নামাযের ফযীলত

0
192

হযরত কা‘ব ইবনে উজরা (রা:) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন যে, আমাকে একদিন হুযূর (সা:) বললেন: হে কাব ইবনে উজরা, আমার পরে কিছু আমীর হবে তাদের (অমঙ্গল) থেকে আমি তোমাকে আল্লাহর আশ্রয়ে দিচ্ছি। যে ব্যক্তি তাদের দরজায় যাবে এবং তাদের মিথ্যাচারে তাদের সমর্থন দিবে তাদের যুলুমে তাদেও সহযোগিতা করবে, তার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। আমার সঙ্গেও তার কোন সম্পর্ক নেই। সে হাওযে কাওছারে পানি পান করতে আমার নিকট আসতে পারবে না। আর যে ব্যক্তি তাদের দরজায় যাবে না এবং তাদের মিথ্যাচারে তাদের সমর্থন করবে না, তাদের যুলুমে তাদের সহযোগিতা করবে না সে আমার এবং আমি তার। অবশ্যই সে হাওযে কাওছারে পানি পান করতে আমার নিকট আসবে।

হে কা‘ব ইবনে উজরা, সালাত হল দলীল, সাওম হল রক্ষাকারী বর্ম, পানি যেমন আগুন নিভিয়ে দেয় তেমনি দান-সাদকা ও গুনাহ সমূহ দূরীভূত করে দেয়।

হে কা‘ব ইবনে উজরা, হারাম খেয়ে যে গোশতের বৃদ্ধি ঘটেছে দোযখের আগুন হল তার যোগ্য।

হযরত ইমাম আবূ ঈসা তিরমিযী (র:) বলেন: এ হাদীসটি গরীব।

( তিরমিযী শরীফ- হাদীস নং- ৬১২)

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

twelve − eleven =