ডেস্ক রিপোর্ট: রাজধানি উত্তরা আজ পশ্চিম থানার এএসআই কাছে দৈনিক দিনের আলো পত্রিকার এবং সবুজবাংলা২৪. কম অনলাইনের সাংবাদিক নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া যায়। আজ ১৭ মে বৃহস্পতি বার বেলা ১২টার সময় সাংবাদিক তথ্যে জন্য উত্তরা ৩ নং সেক্টর পশ্চিম থানাধিন উত্তরা ফ্রেন্ডস ক্লাব মাঠের পাশে পুলিশ চেক পোষ্টে পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় উত্তরা পশ্চিম থানার এএসআই সাংবাদিক কে সন্দেহে ডাক দিলে ঐ ব্যক্তি নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার পরে তার আইডি কার্ড দেখে এবং পরবর্তিতে এসআই এর নির্দেশে সাংবাদিককে আরও চেক করার জন্য পুলিশ বক্সের ভিতরে নিয়ে যায় কনোষ্টেব সাংবাদিক আরিফ হাসানে পরনের প্যান্ট খুলে ও তার মানি ব্যাগ চেক করে।
এর পরে তার কাছে কিছু না পেয়ে তাকে চলে যেতে বলেন এএসআই সারোয়ার। এরপরে সাংবাদিক তাদের ডিউটি স্থানে তথ্যের জন্য থাকতে চাইলে তখন এএসআই তার সাথে খারাব আচরন করে বলে এখান থেকে চলে যান। ঐ মুহুত্তে নির্যতনের শিকার সাংবাদিক চলে যাওয়ার সময় পিছন থেকে এএসআই উচ্চ স্বরে( গলা চেচিয়ে)বলে ওঠে গলা চিল্লিয়ে বলেন আমি সরোয়ার আমি সরোয়ার সাংবাদিক গোনার সময় নাই। তিনি আরও বলেন আমার এক ভাই পত্রিকার সম্পাদক এবং সেই সাথে আরো বলে ওঠেন-সাংবাদিক এক্কে বারে ভোরে দেবো। এবং সে সময় কেন ঐ স্থান থেকে সাংবাদিককে সরে যেতে বললেন পশ্চিম থানার ঐ এএসআই তা বর্তমান সমাজের বধগম্য হচ্ছেনা। তাহলে কি ঐ স্থানে পুলিশের কোন অবৈধ কর্মকান্ড চলার কারনে সাংবাদিক বাধা হয়ে দাড়াবে বলে? পুলিশের চেক পোষ্টের নামে যা ঐ সময় কোন মহিলা কনোষ্টেব বা এএসআই ও দেখা যায়নি। তাহলে কি রাস্ত চলার পথে মেয়েদের চেক করার নামে পাশের বক্সের ভিতরে নিয়ে ভয়-ভীতি দেখিয়ে যৌন হয়রানি ও টাকা হাতিয়ে নেওয়ার কার্যক্রম চলে? কেন সাংবাদিককে সরিয়ে দিলো এএসআই সরোয়ার ? তাহলে এই যদি হয় বাংলাদেশ পুলিশের সাথে সাংবাদিকে এমন আচরন উচিৎ? তিনি যদি এ ভাবে ভোড়ে দেবেন বলে হুমকি দিয়ে সাংবাদিকের সাথে আচরন করেন তা হলে অন্য সাধারন মানুষের আশ্রয় কোথায়? একজন সরকারি পুলিশের এএসআই কি ভোড়ে দিতে চান একজন সমাজের বিবেক এ সাংবাদিকে ? অস্ত্র নাকি ইয়াবা দিয়ে তাও শিক্ষিত সমাজ জানতে চায়। তিনি কি পুলিশের পোষাক পড়ে এভাবে সন্ত্রাসি হুমকি দিতে পারেন ? এ পর্যন্ত কতজনকে ভোরে দিয়েছেন তা বর্তমান শিক্ষিত সমাজ জানতে চায়।
এদিকে তথ্য নিয়ে জানতে পারাযায় পুলিশের পোষাক পরিহিত এই এএসআই সরোয়ারে বাড়ি গাজি পুর জোলার মাওনা শ্রীপুর । এভাবে একজন সমাজের বিবেক সাংবাদি নির্যাত হলে কোথায় থাকলো জাতির বিবেক তা সভ্য সমাজের বধগম্য হয়না। এ নির্যাতনের বিচার সমাজের কাছে।