হাবীব সরকার স্বাধীন:
গত ৩১ আগস্ট রোজ শনিবার টিএনটি আনসার ক্যাম্প মাঠে অনুষ্ঠানের সাংবাদিক কে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা অভিযোগ উঠেছে বিএনপি যুবদলের টুন্ডা মমিন সরকারের বিরুদ্ধে। দেশি অস্ত্র, লোহার পাইপ, হকিস্টিক, টিপ ছুরি, নিয়ে প্রকাশ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সামনে ফিল্ম স্টাইলে এই হামলা চালানো হয়।
স্থানীয় লোকজন ও প্রশাসনের সহযোগিতায় সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় প্রতিবেদক কে পরবর্তী থানায় লিখিত অভিযোগ করল ও কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। উল্টো বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন আসামিপক্ষ। তারা এলাকাবাসীর কাছে বলে বেড়াচ্ছে টাকা দিলেই বাঘের চোখ মেলে। এ তো সামান্য বিষয় প্রতিমাসে থানা ও বিভিন্ন স্থানে মাসোহারা দিয়ে থাকি। আমার একটা আলাদা প্রভাব আছে এভাবেই একাধিক মামলার আসামি মমিন নিজের ক্ষমতার কথা প্রকাশ করেন এলাকাবাসী কাছে। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক মন্ত্রী বাসায় বোমা নিক্ষেপকারী নিজের ক্ষমতার দাপট এর কথা মানুষের কাছে বলাবলি করছেন।স্থানীয়দের সাথে কথা বলে এমনটাই জানা যায়। বনানী থানা হামলা বিষয় নিয়ে কথা বললে প্রথম অভিযোগ আকারে দাখিল করে প্রতিবেদককে আশ্বাস দিয়েছেন বিষয়টি দেখছি। তার কিছুদিন পরে জিডি করতে বলা হয় যার নাম্বার– ৭৮৩ কড়াইল বস্তি কুমিল্লা পট্টি থেকে কিছু ভুক্তভোগীরা প্রতিবেদককে ফোনে করে বলেন। আপনি মুমিনের বিষয় সংবাদ প্রকাশ করেছেন সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও সংবাদটি শিরোনাম প্রকাশ করার অনুরোধ জানায়।হোটেল বয় মমিন ও তার সেভেন স্টার গ্রুপ হেরোইন ব্যবসায়ী শহীদ মিয়ার ছেলে রায়হান,, রায়হানের নামের নারী নির্যাতন তিন বউয়ের অভিযোগ রয়েছে। ও থানায় একাধিক অভিযোগ রয়েছে তার বাবার নামে বনানী থানায় মাদক মামলা রয়েছে। সে বাবার যোগ্য সন্তান কাল্লু রায়হান। কালু রায়হান বাহিনী তারাই কড়াইল বস্তির অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। আড়াল থেকে হুকুমদাতা তাঁতী লীগের সহ-সভাপতি মমিন সরকার। সে বছর দশেক আগে ও কড়াইল বস্তির কুমিল্লা পট্টি টোকাই হিসেবে চিনতে মোমিনকে এখন সে অন্যতম তবে বস্তির বর্তমান আতঙ্কের নাম একসময়কার হোটেলবয় মমিন সরকার একাধিক মামলা ও জিডির আসামী মোমিন। মোশাররফ হোসেন মশার ছত্রচ্ছায়ার মোমিন হয়ে উঠেছিল বস্তির সম্রাট। মাদক ব্যবসা থেকে শুরু করে অবৈধ সংযোগের বিলের টাকায় সে কোটিপতি। গুলশান বিলাসিতা বাড়ি, আশকোনা ফ্লাট, লেটেস্ট মডেলের গাড়ি, ব্যাংকে নামে-বেনামে ওদেল টাকার। সরকারি গ্যাস বিদ্যুতের অবৈধ টাকার তাঁতী লীগের সহ-সভাপতি পদের অধিকারী, অর্থের বিনিময় যুবদল থেকে বনানী থানা তাঁতী লীগের সহ-সভাপতি পদে বহাল। ক্ষমতা হাতে পাওয়ার পর কড়াইল বস্তিতে প্রকাশ্যে বাহিনী নিয়ে সারা বস্তি দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন মমিন সরকার গিলে খাচ্ছে যুব সমাজকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভুক্তভোগী বলেন মুমিনের ভয় টু শব্দটি পর্যন্ত কেউ করেনা। সরেজমিনে অনুসন্ধান করে জানা যায় যে কেউ কোন প্রতিবাদ করলে তাকে যুবলীগের নেতা জুয়েলের মত মিথ্যে অস্ত্র মামলা বা মাদক ফাঁসিয়ে দেওয়ার রয়েছেন এই ধরনের ফাঁসিয়ে অভ্যস্ত মমিন সরকার এলাকাবাসী বলেন মসজিদের নামে যে স্থানটি ঠিক করে রেখেছেন মমিন সেই স্থানটি তাঁতী লীগ নামধারী ক্লাব তৈরি করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন। স্থানীয়দের সাথে কথা বলে এমনটাই জানা যায়। সেটি ক্লাব নয় সেটি হবে টর্চার সেল। অসহায় মানুষদের কে এখানে এনে বিচারের নামে চালাবে অমানবিক নির্যাতন কুমিল্লা পট্টি বস্তির অধিকাংশ-ই সেভেন স্টার্স গ্রুপ বাহিনীর লোকজন নিয়ন্ত্রণ করে। টুন্ডা মুমিনের ডানহাত মাদক ব্যবসায়ীর ছেলে কাল্লু রায়হান, খাইরুল, মক্কা মনির,, রুস্তম, হিরোইন ব্যবসায়ী শহীদ, সুমন ওরফে কালু, শাওন, সবুজ, মনির, শুভ, শাকিল, রানা নামে কয়েক যুবক দাপিয়ে বেড়ায় কড়াইল এলাকা।কুমিল্লা পট্টিতে অপকর্মের মহানায়ক হিসেবে পরিচিত কুমিল্লা পট্টি মমিন। তার খুব কাছের এক ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি জানান। রাজনীতিবিদ ও প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্মকর্তাদের কারণেই মোমিনের মত কিছু ব্যক্তিরা এভাবে অপকর্ম করতে সাহস পায়। তার কথা ও যুক্তি আছে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন হোটেল বয় মমিন।তিনি আরো বলেন বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় তাঁর নামে সংবাদ প্রকাশ করা হলেও তাদের মুখে নেই কোন ভয়ের ছাপ। এবং প্রশাসনের উপর স্থলে কর্মকর্তাদের সাথে রয়েছেন তার গলায় গলায় প্রেম ছবিতে দেখা যায় যে পুলিশ কর্মকর্তাদের জড়িয়ে ধরে ফেসবুকে ছবি আপলোড দিয়ে ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে ভাই বলে ছবিটি ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন। অবৈধ গ্যাস পানি বিদ্যুৎ ব্যবসা করে আজ মমিন কোটিপতি সরকারের কোটি কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে নিজে হয়েছেন টাকার কুমির। মুমিনের কিছু অপকর্ম ভিডিও ভয়েস রেকর্ডিং আমাকে পাঠিয়েছেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ফেসবুক থেকে কিছু ছবিও আপলোড করে আমাকে পাঠিয়েছেন,। বলেছেন রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের গলা জড়িয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে নিজেকে ক্ষমতাবান বলে দাবি করেন মমিন। সাধারণ মানুষের প্রশ্ন পুলিশের সাথে একাধিক মামলার আসামি ছবি ফেসবুকে কি করে আপলোড দেওয়া হয়? এবিসিডি জনগণের সাথে তামাশা ছাড়া আর কিছুই নয়। অন্যদিকে মমিন দাবি করছেন অর্থ দিলে সব কিছুই সম্ভব। কোনটা সত্যি তাহলে কি মমিনের কথা অর্থ দিলে নাকি সবাই মিলে। টুন্ডা মমিন ও তার সাঙ্গ-পাঙ্গদের ফেসবুক আইডি ফলো করলে দেখা দেখা যায় বিভিন্ন অভিযানে পুলিশের সাথে বিভিন্ন সময়ে মাখামাখি অবস্থা ছবি। এমপি ফারুক পাঠান ও কাউন্সিলর বড় নেতাদের ছবি পুঁজি করে সরল মানুষকে বোকা বানিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম করে যাচ্ছে। যুবদলের সাবেক এই নেতা। এখন তাঁতী লীগের সহ-সভাপতি। যুবদলের একটি বাহিনী দিয়ে গঠিত যে বাহিরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক মন্ত্রীর বাসায় বোমা ফাটিয়েছেন। সে মামলায় দীর্ঘদিন কারাগারে ছিলেন হাইব্রিড নেতা মোমিন। সন্ত্রাস, বোমাবাজি, ফিটিংবাজ দিয়ে গঠিত একটি বাহিনী। কুমিল্লা পট্টি আলোকিত নাম সেভেন স্টার গ্রুপ। কুমিল্লা পট্টির টোকাই মমিন এখন
