আল্লাহ বলেন—
تَحِیَّتُہُمۡ یَوۡمَ یَلۡقَوۡنَہٗ سَلٰمٌ
‘‘যেদিন তারা আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করবে, সেদিন তাদের অভিবাদন হবে ‘সালাম’।’’
[সুরা আহযাব, আয়াত: ৪৪]
সালাম ফেরেশতাদের পক্ষ থেকেও হবে, স্বয়ং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলার পক্ষ থেকেও হবে।
কুরআনে কারিম বলছে—
وَالْمَلَائِكَةُ يَدْخُلُونَ عَلَيْهِمْ مِنْ كُلِّ بَابٍ سَلَامٌ عَلَيْكُمْ
‘‘ফেরেশতাগণ প্রতিটি দরজা দিয়ে ‘সালামুন আলাইকুম’ বলতে বলতে তাদের (জান্নাতবাসীদের) কাছে প্রবেশ করবে।’’
[সুরা আর-রাদ, আয়াত: ২৩–২৪]
অন্য আয়াতে এসেছে—
سَلٰمٌ ۟ قَوۡلًا مِّنۡ رَّبٍّ رَّحِیۡمٍ
‘‘অসীম দয়ালু রবের পক্ষ থেকে বলা হবে— ‘সালাম’।’’
[সুরা ইয়াসিন, আয়াত: ৫৮]
সুতরাং, আমরা এই জান্নাতি অভিবাদনকে নিজেদের জীবনে যথার্থভাবে প্রয়োগ করবো,
ইনশাআল্লাহ।
‘আসসালামু আলাইকুম’ বাক্যটি দিয়ে সর্বপ্রথম আদম (আ.) ফেরেশতাদের সালাম দিয়েছিলেন।
[ইমাম বুখারি, আস-সহিহ: ৩৩২৬]
আসসালামু আলাইকুম। আমাদের এই পেইজে আপনাদের সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি।