তাহাজ্জুদ, সালাতুল হাজত পড়ুন, বেশি বেশি ইস্তেগফার করুন, দুরুদে ইব্রাহিম পড়ুন এবং অন্যের জন্য খুব বেশি করে দু’আ করুন। বিশ্বাস করতে পারবেন না অন্যের জন্য দু’আ করলে নিজের জন্যই আগে কবুল হয়। আমি অন্যের জন্য দু’আ করেছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ্ আমার জন্য আগে কবুল হয়েছে। হাদিসে আছে— “যে ব্যক্তি অন্যের জন্য দু’আ করে, ফেরেশতারা তার জন্য দু’আ করতে থাকে।” [আবু দাউদ ১৫৩৪] (সংগৃহীত ও পরিমার্জিত) . . আমি সবসময় যখন নিজের জন্য কারও কাছে দু’আ চাই তখন আমার জন্য এই দু’আটা করতে বলি— আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা যেন অতি অতি অতি শীঘ্রই কল্যানকর ভাবে আমার চাওয়া গুলো, ইচ্ছে গুলো পূরণ করেন; দু’আ গুলো কবুল করেন। আমি নিজেও অন্যের জন্য সবসময় এই দু’আটাই বেশি করি। কারন একজন মানুষের অনেক চাওয়া থাকে, অনেক কিছুর প্রয়োজন থাকে। আমার কাছে মনে হয় কারো জন্য এই দু’আ করার দ্বারা তার সকল নেক ইচ্ছে গুলোর জন্য দু’আ করা হবে আর নিজেরও চাওয়া গুলো পূরণ হবে।