হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ তারা বলেন যে, বিগত দিনের হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা, আর বতমান হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে, তাদের মধ্যে অনেকই জানান ওসি ইয়াছিনুল হক ছিল চাদাবাজ ঘুষখোর তার ছিল
বিভিন্ন অপকর্মকারী ও দালাল সিন্ডিকেট তাহাদের দাঁড়া বিভিন্ন ভালো মানুষ ও হয়রানি ও মিথ্যা, মামলার শিকার হতে হয়েছে, উক্ত মিথ্যা মামলায় অনেকেই বর্তমান ও হরানি হচ্ছেন, ওসি ইয়াছিনুল হক এর দালাল সিন্ডিকেটের সাথে রয়েছিল একজন এডভোকেট তার কাজ ছিল বিভিন্ন মিথ্যা মামলার নকশা তৈরি করা এবং দালালদেরকে সাক্ষী ও বাদী বানিয়ে ওসির কাছে পৌঁছে দেওয়া ওসির কাজ ছিল মিথ্যা মামলা রুজু করা এবং আসামীদেরকে হরানি করা এবং গ্রেপ্তার করা, এবং ঘুষ, দিলে মামলা থেকে বাদ দেওয়া ঘুষ না দিলে কারাগারে প্রেরন করা সেই সময়ে তাহার,
কাজই ছিল, এইরকম, তাহার বিভিন্ন, অপকর্মে ,ও দুর্নীতির ,প্রতিবাদ করায়, আমার বিরুদ্ধ, ওই এডভোকেটকে দিয়ে মিথ্যা মামলা সাজিয়ে এবং দালালদেরকে, সাক্ষী, ও বাদী, বানিয়ে,বিজ্ঞ আদালতে, মামলা করে আমাকে বিভিন্নভাবে,হরানী করায়, আমি তাহার বিরুদ্ধে তাহার উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ বরাবরে একাধিক অভিযোগ দায়ের করলে ও সে বিভিন্ন, জায়গায় তকবির কোরিয়া জবাবদিহির মুখোমুখি হয়েছিল কিন্তু কোন অদৃশ্য কারণে তাহার উর্দ্ধতন, কর্তৃপক্ষ হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা হইতে তাহাকে, অন্যত্র বদলি করে দেন।
কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো,তাহার বিরুদ্ধে, বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি ও অপকর্মের শাস্তি, হিসেবে কি শুধু বদলি করা, তাহার বিরুদ্ধে যদি তদন্ত, করা হতো, বা শাস্তির ব্যবস্থা করা হতো তাহলে তার, মতো অন্যরা ও বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম থেকে বিরত থাকতো,বতমানে সেবাগ্রহীতা ও নির্যাতিত ব্যক্তিরা জানান, হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় ওসি মোঃ মাসুক আলী যোগদান করার পর হইতে সেবা গ্রহীতা ও নিয়মিত ব্যক্তিরা বলেন হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় বিগত দিনের থেকে এখন সেবার মান অনেকটাই উন্নত,
এবং আগের মতো মিথ্যা মামলা হয় না এবং মিথ্যা মামলার সংখ্যাও অনেক অংশে কমে আসছে এবং সেবা গ্রহীতাগান ন্যায় বিচারের আশায় থানা মুখী হচ্ছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ,হলো সাধারণ মানুষ যেন আইনি সেবা পান সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ ও দিয়ে যাচ্ছেন।