হযরত যায়েদ ইবনে আসলাম (র.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা আনাস ইবনে মালিক (রা.)-এর নিকট পৌছলাম। তিনি বললেন, তোমরা নামায আদায় করেছ কি? আমরা বললাম, হ্যাঁ। তিনি বললেন, হে বালিকা ! আমার জন্য উযুর পানি আন। আমি অন্য কোন ইমামের পিছনে নামায আদায় করি নাই, যার নামায তোমাদের এই ইমাম (উমর ইবনে আবদুল আযীয)-এর চাইতে রাসূল- ল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নামাযের সহিত অধিক সাদৃশ্যপূর্ণ। যায়েদ বলেন, উমর ইবনে আবদুল আযীয (র.) রুকূ এবং সিজদা পূর্ণভাবে আদায় করিতেন । আর দাঁড়ানো এবং বসায় অপেক্ষাকৃত কম বিলম্ব করতেন । হযরত আবূ হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নামাযের সাথে অমুকের চাইতে সামঞ্জস্যপূর্ণ নামায আর কারও পিছনে আদায় করি নাই । সুলাইমান (রা.) বলেন- তিনি জোহরের প্রথম দুই রাক’আত লম্বা করতেন, শেষের দুই রাক’আত সংক্ষিপ্ত করতেন । আর আসরের নামায সংক্ষিপ্ত করতেন। আর মাগরিবের নামায কিসারে মুফাস্সাল দ্বারা আদায় করতেন। আর ইশার নামায আওসাতে মুফাসসাল দ্বারা আদায় করতেন। আর ভোরের নামায অর্থাৎ ফজর তিওয়ালে মুফাস্সাল দ্বারা আদায় করতে