ফায়দাবাদ (মধ্য আজমপুর) এলাকা থেকে ২০পিস ইয়াবাসহ আটক-২

73
4770

বিশেষ প্রতিনিধি: রাজধানীর দক্ষিণখান থানাধীন পৃথক পৃথক অভিযানে বাসা নং-৫৯,লেন-০৬,ফায়দাবাদ প্রধান সড়ক মিজানের গ্যারেজ থেকে এবং এ/পি চালাবন সিএনজি পাম্পের উত্তরে,১০ তলা ভবনের পূর্বে রফিক মিয়ার ভাড়াটিয়ার নিকট থেকে মরন নেশা ইয়াবা সহ আসামি গ্রেফতার।

 

গ্রেফতারকৃত আসামী হলেন মোঃ মনিরুজ্জামান খান জামাল (৩৩) ও মোঃ নাহিদ হোসেন (২২)। গত ১৪ অক্টোবর ২০১৭ ইং  দক্ষিণখান থানার এসআই মোঃ মিজানুর রহমান তার  সঙ্গীয় অফিসার এএসআই মোঃ মমতাজ উদ্দিন শেখ, এএসআই মোঃ মিলন শেখ ও কনস্টেবল মোঃ শহিদুল ইসলাম দক্ষিণখান থানাধনি গোপন সূত্রের ভিত্তিতে সন্ধা ৭টা ১০ মিনিটের সময় চালাবন সিএনজি পাম্পের সামনে অবস্থান করলে সেখানে দক্ষিণখান থানা পুলিশ  মিজানের গ্যারেজ বাসা-৫৯,লেন-০৬ মোঃ নাসির উদ্দিন বাবুর বাসার সামনে প্রকাশ্যে মরন নেশা ইয়াবা বিক্রয় হতে দেখতে পারে দক্ষিণখান থানার পুলিশ এবং হাতেনাতে তাদেরকে গ্রেফতার করে দক্ষিণখান থানার পুলিশ।

এ আটককৃতদের বিষয়ে এসআই মিজান বলে,মাদক বহন করা এবং মাদক সেবন করা সমান অপরাধ। মাদকের পক্ষে কোন ছাড় নেই। আমরা মাদক বহনকারি ব্যক্তির নিকট থেকে  মাদক সহ আসামি গ্রেফতার করেছি তার বিরুদ্ধে মাদক নিয়ন্ত্রন আইনে মামলা হবে। এ বিষয়ে দক্ষিণখান থানায়  ধারা ১৯৯০ সনের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে ১৯(১) এর (ক) রুজু  হয় বলে জানতে পারাযায়।

এদিকে আটককৃত আসামি মোঃমনিরুজ্জামান খানের বিরুদ্ধে মাদক সহ ধরা পড়ার পূর্বে দক্ষিণখান থানায় আরো বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে বলে সূত্রে জানতে পারাযায়। এবং দ্বিতীয় আসামি সম্পর্কে জানতে পারাযায় মোঃ নাহিদ মাদক নিয়ে ধরা পড়ার পরে জামিনে বের হয়ে আসলে এর পরে সে দক্ষিণখান থানার এসআই  মিলন খানের শেলটারে ফায়দাবাদ এলাকায়  পুণরায় আবার ইয়াবা ট্যাবলেটের ব্যবসা শুরু করে যুব সমাজকে ধবংশের কাজে মেতে উঠেছে। আটকতৃত  মোঃ নাহিদের গ্রামের বাড়ি ওয়াছেকপুর সৈয়দ আলী ব্যাপারি বাড়ি,থানা সোনাইমুড়ি,জেলা-নোয়াখালি।

সুত্রে জানতে পারাযায় নাহিদের বাবা নুরল ইসলাম তিনি নিজে ইয়াবা সেবন করেন এবং এ ব্যবসার সাথে লিপ্ত আছেন বলে জানতে পারাযায়।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

five + 8 =