নিজস্ব প্রতিবেদক: চা বোর্ডের ব্লেন্ডার লাইসেন্স, চা কেনার কোন কাগজপত্র নেই। উল্টো অগ্রিম তারিখ, চা বোর্ডের লোগো বসিয়ে প্যাকেটজাত করা হচ্ছিলো চা। শুধু তাই নয়, কোথাও কোথাও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখই বসানো হয়নি। বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) নগরের সদরঘাট এলাকার কর্ণফুলি চা
ঘর ও হক টি হাউজ নামে দুটি প্রতিষ্ঠানে এই অনিয়ম ধরা পড়েছে চা বোর্ডের অভিযানে। বাংলাদেশ চা বোর্ডের উপসচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মাদ রুহুল আমীন প্রতিষ্ঠান দুটি বন্ধ করে দিয়েছেন। চা বোর্ডের উপসচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মাদ রুহুল আমীন বলেন, কর্ণফুলি চা ঘরে অভিযান চালিয়ে চা বোর্ডের ব্লেন্ডার লাইসেন্স, চা ক্রয়ের যথাযথ ডকুমেন্ট কিছুই পাইনি। উল্টো তারা প্যাকেটের গায়ে চা বোর্ডের লোগো ও উৎপাদনের অগ্রিম তারিখ ব্যবহার করছিল। এ প্রতিষ্ঠানের গুদাম থেকে ৩০ বস্তা লেবেলবিহীন চা এবং ৫২টি প্যাকেজিং রোল জব্দ করেছি। পাশাপাশি চা বোর্ডের ব্লেন্ডার লাইসেন্স এবং বিএসটি আই লাইসেন্স ছাড়াই ‘হক টি’ নামে ব্র্যান্ডে মেয়াদউত্তীর্ণের তারিখ ব্যবহার না করেই চা প্যাকেট করে বিক্রি করছিল হক টি হাউজ। প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।