আমির হামজা :ঘটনার পর নয় দিন পেরিয়ে গেলেও সন্ত্রাসী হামলায় ছিনিয়ে নেওয়া ক্যামেরা ক্ষতিগ্রস্থ করে তার মেমোরি কার্ড ব্যাটারী,একটি মোবাইল ফোন,নগত ২৭৭০ টাকা আজো উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ ।
গত ১৫ জানুয়ারী সকাল নয়টার দিকে ধামরাই পৌর এলাকার পুর্ব কায়েত পাড়ায় সন্ত্রাসী ভুমি দস্যু উত্তম গাঙ্গুলি পরিবারের সদস্য ও বিমলসহ কয়েকজন ভাড়াটেদের নিয়ে বাড়ি পাশে শ্যামলের বাড়ি দখল ও তার জায়গায় জোড় পুর্বক দেওয়াল নির্মাণ কাজ শুরু করে। এ সময় শ্যামল সাংবাদিকদের জানান এ বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হন দেশ টিভির সাংবাকি দীপক চন্দ্র পাল । খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনা স্থলে সৌরব নামে এক জনকে পুলিশ গ্রেফতার করে ।
এ নিয়ে ধামরাইয়ের সাংবাদিকদের মাঝে ক্ষোভ সৃণ্টি হয়েছে ও হামলা কারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দাবী করেছেন।
সরজমিন গিয়ে দেখা গেছে,দীর্ঘ দিন ধরে শ্যামল ও বিমল মন্ডল চার শতাংশ ভুমিতে বসবাস করলে ও শ্যামল মন্ডল সরকারী ভাবে ভিপি সম্পত্তির লীজ নিয়ে সরকারী ট্যাক্স পরিশোধ করেন।
এব্যাপারে ধামরাই পৌর এলাকার দুই নং ওর্য়াডের কাউন্সিলর আমজাদ হোসেনকে হামলাকারীরা ডেকে আনেন, তিনি এসে সরকারী সম্পত্তি বিক্রির তোরা বাধা দেবার কে বলেন চাপ সৃণ্ঠি করেন ।
শ্যামল বহিরাগতদের অত্যাচারে থেকে শান্তিতে বসবাস করতে পারে সেজন্য ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কালামের কাছে বিগত দুইমাস আগে আবেদন করলেও আজো কোনো ব্যবস্থা নেননি তিনি ।
ওসি দীপক চন্দ্র সাহা বলেন জিনিষ পত্র উদ্ধার হবে ,হামলা কারীতে গ্রেফতার করা হবে এর পরও যদি কেউ সরকারী সম্পত্তিতে অবৈধ দখল ও কাজ করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবৈধ ভাবে সরকারী জমি বিক্রয়কারীরা বহাল তবিয়তে থাকলেও উপজেলা সংলগ্ন এলাকায় এমন ঘটনায় ইউএনও আবুল কালাম ব্যবস্থা না নিয়ে ভুমিদস্যুর পক্ষ অবলম্বন করেন।
সম্প্রতি ধামরাই পৌর এলাকা সহ বিভিন্ন স্থানে প্রশাসনের চোখের সামনে কয়েক কোটি টাকার সম্পতি দূর্নীতিবাজরা বিক্রির করে হাতিয়েছে নিয়েঝে বলে বলে অভিযোগ রয়েছে। আর এ পেছনে উপজেলা প্রশাসনের দুনির্তীবাজ কর্মকতারা জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।