মোঃ ফজলুর ডেস্কঃ রাজধানির উত্তর সিটির্কোপরেশনের উত্তরখান থানা আওতাধীন দক্ষিণমুখি গড়ে উঠেছে কল্পনা বেকারি কারখানা। এ কারখানয় তৈরি হচ্ছে কেক, বিস্কুট, রুটি, সিঙ্গারা, চানাচুর, লাড্ডু সহ বিভিন্ন বেকারি পণ্যসামগ্রী। কিন্তু এ খাবার গুলি কতটুকু স্বাস্থ্য সন্মত সে বিষয়ে জাতিয় ভেজাল প্রতিরোধের প্রতিনিধি এবং কয়েকজন সাংবাদিক তথ্যের জন্য গেলে দেখতে পারেন তাদের কারখানার সামনে অত্যান্ত নোংরা পরিবেশ। এপরে কারখানার ভেতরে প্রবেশ করলে দেখাযায় কারখানার ভিতরে আলোর স্বল্পতা, যেখানে সেখানে মাকড়সার জাল, তেলাপোকা-টিকটিকির বিচরন করছে, কারখানার যেখানে সেখানে বিস্কুট, চানাচুর বেকারি খাদ্যসামগ্রী পেকেটজাত করা হচ্ছে কারখানার ভিতরে স্বেতশেতে অত্যান্ত অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ।
এ কারখানার বিষয়ে কারখানার একজন কর্মরত নাম পলাশ তার কাছে কারখানার পরিবেশ ছাড়পত্র আছে কিনা, বিদ্যুৎ, গ্যাস, বিএসটিআই (বাংলাদেশ ষ্ট্যান্ডাড টেস্টিং ইনিষ্টিটিউট), জানতে চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন সাংবাদিক ও জাতিয় ভেজাল প্রতিরোধের প্রতিনিধিদের ওপর এবং একপর্যাতে তাদের বের করে দেন। এমনকি কোন কোন বেকারি পণ্যসামগ্রীর প্যাকেটে স্টিকারে পণ্যের উৎপাদনের তারিখ, মেয়াদ উত্তিন তারিখ, সঠিক ওজনও দেখাযায়নি। এবং খাদ্য সামগ্রী তৈরি করতে কি কি উপকরন দেওয়া হয় তাও তারা সঠিক ভাবে সাংবাদিকদের কাছে বলতে চায় না। তা হলে আমরা বেকারি সামগ্রী হিসেবে কি খাচ্ছি ? বর্তমান সমাজে মানুষের বিবেক কোথায় পৌছিয়ে গেছে ? এধরনের কারখানা বেকারি সামগ্রী তৈরিকারক ও কারখানার মালিকদের ভোক্তা অধিকার আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি করে বর্তমান আধুনিক সমাজ।