স্টাফ রির্পোটার ঢাকা বনানী ১৯ নং ওয়ার্ড গোডাউন বস্তি বিতর্কিত হেলাল ওরফে ড্রাইবার হেলাল।গোডাউন বস্তিতে যেকোনো কর্মকাণ্ডে তিনি প্রধান অংশীদার। ঘর নির্মাণ করতে গেলে চাঁদা দিতে হয়।নানান রকম বাণিজ্যে তিনি সেরা স্থানীয় কয়েকজন ভুক্তভোগী জানিয়েছেন। তার নিয়ন্ত্রণে কয়েকজন সদস্য রয়েছে কোথায় কি হচ্ছে খবর রেখে জানাতে হয়। তিনি নাকি এলাকাজুড়ে বিচার করেন। আশেপাশের সবাই তাকে সম্মান করে।বিতর্কিত হেলালের ক্ষমতার বাহাদুরির সীমানার বাহিরে অতিক্রম করছে। সাংবাদিক হাবিব সরকার স্বাধীনের কাছ থেকে চল্লিশ হাজার টাকা পাবে বলে মিথ্যা কথা বলে বেড়াচ্ছে যুবলীগ নামধারী একদল সন্ত্রাসী। এই সন্ত্রাসী গ্যাং এর লিডার জুয়েল মিয়া, শামীম, (২৫)। খোঁজ খবর নিয়ে দেখা যায়, প্রকৃতপক্ষে তারা স্বাধীনের কাছ থেকে কোন টাকা পাবে না, টাকা পাওয়ার কোন প্রমাণ তারা দেখাতে পারেনি। তাদের আসল উদ্দেশ্য হলো স্বাধীনের সম্মান ক্ষুন্ন করা। ধারনা করা হচ্ছে তাদের পেছনে আরো বড় কোন অপরাধীর হাত রয়েছে। তার কারণ হলো – স্বাধীন সরকার ধারাবাহিকভাবে মহাখালী, বনানীর বড় বড় চাঁদাবাজ, অপরাধীর, মুখোশ উন্মোচন করে থাকেন। মাদক ব্যবসায়ীদের মুখোশ উন্মোচন করে আসছেন। তারা যেভাবেই হোক স্বাধীনের ক্ষতি করতে মরিয়া। এর আগে তারা স্বাধীনকে হত্যার চেষ্টাও করেছে। এবং মিথ্যা মামলায়ও ফাঁসিয়েছে।এর ধারাবাহিকতায় গত ২১/০৮/২৩ তাং রাত্র অনুমান ৯টার দিকে স্বাধীন তার ক্লাবের জন্য সোফা ক্রয়ের লক্ষ্যে বনানীর এরশাদ নগরে বাবুল মিয়ার দোকানে গেলে সন্ত্রাসীরা তাকে ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করে। এছাড়া চল্লিশ হাজার টাকা দাবি করে। চাঁদা না দিলে স্বাধীনের দোকানেও তালা লাগিয়ে দিবে বলে হুমকি প্রদান করে এবং দোকানের ভাড়াটিয়াদের ডেকে এনে হুমকি দেয়।এ বিষয়ে জুয়েল মিয়া (৩২), পিতা- অজ্ঞাত, হেলাল মিয়া (৩৮), পিতা- অজ্ঞাত, শামীম (২৫), পিতা- অজ্ঞাত সহ অজ্ঞাত নামা আরো ২/৩ জন, ঠিকানা- গোডাউন বস্তি। দয়ের বিরুদ্ধে বনানী থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন হাবিব সরকার স্বাধীন। অভিযোগের তদন্ত করছেন বনানী থানার এসআই হান্নান হোসেন। সাংবাদিক স্বাধীন জানান, ঐদিনের পর থেকে মোবাইল ফোনেও সন্ত্রাসীদের হুমকি অব্যাহত আছে। এ নিয়ে তিনি জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। অবিলম্বে হুমকি প্রদানকারীদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত এবং তাদের পেছনে যারা জড়িত রয়েছে তাদেরকেও আইনের আওতায় আনতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি অনুরোধ করেছেন তিনি।
