জেমস আমরা জীবনের প্রয়োজনেই বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকি। ঠিক তেমনি এই ব্যাক্তি সবুজ বাঙ্গালি সাদা মনের মানুষ তার একটি ছোট পেশা সাইকেলে বিভিন্ন সামগ্রী ফেরি করে বেরান। আমরা প্রতিনিয়োত সবাই যুদ্ধ করছি। জীবন মানেই যুদ্ধ। জীবন মানেই কর্ম। কর্মের উপরই টিকে থাকে জীবনের হাল হকিকত। বেঁচে থাকার তাগিদে সবাই বেশী কর্ম, সৎকর্ম, অর্কম কিংবা কুকর্ম ধরে যাই প্রতিনিয়ত। জীবন চলার গতি কখনো থেমে থাকে না। জীবন চলমান স্রোতের মত।
এই চলার গতিকে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে নিরলস একজন সাদা মনের মানুষ সবুজ বাঙ্গালী। একটি সাইকেলে বিভিন্ন রকম নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের পশরা সাজিয়ে নিয়ে এক আমরা জীবনের প্রয়োজনেই বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত থাকি। ঠিক তেমনি এই ব্যাক্তি সবুজ বাঙ্গালি সাদা মনের মানুষ তার একটি ছোট পেশা সাইকেলে বিভিন্ন সামগ্রী ফেরি করে বেরান। আমরা প্রতিনিয়োত সবাই যুদ্ধ করছি। জীবন মানেই যুদ্ধ। জীবন মানেই কর্ম। কর্মের উপরই টিকে থাকে জীবনের হাল হকিকত। বেঁচে থাকার তাগিদে সবাই বেশী কর্ম, সৎকর্ম, অর্কম কিংবা কুকর্ম ধরে যাই প্রতিনিয়ত। জীবন চলার গতি কখনো থেমে থাকে না। জীবন চলমান স্রোতের মত। এই চলার গতিকে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে নিরলস একজন সাদা মনের মানুষ সবুজ বাঙ্গালী। একটি সাইকেলে বিভিন্ন রকম নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের পশরা সাজিয়ে নিয়ে এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় ফেরিকরেন এই সত ও কর্মঠ মানুষটি। সকাল থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত চলে ছুটে চলা। ভ্রাম্যমাণ হকারী তার মূল পেশা। একই সঙ্গে কন্ঠ দেন নারী ও পুরুষের। সেই সাথে প্রচার করেন-সামাজিক অপরাধ ও জাতী গঠন মূলক শ্লোগান। তিনি সাংবাদিকদের জানান-পরিবারের বড় ছেলে হিসেবে ছোট বেলাতেই সংসারের দায়িত্ব আমার ওপরে।। সাধারণ পরিবারে জন্ম বিধায় ভ্রাম্যমাণ হকারী শুরু করি, নিজের সাইকেল দিয়ে। আমার মাথায় একটাই ভাবনা কাজ করে, কিভাবে সমাজকে সচেতন করা যায়। তাই আমার সাইকেলের ডালার মধ্যে লিখি অনেক মূল্যবান শ্লোগান। নিজে হকারী করার সময় বিভিন্ন স্টাইলে, বিভিন্ন কন্ঠে তা প্রচার করি জন সম্মূখে। এই ক্ষুদ্র মানুষটির দ্বারা যদি সমাজের বিন্দুমাত্র উপকার হয় তবেই এ জীবন স্বার্থক। ব্যক্তিগত জীবনে ২ সন্তানের পিতা এই সবুজ বাঙ্গালী জন্মগ্রহন করেন কিশোরগঞ্জ জেলার বনগ্রাম গ্রামে। জিবিকার তাগিদে ঢাকায় আসেন তিনি ।শুরু করেন জীবন সংগ্রাম। তার ব্যবসার ধরন একটি সাইকেল ও কিছু মানুষের প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিয়ে ভ্রাম্যমাণ হকারী। এটা করেই তিনি সংসার ও ছেলে মেয়েদের লেখা পড়ার খরচ চালান। ছোট এই ব্যবসায়ি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চান। এবং একটি সুন্দর মাদক মুক্ত সমাজ দেখতে চান তিনি। মানুষের মতো মানুষ করতে চান সন্তানদ্বয়কে পাশাপাশি গণসচতেনতা বৃদ্ধি ও সমাজ গঠনে শ্লোগান প্রচার করে থাকতে চান মানুষের মন ও মন্দিরে। এমনকি তার হকারি সাইকেলে লেখা থাকে “মাদক কে না বলুন। মাদক মুক্ত সমাজ চাই” এবং আরো লেখা দেখতে পাওয়া যায় তিনি প্রশাষন ও এ্যাম্বুলেন্স গাড়ি রাস্তায় আসতে দেখলেই অতিদ্রুত সাইড দেন। সমাজের বিত্তবান তথা বিভিন্ন কোম্পানীর বিজ্ঞাপন তার কন্ঠে প্রচার ও পরিবেশনে এগিয়ে আসলে তিনি আরো এগিয়ে যাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার ও সেই সাথে শিক্ষিত সমাজের সুদৃষ্টি আশাবাদি করেন।