বিশেষ প্রতিনিধিঃ রাজধানির উত্তর সিটিকরপোরেশনের প্রান কেন্দ্র নিকুঞ্জু এলাকা চলছে নিষিদ্ধ ঘোষিত অটোরিক্সা। এ অটোরিক্সা সরকারি ভাবে কোন অনুমোদন না থাকলে রিক্সাগুাল ঢাকার নিকুঞ্জ এলাকায় চলতে দেখাযায়। এবিষয়ে জানতে গত ৬ ফেব্রয়ারি নিকুঞ্জ-২ (পশ্চিম মাথায়) জামতলা গেলে সেখানে আফজাল নামের একজন অটোরিক্সা মালিকের সাথে কথা হলে তিনি জানান এ অটোরিক্সা চালাতে কোন সরকারি অনুমোদনের প্রয়োজন নাই এবং এমনকি নিকুঞ্জ এলাকায় যে বিদ্যুৎ চালিত অটোক্সার চলে সেক্ষেত্রে কোন কমিটিও নাই। তিনি আরো বলে তার ৩ টি অটোরিক্সা আছে।
সেখানে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় আরো দু’জন অটোরিক্সা মালিকের সাথে কথা হয় মোঃ দুদু মিয়া তার ২টি অটোরিক্সা এবং বাদল তার আছে ৩ টি অটোরিক্সা। নিকুঞ্জ এলাকায় হলুদ চিহ্নিত অটো রিক্সাএ ব্যাটারি চালিত অবৈধ অটোরিক্সা চলে এক একটি অটোরিক্সায় ১২ ভোল্ট করে কোন কোন রিক্সায় ২ আবার কোন কোন রিক্সায় ৪ টি ব্যাটারি প্রয়োজন হয়। এ ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সার ব্যাটারির চার্জ সম্পর্কে জানতে চাইলে তাদের মধ্যে বাদল (অটোরিক্সার মালিক) সাংবাদিকদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং খারাব আচরন করেন। এদিকে আফজাল মিয়া(অটোরিক্সা মালিক) নিকট থেকে ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সার সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলে আমাদের অটোরিক্সা রাস্তায় চালানোর জন্য কোন কমিটিরও প্রয়োজন নেই যখন রাস্তায় পুলিশ থাকে তখন ৫০০/১০০০ টাকা দিয়ে দিলে হয়ে যায় এবং এলাকার নেতাদের মাসে টাকা দিলেই আরকোন সমস্য হয় না। নিকুঞ্জ এলাকায় রিক্সার পরিমান জানতে চাইলে আফজাল মিয়া বলে প্রায় ৩০/৩৫ টা অটোরিক্সা চলে কোন সমস্যা হয়না। এবার ব্যাটারির চার্জ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলে আমরা আমাদের রিক্সার গ্যারেজে চার্জ দেই ।এ সম্পর্কে তথ্য জানতে গেলে দেখাযায় গ্যারেজগুলোতে বিদ্যুতের লাইনও বানিজ্যিক নয়। যার কারনে প্রতিদিনই বিদ্যুৎ ঘাটতি হচ্ছে। পরবর্তিতে আফজাল মিয়কে ফোনে কোন নেতাদের টাকা দেন তিনি এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে খারাব আচরন করেন। এ ধরনের অবৈধ অটোরিক্সা মালিকদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি করে এ সমাজ। এবং প্রশাষনের দৃষ্টি আকর্ষকন করা যাচ্ছে।রাজধানির উত্তর সিটিকরপোরেশনের প্রান কেন্দ্র নিকুঞ্জু এলাকা চলছে নিষিদ্ধ ঘোষিত অটোরিক্সা। এ অটোরিক্সা সরকারি ভাবে কোন অনুমোদন না থাকলে রিক্সাগুাল ঢাকার নিকুঞ্জ এলাকায় চলতে দেখাযায়। এবিষয়ে জানতে গত ৬ ফেব্র“য়ারি নিকুঞ্জ-১ (পশ্চিম মাথায়) জামতলা গেলে সেখানে আফজাল নামের একজন অটোরিক্সা মালিকের সাথে কথা হলে তিনি জানান এ অটোরিক্সা চালাতে কোন সরকারি অনুমোদনের প্রয়োজন নাই এবং এমনকি নিকুঞ্জ এলাকায় যে বিদ্যুৎ চালিত অটোক্সার চলে সেক্ষেত্রে কোন কমিটিও নাই। তিনি আরো বলে তার ৩ টি অটোরিক্সা আছে। সেখানে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় আরো দু’জন অটোরিক্সা মালিকের সাথে কথা হয় মোঃ দুদু মিয়া তার ২টি অটোরিক্সা এবং বাদল তার আছে ৩ টি অটোরিক্সা। এ ব্যাটারি চালিত অবৈধ অটোরিক্সা চলে এক একটি অটোরিক্সায় ১২ ভোল্ট করে কোন কোন রিক্সায় ২ আবার কোন কোন রিক্সায় ৪ টি ব্যাটারি প্রয়োজন হয়। এ ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সার ব্যাটারির চার্জ সম্পর্কে জানতে চাইলে তাদের মধ্যে বাদল (অটোরিক্সার মালিক) সাংবাদিকদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং খারাব আচরন করেন। নিকুঞ্জ এলাকায় হলুদ চিহ্নিত অটো রিক্সা এদিকে আফজাল মিয়া (অটোরিক্সা মালিক) নিকট থেকে ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সার সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলে আমাদের অটোরিক্সা রাস্তায় চালানোর জন্য কোন কমিটিরও প্রয়োজন নেই যখন রাস্তায় পুলিশ থাকে তখন ৫০০/১০০০ টাকা দিয়ে দিলে হয়ে যায় এবং এলাকার নেতাদের মাসে টাকা দিলেই আরকোন সমস্য হয় না। নিকুঞ্জ এলাকায় রিক্সার পরিমান জানতে চাইলে আফজাল মিয়া বলে প্রায় ৩০/৩৫ টা অটোরিক্সা চলে কোন সমস্যা হয়না। এবার ব্যাটারির চার্জ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলে আমরা আমাদের রিক্সার গ্যারেজে চার্জ দেই ।এ সম্পর্কে তথ্য জানতে গেলে দেখাযায় গ্যারেজগুলোতে বিদ্যুতের লাইনও বানিজ্যিক নয়। যার কারনে প্রতিদিনই বিদ্যুৎ ঘাটতি হচ্ছে। পরবর্তিতে আফজাল মিয়কে ফোনে কোন নেতাদের টাকা দেন তিনি এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে খারাব আচরন করেন। ইতোমধ্যে অটোরিক্সার মালিক এক সাংবাদিককে মোবাইলে জানান কয়েকদিন আগে ১৫/১৬ টি অটোরিক্সা খিলক্ষেত থানার পুলিশ আটক করলে পরবর্তিতে প্রশাষনের উদ্ধর্তন কর্মকর্তাদের আলোচনা সাপেক্ষে তা ছাড়া হয়। এবং আফজাল সাহেব আরো বলেন ১৫/১৬ টি অটোরিক্সা চলবে শুধু মুক্তিযোদ্ধা ও প্রতিবন্ধিদের জন্য এ বলে সাংবাদিকের সাথে খারাব আচরন করে বলে জানতে পারাযায়। এ ধরনের অবৈধ অটোরিক্সা মালিকদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি করে এ সমাজ। এবং প্রশাষনের দৃষ্টি আকর্ষকন করা যাচ্ছে।
