রমযান মাসের তাৎপর্য

0
421

হযরত আবূ হোরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত রাসূলে পাক ইরশাদ করেছেন:  রমযান মাসের প্রথম রাতেই শয়তান দুষ্ট জিন্দের শৃঙ্গখলাবদ্ধ করা হয়, দোযখের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং এর একটি দরজাসমূহ তখন আর খোলা হয় না, বেহেশতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং এর একটি দরজাও তখন আর বন্ধ করা হয় না। (এ মাসে) একজন ঘোষণাকারী ঘোষণা দিতে থাকেন: হে কল্যাণ অন্বেষণকারী! অগ্রসর হও। হে পাপাসক্ত! বিরত হও। আর এ মাসে মহান আল্লাহর অনুগ্রহে দোযখ থেকে অনেক লোককে মুক্তি দেওয়া হয় এবং প্রতি রাতেই এমন হতে থাকে-

(তিরমিযী শরীফ-হাদীস নং-৬৩৪)

(আমরা সবাই বেশি বেশি হাদীস পড়বো।)

রমযান মাস আসার পূর্বক্ষণে রোযা রেখ না

হযরত আবূ হোরায়রা (রা:) থেকে বর্ণিত রাসূলে পাক ইরশাদ করেছেন: রমযান মাস আসার একদিন বা দুই দিন পূর্ব থেকে তোমরা (নফল) রোযা রেখ না। হ্যাঁ যদি তোমাদের কারো অভ্যাস অনুসারে রোযা রাখার দিন পড়ে যায়, তবে সে ঐ দিন রোযা রাখতে পারবে। তোমরা চাঁদ দেখে রোযা রাখ এবং চাঁদ দেখেই রোযা পরিপূর্ণ কর। যদি (২৯ তারিখে) আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে (এবং চাঁদ দেখতে না পাও) কবে ত্রিশ দিন পুরা কর, এরপর ইফতার কর (রোযা ভাঙ্গ)

(তিরমিযী শরীফ-হাদীস নং-৬৩৬)

(আমরা সবাই বেশি বেশি হাদীস পড়বো।)

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

3 × 4 =