আলো, বাতাস, মাটি, পানি ও জনবলের সমন্বয়ে ২০১৮-১৯ সালের জাতীয় বাজেটের দাবিতে মানববন্ধনের আয়োজন করেছে জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ ৬ জুন ২০১৮ সকাল ১১ টায় জাতীয় প্রেসক্লাব চত্ত্বরে। মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম.এ জলিল। বক্তব্য রাখেন সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এডভোকেট কাজী এম. সাজাওয়ার হোসেন, ন্যাপ-ভাসানী চেয়ারম্যান এম.এ ভাসানী, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজু, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক মুক্তি আন্দোলনের চেয়ারম্যান আশরাফ আলী হাওলাদার, জাসদ নেতা হুমায়ুন কবির, বঙ্গবন্ধু শিশু-কিশোর মেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনন্দ সেন, মুক্তিযোদ্ধা পল্লী সোসাইটির সভাপতি আলমগীর শেখ, জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সহ সভাপতি সরদার মো. আলী বাদল, সম্পাদক সমীর রঞ্জন দাস, যুগ্ম সম্পাদক ফারহানা ইয়াসমিন মনি ও দপ্তর সম্পাদক কামাল হোসেন প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে এম.এ জলিল বলেন, শিক্ষা, পরিবেশ ও দারিদ্র্যমোচনের জাতীয় বাজেট চাই। যে বাজেট হবে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা, শেরে বাংলা, সোহরাওয়ার্দী, ভাসানী ও তাজউদ্দিন আহমেদের আকাঙ্খিত বাংলাদেশ গড়ার বাজেট। এম.এ জলিল আরো বলেন, ২০১৮-১৯ সালের জাতীয় বাজেটে ভূমি সংস্কার, ভূমির আধুনিক ব্যবস্থাপনায় আনা ও ভূমির ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। নদী ভাংগন রোধ, নদী সংস্কার ও পানি শাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। রাজশাহী উন্নয়ন ব্যাংকের ন্যায় প্রতিটি বিভাগে একটি স্বতন্ত্র সরকারি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করতে হবে। প্রতিটি বিভাগে আইনের মাধ্যমে হাইকোর্ট স্থাপন করতে হবে। সারাদেশে বাংলাদেশে এমপিওভুক্ত সকল মাধ্যমিক বিদ্যালয় উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করতে হবে (ইন্টারমিডিয়েট কলেজ)। দেশের বেকার সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে শিক্ষা ঋণ প্রকল্প চালু করতে হবে। জলোচ্ছ্বাস, প্লাবন, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, সিডর, আইলা থেকে ২২ জেলার জানমাল রক্ষা এবং বিশ^বাসীকে পর্যটনে আকর্ষণ করার লক্ষ্যে ভ্রাতৃপ্রতীম ৪ দেশীয় বেরীবাঁধ নির্মাণ করতে হবে। নেপালের হিমালয় পর্বত থেকে ভুটান, ভারত ও বাংলাদেশের টেকনাফ থেকে সাতক্ষীরা পর্যন্ত বেরীবাঁধ হবে।