১। অধিক ইস্তিগফারের কারণে প্রচুর বর্ষণ হয়। বাগান ও শস্যে ভালো ফসল হয়। নদী-নালা থাকে জীবন্ত। ২। ইস্তিগফারকারীকে আল্লাহ উত্তম সন্তান, সম্পদ ও জীবিকার দ্বারা সম্মানিত করেন। ৩। দীন পালন সহজ
হয়। এবং কর্মজীবন হয় সুখের। ৪। আল্লাহ ও বান্দার মাঝে যে দূরত্ব আছে, তা ঘুচে যায়। ৫। ইস্তিগফারকারীর কাছে দুনিয়াকে খুব তুচ্ছ করে দেয়া হয়। ৬। মানব ও জীন শয়তান থেকে তাকে হিফাযত করা হয়। ৭। দীন ও ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করা যায়। ৮। আল্লাহর ভালোবাসা অর্জিত হয়। ৯। বিচক্ষণতা ও বিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। ১০। দুশ্চিন্তা, পেরেশানি দূর হয়। ১১। বেকারত্ব দূর হয়। ১২। আল্লাহ তা’আলার নৈকট্য অর্জিত হয়। তার তাওবার কারণে আল্লাহ আনন্দিত হন। ১৩। মৃত্যুর সময় ফেরেস্তারা তার জন্য সুসংবাদ নিয়ে আসে। ১৪। হাশরের মাঠে মানুষ যখন প্রচন্ড গরম ও ঘামের মধ্যে থাকবে, তখন ইস্তিগফারকারী থাকবে আরশের ছায়াতলে। ১৫। কিয়ামাতের দিন মানুষ যখন অস্থির থাকবে, ইস্তিগফারকারী তখন ডানপন্থী মুত্তাকিনদের দলে থাকবে। ১৬। মন্দ কজ থেকে বেঁচে থাকা যায়। ১৭। আরশ বহনকারী ফেরেশতাগণও তার জন্য দু’আ করেন। আমিন আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে ইস্তিগফার করার তৌফিক দান করুন