হাসান, তিনিই কাঁদান।”
– (সূরা নাজম: ৪৩)
সব কষ্টের মানে এই নয় যে, আপনার গুনাহের শাস্তি-ই হচ্ছে! সব সুখের মানে এই নয় যে, আপনার নেক কাজের বদৌলতেই আল্লাহ দিয়েছেন!
আল্লাহ তো তাকেও সুখ দেন, যে সর্বদা গুনাহ করে বেড়ায়! আর সেও জীবনে কষ্টে পড়ে, যে সর্বদাই আল্লাহর হুকুমকে প্রাধান্য দেয়!
মূলতঃ সুখ আর কষ্ট আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি পরীক্ষামাত্র! উভয় অবস্থাতেই মনকে প্রশান্ত রাখতে পারা হচ্ছে সে পরীক্ষায় সফলতা!
যখন আপনি অনুভব করেন যে; আপনি খুব অসহায়, কেউ নেই আপনার পাশে, আপনি সবকিছু হারিয়ে ফেলেছেন। তখন নিজেকে স্মরণ করিয়ে দিন যে, আপনি একা নন, আপনি আল্লাহকে হারাননি। তিনি সব সময় আপনার পাশে আছেন। আর যার পাশে স্বয়ং আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা আছেন সে কি কখনো একা হতে পারে!
আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“ভয় পেয়ো না! আমি তোমাদের সাথেই আছি! আমি সব শুনি এবং দেখি!
~[সূরা ত্ব’হাঃ ৪৬]
১.❝সুবহান-আল্লাহ্❞।
২.❝আলহামদুলিল্লাহ্❞।
৩.❝লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ্❞।
৪.❝আল্লাহু আকবার❞।
৫.❝হাসবুনাল্লাহু ওয়ানি মাল ওয়াকিল❞।
৬.❝আস্তাগফিরুল্লাহ্❞।
৭.❝আল্লাহুম্মাগ-ফিরলি❞।
৮.❝লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্❞।
৯.❝আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলুকাল আফিয়াহ্❞।
১০❝আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান-নার❞।
১১.❝লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুন্তুু
মিনায- যালিমীন❞
–পড়ার শেষে আলহামদুলিল্লাহ্।